
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর কাওরান বাজারে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে নজিরবিহীন হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে থাকা ‘কুড়াল হাতে উল্লাস করা’ যুবকসহ আরও ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার তালেবুর রহমান মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানান। এ নিয়ে চাঞ্চল্যকর এই হামলার ঘটনায় গত দুই দিনে মোট গ্রেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ জনে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলো কার্যালয়ে হামলার সময় জ্বলন্ত ভবনের সামনে কুড়াল হাতে উল্লাসরত যুবকের নাম মোহাম্মদ মাইনুল ইসলাম। তাকে ঢাকার উত্তরা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গ্রেপ্তার করেছে। তার গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায়, বর্তমানে তিনি উত্তরায় বসবাস করেন।
আরেকটি ভিডিওতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ‘গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে’ বলে ঘোষণা দিতে দেখা যায় কারি মুয়াজ বিন আবদুল রহমানকে। তাকেও ডিবি গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ জানায়, তিনি যুব মজলিসের শরীয়তপুর জেলা শাখার নেতা। ভিডিওতে তিনি হামলার পেছনে উসকানিমূলক বক্তব্য দেন।
এ ছাড়া হামলার ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে অন্যদের হামলায় যোগ দিতে আহ্বান জানানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে নিয়াজ মাহমুদ ফারহানকে। তার বাড়ি ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায়।
গ্রেপ্তার হওয়া অন্যরা হলেন—আবদুর রহমান (নোয়াখালী), মো. জান্নাতুল নাঈম (রংপুর), মো. ফয়সাল আহমেদ (চাঁদপুর), জুবায়ের হোসাইন (নোয়াখালী), মো. আলমাস আলী (ময়মনসিংহ), জুলফিকার আলী ওরফে সৌরভ (ঢাকার শাহ আলী) এবং মো. জাকির হোসেন শান্ত (ময়মনসিংহ)।
জাকির হোসেন শান্তকে সিটিটিসি গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ জানায়, তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে লাইভ ভিডিও করে নিজের ফেসবুক আইডিতে তা প্রচার করেছিলেন।
পুলিশ সূত্র জানায়, ভিডিও ফুটেজ ও ছবি বিশ্লেষণ করে হামলায় জড়িত হিসেবে শতাধিক ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় দায়ের করা দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া হামলার উসকানিদাতা হিসেবে আরও অন্তত ২০ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে।
ডেইলি স্টার কার্যালয়ের সামনে ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ-এর সম্পাদক নূরুল কবীরকে হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদেরও চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানির মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ চালানো হয়। হামলাকারীরা আগুন নেভাতে আসা ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতেও বাধা দেয়। একই রাতে ছায়ানট ভবন এবং পরদিন উদীচী কার্যালয়েও হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
হামলার ঘটনায় গত রোববার রাতে প্রথম আলো এবং সোমবার সন্ধ্যায় ডেইলি স্টার তেজগাঁও থানায় পৃথক মামলা করেছে।

রাজধানীর কাওরান বাজারে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে নজিরবিহীন হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে থাকা ‘কুড়াল হাতে উল্লাস করা’ যুবকসহ আরও ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার তালেবুর রহমান মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানান। এ নিয়ে চাঞ্চল্যকর এই হামলার ঘটনায় গত দুই দিনে মোট গ্রেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ জনে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলো কার্যালয়ে হামলার সময় জ্বলন্ত ভবনের সামনে কুড়াল হাতে উল্লাসরত যুবকের নাম মোহাম্মদ মাইনুল ইসলাম। তাকে ঢাকার উত্তরা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গ্রেপ্তার করেছে। তার গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায়, বর্তমানে তিনি উত্তরায় বসবাস করেন।
আরেকটি ভিডিওতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ‘গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে’ বলে ঘোষণা দিতে দেখা যায় কারি মুয়াজ বিন আবদুল রহমানকে। তাকেও ডিবি গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ জানায়, তিনি যুব মজলিসের শরীয়তপুর জেলা শাখার নেতা। ভিডিওতে তিনি হামলার পেছনে উসকানিমূলক বক্তব্য দেন।
এ ছাড়া হামলার ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে অন্যদের হামলায় যোগ দিতে আহ্বান জানানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে নিয়াজ মাহমুদ ফারহানকে। তার বাড়ি ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায়।
গ্রেপ্তার হওয়া অন্যরা হলেন—আবদুর রহমান (নোয়াখালী), মো. জান্নাতুল নাঈম (রংপুর), মো. ফয়সাল আহমেদ (চাঁদপুর), জুবায়ের হোসাইন (নোয়াখালী), মো. আলমাস আলী (ময়মনসিংহ), জুলফিকার আলী ওরফে সৌরভ (ঢাকার শাহ আলী) এবং মো. জাকির হোসেন শান্ত (ময়মনসিংহ)।
জাকির হোসেন শান্তকে সিটিটিসি গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ জানায়, তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে লাইভ ভিডিও করে নিজের ফেসবুক আইডিতে তা প্রচার করেছিলেন।
পুলিশ সূত্র জানায়, ভিডিও ফুটেজ ও ছবি বিশ্লেষণ করে হামলায় জড়িত হিসেবে শতাধিক ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় দায়ের করা দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া হামলার উসকানিদাতা হিসেবে আরও অন্তত ২০ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে।
ডেইলি স্টার কার্যালয়ের সামনে ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ-এর সম্পাদক নূরুল কবীরকে হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদেরও চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানির মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ চালানো হয়। হামলাকারীরা আগুন নেভাতে আসা ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতেও বাধা দেয়। একই রাতে ছায়ানট ভবন এবং পরদিন উদীচী কার্যালয়েও হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
হামলার ঘটনায় গত রোববার রাতে প্রথম আলো এবং সোমবার সন্ধ্যায় ডেইলি স্টার তেজগাঁও থানায় পৃথক মামলা করেছে।

বাংলাদেশে ভারতের কূটনৈতিক মিশন লক্ষ্য করে সংঘটিত একাধিক ঘটনার বিষয়ে ঢাকার পক্ষ থেকে ‘গভীর উদ্বেগ’ জানিয়ে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পালটা এ পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত।
১৭ ঘণ্টা আগে
বিবিসি ও ভারতের গণমাধ্যমগুলোর খবর, মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ও সন্ধ্যায় বামপন্থি দলগুলো এ মিছিল করে। এ দিন দুপুরে দিল্লিতেও বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো বিক্ষোভ করে। সেখানেও পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতিসংঘের এই বিশেষজ্ঞ বলেন, এই মব হামলা এমনি এমনি হয়নি, বরং এটি বিচারহীনতা দূর করা এবং সংবাদমাধ্যম ও শিল্পীদের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতারই পরিণতি।
১৮ ঘণ্টা আগে