
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে জুলাইয়ের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা লড়তে আবেদন করেছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী জেড আই খান পান্না।তবে তার এ আবেদনে সাড়া দেননি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
মঙ্গলবার (আগস্ট ১২) আদালতে আইনজীবী জেডআই খান পান্নার পক্ষে আবেদনটি উপস্থাপন করেন আইনজীবী নাজনীন নাহার।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পলাতক থাকায় আইনের বিধান অনুসারে তাদের পক্ষে ২৪ জুন স্টেট ডিফেন্স (রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী) নিয়োগ দেওয়া হয়।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮-এর সাবেক বিশেষ পিপি ও আওয়ামী লীগপন্থি আইনজীবী আমির হোসেনকে স্টেট ডিফেন্স হিসেবে নিয়োগ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এরপর এ আইনজীবী শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে চলমান মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীদের জেরাও করছেন।
এ মামলার অন্য আসামি সাবেক আইজিপি কারাবন্দি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন রাজসাক্ষী হয়েছেন।
পরে আইনজীবী নাজনীন নাহার সাংবাদিকদের বলেন, সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে একজন আইনজীবী হতে চেয়েছিলেন, সেটা আগেই আপনাদের জানিয়েছিলেন। পরে তিনি ট্রাইব্যুনাল বরাবর আবেদন করেছিলেন। যেহেতু আইনজীবী নিয়োগ হয়ে গেছে, সেক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার অপারগতা প্রকাশ করেন। তিনি (জেড আই খান পান্না) এই আবেদন ডাকযোগেও পাঠিয়েছিলেন।
আইনজীবী নাজনীন নাহার বলেন, আজ তিনি জেড আই খান পান্নার পক্ষে আবেদনটি কোর্টে পুট ইন করেছিলেন। কোর্টকে ওনার ইচ্ছাটা জানিয়েছিলাম। কোর্ট বলেছেন—যেহেতু একজন আইনজীবী অলরেডি নিয়োগ হয়েছে, এটা এখন আর সম্ভব না। কোর্ট আরও বলেছেন যে, যেহেতু এতে সময় নেই, অন্য কোনো মামলায় যদি দরকার হয় উনি বায়োডাটা সাবমিট করে আসতে পারেন।
নাজনীন নাহার আরও বলেন, আমার প্রতি ওনার আরেকটি মেসেজ ছিল—আদালত যদি ওনাকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী না করেন, তাহলে ওনাকে যেন অ্যাসিস্ট করার জন্য (আদালতকে আইনগত সহায়তা) অনুমতি দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রেও কোর্ট বলেছেন—সম্ভব না।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে জুলাইয়ের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা লড়তে আবেদন করেছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী জেড আই খান পান্না।তবে তার এ আবেদনে সাড়া দেননি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
মঙ্গলবার (আগস্ট ১২) আদালতে আইনজীবী জেডআই খান পান্নার পক্ষে আবেদনটি উপস্থাপন করেন আইনজীবী নাজনীন নাহার।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পলাতক থাকায় আইনের বিধান অনুসারে তাদের পক্ষে ২৪ জুন স্টেট ডিফেন্স (রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী) নিয়োগ দেওয়া হয়।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮-এর সাবেক বিশেষ পিপি ও আওয়ামী লীগপন্থি আইনজীবী আমির হোসেনকে স্টেট ডিফেন্স হিসেবে নিয়োগ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এরপর এ আইনজীবী শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে চলমান মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীদের জেরাও করছেন।
এ মামলার অন্য আসামি সাবেক আইজিপি কারাবন্দি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন রাজসাক্ষী হয়েছেন।
পরে আইনজীবী নাজনীন নাহার সাংবাদিকদের বলেন, সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে একজন আইনজীবী হতে চেয়েছিলেন, সেটা আগেই আপনাদের জানিয়েছিলেন। পরে তিনি ট্রাইব্যুনাল বরাবর আবেদন করেছিলেন। যেহেতু আইনজীবী নিয়োগ হয়ে গেছে, সেক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার অপারগতা প্রকাশ করেন। তিনি (জেড আই খান পান্না) এই আবেদন ডাকযোগেও পাঠিয়েছিলেন।
আইনজীবী নাজনীন নাহার বলেন, আজ তিনি জেড আই খান পান্নার পক্ষে আবেদনটি কোর্টে পুট ইন করেছিলেন। কোর্টকে ওনার ইচ্ছাটা জানিয়েছিলাম। কোর্ট বলেছেন—যেহেতু একজন আইনজীবী অলরেডি নিয়োগ হয়েছে, এটা এখন আর সম্ভব না। কোর্ট আরও বলেছেন যে, যেহেতু এতে সময় নেই, অন্য কোনো মামলায় যদি দরকার হয় উনি বায়োডাটা সাবমিট করে আসতে পারেন।
নাজনীন নাহার আরও বলেন, আমার প্রতি ওনার আরেকটি মেসেজ ছিল—আদালত যদি ওনাকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী না করেন, তাহলে ওনাকে যেন অ্যাসিস্ট করার জন্য (আদালতকে আইনগত সহায়তা) অনুমতি দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রেও কোর্ট বলেছেন—সম্ভব না।

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশন সর্বত্রভাবে এ বিষয়ে প্রস্তুত। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, কোস্ট গার্ডসহ কোনো বাহিনীর সমস্যা নেই।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছিল, সব বিদেশ ভ্রমণ সংক্রান্ত নির্দেশনা কঠোরভাবে প্রতিপালনের পাশাপাশি এখন থেকে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত একান্ত অপরিহার্য কারণ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
ফুলকোর্ট সভা বিচারপতিদের নিজস্ব ফোরাম হিসেবে কাজ করে, যেখানে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ১ নভেম্বর, ২০২৫ যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশব্যাপী ‘৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সকল সমবায়ী ও দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
১২ ঘণ্টা আগে