প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ভারতীয় একটি ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করেছে বাংলাদেশ। ভারতের পর দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করল হিমালয়কন্যা হিসেবে খ্যাত নেপাল।
নেপালের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত শনিবার (১৪ জুন) মধ্যরাত থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু হয়েছে। পাঁচ বছরের চুক্তির অংশ হিসেবে এখন বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে দেশটি।
নেপালের বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র রাজন ধাকাল বলেন, জুনের মাঝামাঝি থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত বর্ষা মৌসুমে নেপাল বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখবে।
এর আগে গত বছরের ৩ অক্টোবর বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম ও নেপালের কর্তৃপক্ষের মধ্যে একটি ত্রিপাক্ষিক চুক্তি হয়।
গত বছরের ৩ অক্টোবর বিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে বাংলাদেশ, নেপাল ও ভারতের মধ্যে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি হয়। ছবি: সংগৃহীত
চুক্তি অনুযায়ী, নেপাল ১৫ জুন থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করবে বাংলাদেশে। ভারতের ৪০০ কেভি সক্ষমতার মুজাফফরপুর-বহরমপুর-ভেড়ামারা ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে এই বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা হবে বাংলাদেশে।
এ চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতীক হিসেবে নেপাল গত বছরের ১৫ নভেম্বর এক দিনের জন্য বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করে। এবার পুরোদমে এই চুক্তি বাস্তবায়ন শুরু হলো।
নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যেকার দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুযায়ী, নেপাল প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ৬ দশমিক ৪ মার্কিন সেন্ট চার্জ করবে। বাংলাদেশ আগামী পাঁচ বছরের জন্য নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করবে।
নেপালের জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী দীপক খড়কা সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ লিখেছেন, জ্বালানি রপ্তানিকারক হিসেবে এটি নেপালের যাত্রার সূচনা। এটি আমাদের জ্বালানি উদ্বৃত্ততা ও আঞ্চলিক জ্বালানি নিরাপত্তার প্রতি প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
একসময় নেপালের জনসংখ্যার প্রতি পাঁচজনের চারজনই বিদ্যুৎ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। পরে বাঁধ নির্মাণের বিশাল প্রকল্পের মাধ্যমে দেশটির প্রায় তিন কোটি মানুষের প্রায় সবাই এখন বিদ্যুতের আওতায় রয়েছেন।
দেশটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বর্তমানে সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াটের বেশি, যা বর্ষাকালের চাহিদার তুলনায় বেশি। বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, পানিব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে নেপাল ভবিষ্যতে বিদ্যুতের উৎপাদন ২০ গুণ পর্যন্ত বাড়াতে পারবে।
ভারতীয় একটি ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করেছে বাংলাদেশ। ভারতের পর দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করল হিমালয়কন্যা হিসেবে খ্যাত নেপাল।
নেপালের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত শনিবার (১৪ জুন) মধ্যরাত থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু হয়েছে। পাঁচ বছরের চুক্তির অংশ হিসেবে এখন বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে দেশটি।
নেপালের বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র রাজন ধাকাল বলেন, জুনের মাঝামাঝি থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত বর্ষা মৌসুমে নেপাল বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখবে।
এর আগে গত বছরের ৩ অক্টোবর বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম ও নেপালের কর্তৃপক্ষের মধ্যে একটি ত্রিপাক্ষিক চুক্তি হয়।
গত বছরের ৩ অক্টোবর বিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে বাংলাদেশ, নেপাল ও ভারতের মধ্যে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি হয়। ছবি: সংগৃহীত
চুক্তি অনুযায়ী, নেপাল ১৫ জুন থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করবে বাংলাদেশে। ভারতের ৪০০ কেভি সক্ষমতার মুজাফফরপুর-বহরমপুর-ভেড়ামারা ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে এই বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা হবে বাংলাদেশে।
এ চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতীক হিসেবে নেপাল গত বছরের ১৫ নভেম্বর এক দিনের জন্য বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করে। এবার পুরোদমে এই চুক্তি বাস্তবায়ন শুরু হলো।
নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যেকার দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুযায়ী, নেপাল প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ৬ দশমিক ৪ মার্কিন সেন্ট চার্জ করবে। বাংলাদেশ আগামী পাঁচ বছরের জন্য নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করবে।
নেপালের জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী দীপক খড়কা সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ লিখেছেন, জ্বালানি রপ্তানিকারক হিসেবে এটি নেপালের যাত্রার সূচনা। এটি আমাদের জ্বালানি উদ্বৃত্ততা ও আঞ্চলিক জ্বালানি নিরাপত্তার প্রতি প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
একসময় নেপালের জনসংখ্যার প্রতি পাঁচজনের চারজনই বিদ্যুৎ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। পরে বাঁধ নির্মাণের বিশাল প্রকল্পের মাধ্যমে দেশটির প্রায় তিন কোটি মানুষের প্রায় সবাই এখন বিদ্যুতের আওতায় রয়েছেন।
দেশটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বর্তমানে সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াটের বেশি, যা বর্ষাকালের চাহিদার তুলনায় বেশি। বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, পানিব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে নেপাল ভবিষ্যতে বিদ্যুতের উৎপাদন ২০ গুণ পর্যন্ত বাড়াতে পারবে।
তিনি জানান, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভোটে অনিয়ম হলে পুরো নির্বাচনী আসনের ভোট বাতিলের ক্ষমতা ফিরিয়ে এনে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ছাড়া ফিরিয়ে আনা হয়েছে ‘না’ ভোটের বিধান।
২ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৩৯ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৯৩ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোর
৩ ঘণ্টা আগে