প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ ও পানি দূষণ প্রতিরোধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সরকার, গণমাধ্যম ও জনগণকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। পরিবেশ রক্ষায় সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে দূষণ নিয়ন্ত্রণে শুধু আইনের প্রয়োগ যথেষ্ট নয়, জনগণের অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের (বিসিজেএফ) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সভায় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, বিসিজেএফের সভাপতি কাওসার রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক, সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ শাহনেওয়াজ করিম প্রমুখ।
সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন। বায়ুদূষণ ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের মনোযোগ রয়েছে, কিন্তু সচেতনতা ছাড়া সফল বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। আমরা চাই, মানুষ পরিবেশবান্ধব জীবনযাপন শুরু করুক।’ তাই প্রতিটি পদক্ষেপই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সাংবাদিকদের আরো কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় ফোরামের সভাপতি কাওসার রহমান জলবায়ু সম্মেলনে নিগোশিয়েশন টিম শক্তিশালী করা এবং স্থায়ী নিগোশিয়েটর টিম তৈরির পরামর্শ দেন। এছাড়া, দূষণ নিয়ন্ত্রণে কঠোর আইন প্রয়োগের কথাও বলেন তিনি।
ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের অর্থ সঠিকভাবে ব্যয়ের প্রস্তাব করেন এবং পানিদূষণ, বায়ুদূষণ, বন উজাড় ও পাহাড় কর্তন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ ও পানি দূষণ প্রতিরোধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সরকার, গণমাধ্যম ও জনগণকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। পরিবেশ রক্ষায় সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে দূষণ নিয়ন্ত্রণে শুধু আইনের প্রয়োগ যথেষ্ট নয়, জনগণের অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের (বিসিজেএফ) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সভায় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, বিসিজেএফের সভাপতি কাওসার রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক, সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ শাহনেওয়াজ করিম প্রমুখ।
সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন। বায়ুদূষণ ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের মনোযোগ রয়েছে, কিন্তু সচেতনতা ছাড়া সফল বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। আমরা চাই, মানুষ পরিবেশবান্ধব জীবনযাপন শুরু করুক।’ তাই প্রতিটি পদক্ষেপই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সাংবাদিকদের আরো কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় ফোরামের সভাপতি কাওসার রহমান জলবায়ু সম্মেলনে নিগোশিয়েশন টিম শক্তিশালী করা এবং স্থায়ী নিগোশিয়েটর টিম তৈরির পরামর্শ দেন। এছাড়া, দূষণ নিয়ন্ত্রণে কঠোর আইন প্রয়োগের কথাও বলেন তিনি।
ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের অর্থ সঠিকভাবে ব্যয়ের প্রস্তাব করেন এবং পানিদূষণ, বায়ুদূষণ, বন উজাড় ও পাহাড় কর্তন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান।