
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে প্রভাবমুক্ত এবং সুষ্ঠু রাখতে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ইসির এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা থেকে ফল প্রকাশ পর্যন্ত নতুন উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন, ঘোষণা, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন সই করা এ সংক্রান্ত চিঠি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
এই বিধান লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্টদের শাস্তির আওতায় আনা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে কমিশন। পাশাপাশি সরকারি যানবাহন, অফিস বা অন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নির্বাচনের কাজে ব্যবহার এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পৃক্ত করার ওপরও পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের ভোটগ্রহণ আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ এর বিধি ৪ (৪) অনুযায়ী নির্বাচনের আগে অর্থাৎ নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার দিন থেকে নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সরকারি বা আধা-সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের তহবিল থেকে কোনও ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অনুদান ঘোষণা বা বরাদ্দ দেওয়া বা অর্থ অবমুক্ত করতে পারবেন না।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত রাখার লক্ষ্যে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনি এলাকায় প্রার্থী সিটি করপোরেশন অথবা পৌরসভাসহ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি তথা অফিস, যানবাহন, মোবাইল ফোন, টেলিফোন, ওয়াকিটকি বা অন্য কোনও সুযোগ-সুবিধা নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না বলে নির্বাচন কমিশন নির্দেশনা দিয়েছে। এমনকি মাশুল দিয়েও এগুলো ব্যবহার করা যাবে না। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কোনও অবস্থাতেই নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
চিঠিতে আরও জানানো হয়, সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ এর বিধি ৪ (৩) অনুযায়ী কোনও প্রার্থী নির্বাচনের আগে সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে রাজস্ব বা উন্নয়ন তহবিলভুক্ত প্রকল্পের অনুমোদন, ঘোষণা বা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কিংবা ফলক উন্মোচন করতে পারবে না। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনি কার্যক্রম সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনি এলাকায় অনুদান বা ত্রাণ বিতরণ সংক্রান্ত কার্যক্রম গ্রহণ না করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে ইতপূর্বে অনুমোদিত কোনও প্রকল্পে অর্থ অবমুক্ত বা প্রদান করা নিতান্ত আবশ্যক হলে এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সম্মতি গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ এর উপরোল্লিখিত বিধান লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি উল্লিখিত আচরণ বিধিমালার বিধি ২৭ এ বর্ণিত শাস্তির আওতায় আসবে।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে প্রভাবমুক্ত এবং সুষ্ঠু রাখতে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ইসির এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা থেকে ফল প্রকাশ পর্যন্ত নতুন উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন, ঘোষণা, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন সই করা এ সংক্রান্ত চিঠি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
এই বিধান লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্টদের শাস্তির আওতায় আনা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে কমিশন। পাশাপাশি সরকারি যানবাহন, অফিস বা অন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নির্বাচনের কাজে ব্যবহার এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পৃক্ত করার ওপরও পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের ভোটগ্রহণ আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ এর বিধি ৪ (৪) অনুযায়ী নির্বাচনের আগে অর্থাৎ নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার দিন থেকে নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সরকারি বা আধা-সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের তহবিল থেকে কোনও ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অনুদান ঘোষণা বা বরাদ্দ দেওয়া বা অর্থ অবমুক্ত করতে পারবেন না।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত রাখার লক্ষ্যে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনি এলাকায় প্রার্থী সিটি করপোরেশন অথবা পৌরসভাসহ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি তথা অফিস, যানবাহন, মোবাইল ফোন, টেলিফোন, ওয়াকিটকি বা অন্য কোনও সুযোগ-সুবিধা নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না বলে নির্বাচন কমিশন নির্দেশনা দিয়েছে। এমনকি মাশুল দিয়েও এগুলো ব্যবহার করা যাবে না। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কোনও অবস্থাতেই নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
চিঠিতে আরও জানানো হয়, সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ এর বিধি ৪ (৩) অনুযায়ী কোনও প্রার্থী নির্বাচনের আগে সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে রাজস্ব বা উন্নয়ন তহবিলভুক্ত প্রকল্পের অনুমোদন, ঘোষণা বা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কিংবা ফলক উন্মোচন করতে পারবে না। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনি কার্যক্রম সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনি এলাকায় অনুদান বা ত্রাণ বিতরণ সংক্রান্ত কার্যক্রম গ্রহণ না করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে ইতপূর্বে অনুমোদিত কোনও প্রকল্পে অর্থ অবমুক্ত বা প্রদান করা নিতান্ত আবশ্যক হলে এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সম্মতি গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ এর উপরোল্লিখিত বিধান লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি উল্লিখিত আচরণ বিধিমালার বিধি ২৭ এ বর্ণিত শাস্তির আওতায় আসবে।

বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ আগামী শনিবার অবসরে যাচ্ছেন, যার স্থলাভিষিক্ত হবেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আগামী বোববার তার শপথ গ্রহণ করার কথা রয়েছে। এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয় প্রজ্ঞাপনে।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো কার্যালয়ে হামলার সময় জ্বলন্ত ভবনের সামনে কুড়াল হাতে উল্লাসরত যুবকের নাম মোহাম্মদ মাইনুল ইসলাম। তাকে ঢাকার উত্তরা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গ্রেপ্তার করেছে। তার গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায়, বর্তমানে তিনি উত্তরায় বসবাস করেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে ভারতের কূটনৈতিক মিশন লক্ষ্য করে সংঘটিত একাধিক ঘটনার বিষয়ে ঢাকার পক্ষ থেকে ‘গভীর উদ্বেগ’ জানিয়ে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পালটা এ পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত।
১৮ ঘণ্টা আগে