প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ উপলক্ষ্যে দলটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। তবে এ সিদ্ধান্ত ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এতে ট্রেন পরিচালনার স্বাভাবিক নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশেষ ট্রেনের জন্য ট্রেন পরিচালনার স্বাভাবিক নিয়মের কোনো প্রকার ব্যত্যয় ঘটেনি। অতীতে বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বড় কর্মসূচি উপলক্ষ্যে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার নজির রয়েছে। রাজনৈতিক দলের জনসমাবেশ বা অনুরূপ কর্মসূচির কারণে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্দিষ্ট ভাড়া আদায় সাপেক্ষে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি প্রদান বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি নৈমিত্তিক কাজ।
এ ধরনের বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি প্রদান না করলে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী নিয়মিত ট্রেনের টিকিটবিহীন যাত্রী নিয়ন্ত্রণ করা বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য অত্যন্ত কঠিন ও দুরূহ হয়ে পড়ে। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে যাওয়ার জন্য টিকিট করার পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগ পান না বিধায় বিনা টিকিটে ভ্রমণের প্রবণতা বেড়ে যায়। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয়।
অন্যদিকে, বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি দেওয়ার ফলে নির্দিষ্ট ভাড়া পরিশোধ সাপেক্ষে দলের নেতাকর্মীরা ওই ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ে যেমন কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় করতে সক্ষম হবে, অন্যান্য ট্রেনের সাধারণ যাত্রীরা তেমনি বাড়তি ভোগান্তি থেকে পরিত্রাণ পাবেন।
ওই চার জোড়া বিশেষ ট্রেন সাপ্তাহিক অফ-ডে থাকা নির্ধারিত রেক দ্বারা পরিচালনা করা হবে। তাছাড়া শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় যাত্রীদের স্বাভাবিক চাহিদা সাধারণত কম থাকে। ফলে এসব ট্রেন পরিচালনার জন্য নিয়মিত চলাচলকারী কোনো ট্রেনের যাত্রা বিঘ্নিত হবে না। অর্থাৎ এ সকল রুটে নিয়মিত চলাচলকারী সাধারণ যাত্রীদের ওপর এর কোনো প্রভাব পড়বে না। আলোচ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সমাবেশ উপলক্ষ্যে তারা প্রায় ৩২ লাখ নগদ টাকায় বিশেষ ট্রেনের ভাড়া অগ্রিম পরিশোধ করেছে, যাতে করে রেলের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে।
রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে আরও বলা হয়, এটি বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি বাণিজ্যিক সিদ্ধান্ত, এর সঙ্গে দলীয় রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। পূর্বের প্রচলিত নিয়ম অনুসরণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতেও যে কোনো রাজনৈতিক দলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অনুরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো কিংবা অপপ্রচারের কোনো সুযোগ নেই।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ উপলক্ষ্যে দলটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। তবে এ সিদ্ধান্ত ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এতে ট্রেন পরিচালনার স্বাভাবিক নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশেষ ট্রেনের জন্য ট্রেন পরিচালনার স্বাভাবিক নিয়মের কোনো প্রকার ব্যত্যয় ঘটেনি। অতীতে বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বড় কর্মসূচি উপলক্ষ্যে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার নজির রয়েছে। রাজনৈতিক দলের জনসমাবেশ বা অনুরূপ কর্মসূচির কারণে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্দিষ্ট ভাড়া আদায় সাপেক্ষে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি প্রদান বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি নৈমিত্তিক কাজ।
এ ধরনের বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি প্রদান না করলে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী নিয়মিত ট্রেনের টিকিটবিহীন যাত্রী নিয়ন্ত্রণ করা বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য অত্যন্ত কঠিন ও দুরূহ হয়ে পড়ে। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে যাওয়ার জন্য টিকিট করার পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগ পান না বিধায় বিনা টিকিটে ভ্রমণের প্রবণতা বেড়ে যায়। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয়।
অন্যদিকে, বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি দেওয়ার ফলে নির্দিষ্ট ভাড়া পরিশোধ সাপেক্ষে দলের নেতাকর্মীরা ওই ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ে যেমন কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় করতে সক্ষম হবে, অন্যান্য ট্রেনের সাধারণ যাত্রীরা তেমনি বাড়তি ভোগান্তি থেকে পরিত্রাণ পাবেন।
ওই চার জোড়া বিশেষ ট্রেন সাপ্তাহিক অফ-ডে থাকা নির্ধারিত রেক দ্বারা পরিচালনা করা হবে। তাছাড়া শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় যাত্রীদের স্বাভাবিক চাহিদা সাধারণত কম থাকে। ফলে এসব ট্রেন পরিচালনার জন্য নিয়মিত চলাচলকারী কোনো ট্রেনের যাত্রা বিঘ্নিত হবে না। অর্থাৎ এ সকল রুটে নিয়মিত চলাচলকারী সাধারণ যাত্রীদের ওপর এর কোনো প্রভাব পড়বে না। আলোচ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সমাবেশ উপলক্ষ্যে তারা প্রায় ৩২ লাখ নগদ টাকায় বিশেষ ট্রেনের ভাড়া অগ্রিম পরিশোধ করেছে, যাতে করে রেলের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে।
রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে আরও বলা হয়, এটি বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি বাণিজ্যিক সিদ্ধান্ত, এর সঙ্গে দলীয় রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। পূর্বের প্রচলিত নিয়ম অনুসরণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতেও যে কোনো রাজনৈতিক দলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অনুরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো কিংবা অপপ্রচারের কোনো সুযোগ নেই।
এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ৩১ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১০ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৯ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেদূতাবাসের সতর্কবার্তায় বলা হয, ভিসা প্রক্রিয়ায় সঠিক তথ্য প্রদান ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা প্রার্থীদের দায়িত্ব। তথ্য গোপন করা বা ভুয়া নথি দাখিল করা গুরুতর অপরাধ, যা প্রার্থীর ভবিষ্যতের ভ্রমণ এবং অভিবাসন সম্ভাবনাকে চিরতরে নষ্ট করে দিতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেহেফাজতে ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ ইসলামপন্থি বিভিন্ন দল ও সংগঠন ঢাকায় এই কার্যালয় স্থাপনে আপত্তি জানিয়ে বিরোধিতা করে আসছে। এ কার্যালয় স্থাপন করা হলে সারা দেশে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন।
৬ ঘণ্টা আগেপুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, এ অভিযানিক কার্যক্রমে উদ্ধার করা হয়েছে- একটি দেশীয় স্টেনগান, একটি ওয়ান শুটার গান, আট রাউন্ড কার্তুজ ও দুটি এলজি।
১০ ঘণ্টা আগে