সরাসরি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ২৫ দলের

১২: ১৪

ছবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিভিন্ন মুহূর্ত

ছবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিভিন্ন মুহূর্ত
জুলাই সনদে সইয়ের পর বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১২: ১৪

জুলাই সনদে সইয়ের পর তা দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১২: ১৪

জুলাই সনদে সইয়ের পর তা দেখাচ্ছেন বিভিন্ন দলের নেতারা। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১২: ১৪

১২: ১৪

জুলাই সনদে সই করছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১২: ১৪

বিকেল সাড়ে ৪টার কিছুক্ষণ পরই অনুষ্ঠানস্থলে হাজির হন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১২: ১৪

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন বিভিন্ন দলের নেতা। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১২: ১৪

ছবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিভিন্ন মুহূর্ত

ছবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিভিন্ন মুহূর্ত
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিভিন্ন দলের নেতা। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১১: ৪৫

সইয়ের পর জুলাই সনদ হাতে রাজনৈতিক দলের নেতারা। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
১১: ৩৯

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ২৫ দলের

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ২৫ দলের
২৫টি রাজনৈতিক দল অংশ নিয়েছে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অণুষ্ঠানে। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘জাতীয় জুলাই সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ২৫টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিতি ছিলেন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিভিন্ন সংলাপে অংশ নেওয়া বাকি পাঁচটি দল এ অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি।

যেসব রাজনৈতিক দল ও তাদের প্রতিনিধিরা জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন—

১। লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ ও প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. নেয়ামূল বশির

২। খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের

৩। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম ও মিডিয়া সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন

৪। আমার বাংলাদেশ পাটির (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ

৫। নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার

৬। জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ ও মহাসচিব মোমিনুল আমিন

৭। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ

৮। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা ইউসুফ আশরাফ ও মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ

৯। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের ও সেক্রেটারী জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার

১০। গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল

১১। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন ও সিনিয়র সহসভাপতি মিসেস তানিয়া রব

১২। গণঅধিকার পরিষদের (জিওপি) সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন

১৩। বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ও রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য বহ্নিশিখা জামালী

১৪। জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপি চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ এবং জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান

১৫। ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র এবং ১২ দলীয় জোট ও বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম;

১৬। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান

১৭। গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান

১৮। জাকের পাটির ভাইস চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম ভুইয়া ও গাজীপুর জেলা ছাত্রফ্রন্টের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হাসান শেখ

১৯। জাতীয় গণফ্রন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়ক আমিনুল হক টিপু বিশ্বাস ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মঞ্জুরুল আরেফিন লিটু বিশ্বাস

২০। বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা আবদুল মাজেদ আতহারী ও মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার

২১। বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়্যারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম

২২। ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম (বাবলু) ও মহাসচিব ড. মোহাম্মদ আবু ইউসুফ (সেলিম)

২৩। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সহসভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী ও মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী

২৪। ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কাদের ও মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী

২৫। আমজনতার দলের সভাপতি কর্নেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক মো. তারেক রহমান

এ ছাড়াও শহিদ পরিবারের পক্ষ থেকে শহিদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান ও শহিদ তাহির জামান প্রিয়র মা শামসী আরা বেগম জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।

১১: ২৬

‘আমাদের নবজন্ম হলো’

‘আমাদের নবজন্ম হলো’
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে বক্তব্য রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর

‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ সই করার মাধ্যমে বাংলাদেশের নবজন্ম হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

তিনি বলেন, আজ এই জুলাই জাতীয় সনদ সইয়ের মাধ্যমে আমাদের নবজন্ম হলো। আজ আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করলাম। এখান থেকে আমরা যেন সামনের দিকে সঠিকভাবে যেতে পারি, তার জন্য আল্লাহর মেহেরবানি চাই, যেন আমরা পথ থেকে বিচ্যুত না হই।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে একমত হয়েছি যে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সেভাবেই দেশকে পরিচালনা করা, দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, সেটি কীভাবে আমাদের পক্ষে সম্ভব হয়, তার জন্যই এই সনদ প্রণয়ন করা হয়েছে।

১১: ১৯

বক্তব্য রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে বক্তব্য রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর

জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠান থেকে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত সবাইকে এবং দেশের সব নাগরিককে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে বক্তব্য দিতে শুরু করেন প্রধান উপদেষ্টা। এ সময় তিনি জুলাই সনদ প্রণয়নে অনন্য ভূমিকা রাখার জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

এর আগে জুলাই জাতীয় সনদে সই করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। তাদের সই শেষ হলে প্রধান উপদেষ্টা নিজেও এ সনদে সই করেন।

১১: ১২

সই করার পর জুলাই সনদ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: ভিডিও থেকে
১১: ০৯

স্বাক্ষরিত হলো জুলাই সনদ

স্বাক্ষরিত হলো জুলাই সনদ
জুলাই সনদে সই করছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: ভিডিও থেকে

অপেক্ষার অবসান হলো। সই হলো জুলাই জাতীয় সনদ। শুরুতে রাজনৈতিক দলের নেতারা সই করেন এ সনদে। এরপর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সই করেন এতে।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল ৫টা ৫ মিনিটে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সঞ্চালনার দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার সবাইকে সনদে সই করার অনুরোধ জানান।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টাসহ সব রাজনৈতিক নেতারাই নির্ধারিত স্থানে জুলাই সনদে সই করেন।

১১: ০১

কী আছে জুলাই সনদে

চলছে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠান। কিন্তু দীর্ঘ আট মাস সময় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রণীত এই সনদে কী আছে? এই সনদ বাস্তবায়নে কী অঙ্গীকার করবে রাজনৈতিক দলগুলো।

জুলাই সনদ প্রণয়নের প্রক্রিয়া ও সনদে কী আছে, বিস্তারিত পড়ুন এ প্রতিবেদনে, পড়ুন জুলাই সনদের পূর্ণাঙ্গ কপি।

১০: ৫৬

জুলাই সনদ প্রণয়নের পটভূমি তুলে ধরছেন আলী রীয়াজ

জুলাই সনদ প্রণয়নের পটভূমি তুলে ধরছেন আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ প্রণয়নের পটভূমি তুলে ধরে বক্তব্য রাখছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি: ভিডিও থেকে

জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ প্রণয়নের পটভূমি তুলে ধরে সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে বক্তব্য রাখছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। জুলাই সনদ প্রণয়নে তিনিই কমিশনের পক্ষ থেকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল ৪টা ৫২ মিনিটে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে শুরু করেন তিনি।

১০: ৪৯

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত যেসব রাজনৈতিক নেতা

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত হয়েছেন অনুষ্ঠানস্থলে।

তাদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।

আরও রয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন, গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব রাশেদ খানসহ অন্যরা।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

১০: ৪৫

জাতীয় সংগীত গাইলেন সবাই

জাতীয় সংগীত গাইলেন সবাই
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হলে দাঁড়িয়ে শ্রদ্ধা জানান অধ্যাপক ইউনূসসহ অন্যরা। ছবি: ভিডিও থেকে

জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। শুরুতেই মঞ্চে বাজানো হয়েছে জাতীয় সংগীত।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল ৪টা ৩৫ মিনিটের দিকে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর মঞ্চে শুরু হয় জাতীয় সংগীত।

এ সময় দর্শক ও অতিথিদের সারিতে সবাই দাঁড়িয়ে থেকে শ্রদ্ধা জানান, কণ্ঠ মেলান জাতীয় সংগীতে।

১০: ৩৯

পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা শুরু

পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা শুরু
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পৌঁছেছেন জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে। ছবি: ভিডিও থেকে

দীর্ঘ আট মাস ধরে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এবার সেই সনদ স্বাক্ষরের পালা। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কিছুটা দেরি হলেও অবশেষে সে আয়োজনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেল ৪টা ৩৫ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পৌঁছান জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে। সেখানে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। এরপরই একটি ব্যান্ড দল বাদ্য বাজিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করে।

এ দিন বিকেল ৩টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকেও এক বার্তায় অনুষ্ঠান শুরু হতে দেরি হতে পারে বলে জানানো হয়। বলা হয়, আমরা প্রস্তুত ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরুর সময় কিছুটা বিলম্ব হতে পারে।

প্রস্তুতি সম্পন্ন ও অতিথিদের উপস্থিতির তথ্য জানিয়ে প্রেস উইং জানায়, এ অনুষ্ঠানের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। অনেক অতিথি এরই মধ্যে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হয়েছেন। আমরা ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করতে অপেক্ষা করছি।

সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দেখা গেছে, সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চ প্রস্তুত। সেখানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত আছেন। সামনে অতিথিদের বসার জায়গা করা হয়েছে। সেখানে অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত রয়েছেন।

এ অনুষ্ঠান ঘিরে অবশ্য সকাল থেকে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয় সংসদ ভবন এলাকায়। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং জুলাই আহত বীর হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানসহ তিন দাবিতে সকাল থেকে অনুষ্ঠানস্থলে অবস্থান নেন তারা। দুপুরে তাদের দাবি মেনে নেওয়ার কথা জানান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

তবে তারা নিজেদের অবস্থানে অটল থাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাদের সংসদ ভবন এলাকা থেকে সরিয়ে দিলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। এতে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন।