
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় জেনেভা ক্যাম্পে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এসময় শাহনেওয়াজ ওরফে কাল্লু (৩৭) নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। তিনি একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি করতেন।
বুধবার (১৭ অক্টোবর) রাত সাড়ে এগারোটার দিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
জেনেভা ক্যাম্পের সামির নামে একজন জানান, ক্যাম্পে প্রায়ই মাদক ব্যবসা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি এবং হত্যার মতো ঘটনাও ঘটে। বুধবার রাতে জেনেভা ক্যাম্পে আবারও মাদকের আধিপত্যকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি শুরু করে শীর্ষ মাদক কারবারি ভূইয়া সোহেল গ্রুপ ও মাদক কারবারি পারমনু গ্রুপ।
এ সময় ভূইয়া সোহেল গ্রুপের গুলিতে শাহ নেওয়াজ কাল্লু নামের যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ভূইয়া সোহেল বর্তমানে জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি। সোহেল, তার ভাই রানা ও টুনটুনের হাতে নিয়ন্ত্রিত হয় পুরো ক্যাম্প এলাকার হেরোইন কারবার৷ তাদের বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা থাকলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যান তারা।
তিনি আরও জানান, শাহ নেওয়াজ কাল্লু জেনেভা ক্যাম্পের আরেক মাদক কারবারি লালনের বড় ভাই। লালন ভেনেভা ক্যাম্পের মাঝারি পর্যায়ের একজন মাদককারবারি। তার নামেও রয়েছে বেশ কয়েকটি মাদক মামলা। তিনি আরেক মাদককারবারি পারমনুর বিশ্বস্ত সহযোগী।
জানা যায় নিহত শাহ নেওয়াজ ওরফে কাল্লু মৃত আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে। তিনি জেনেভা ক্যাম্পের ৮ নম্বর ব্লকে থাকতেন।
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আলী ইফতেখার হাসান বলেন, গোলাগুলিতে জেনেভা ক্যাম্পে কাল্লু নামে একজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে কে বা কারা গুলি করেছে প্রাথমিকভাবে তিনি সেটা বলতে পারেননি।
তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যার দিকে আমি র্যাব এবং পুলিশ পাঠিয়েছি জেনেভা ক্যাম্পে যাতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে। আপনারা জানেন এই ক্যাম্পের ভেতরে নানা ধরনের অপকর্ম হয়। কিছুদিন আগেও সেনাবাহিনীসহ যৌথ অভিযান করেছি। সামাজিকভাবে তাদেরকে পুনর্বাসন করা দরকার। আপনাদের মাধ্যমে এই বিষয়টি সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা দরকার।

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় জেনেভা ক্যাম্পে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এসময় শাহনেওয়াজ ওরফে কাল্লু (৩৭) নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। তিনি একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি করতেন।
বুধবার (১৭ অক্টোবর) রাত সাড়ে এগারোটার দিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
জেনেভা ক্যাম্পের সামির নামে একজন জানান, ক্যাম্পে প্রায়ই মাদক ব্যবসা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি এবং হত্যার মতো ঘটনাও ঘটে। বুধবার রাতে জেনেভা ক্যাম্পে আবারও মাদকের আধিপত্যকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি শুরু করে শীর্ষ মাদক কারবারি ভূইয়া সোহেল গ্রুপ ও মাদক কারবারি পারমনু গ্রুপ।
এ সময় ভূইয়া সোহেল গ্রুপের গুলিতে শাহ নেওয়াজ কাল্লু নামের যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ভূইয়া সোহেল বর্তমানে জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি। সোহেল, তার ভাই রানা ও টুনটুনের হাতে নিয়ন্ত্রিত হয় পুরো ক্যাম্প এলাকার হেরোইন কারবার৷ তাদের বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা থাকলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যান তারা।
তিনি আরও জানান, শাহ নেওয়াজ কাল্লু জেনেভা ক্যাম্পের আরেক মাদক কারবারি লালনের বড় ভাই। লালন ভেনেভা ক্যাম্পের মাঝারি পর্যায়ের একজন মাদককারবারি। তার নামেও রয়েছে বেশ কয়েকটি মাদক মামলা। তিনি আরেক মাদককারবারি পারমনুর বিশ্বস্ত সহযোগী।
জানা যায় নিহত শাহ নেওয়াজ ওরফে কাল্লু মৃত আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে। তিনি জেনেভা ক্যাম্পের ৮ নম্বর ব্লকে থাকতেন।
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আলী ইফতেখার হাসান বলেন, গোলাগুলিতে জেনেভা ক্যাম্পে কাল্লু নামে একজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে কে বা কারা গুলি করেছে প্রাথমিকভাবে তিনি সেটা বলতে পারেননি।
তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যার দিকে আমি র্যাব এবং পুলিশ পাঠিয়েছি জেনেভা ক্যাম্পে যাতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকে। আপনারা জানেন এই ক্যাম্পের ভেতরে নানা ধরনের অপকর্ম হয়। কিছুদিন আগেও সেনাবাহিনীসহ যৌথ অভিযান করেছি। সামাজিকভাবে তাদেরকে পুনর্বাসন করা দরকার। আপনাদের মাধ্যমে এই বিষয়টি সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা দরকার।

আবেদনে বলা হয়েছে, আসামি অসীম কুমার উকিলের নামীয় ব্যাংক হিসাবসমূহ থেকে অর্থ অন্যত্র স্থানান্তর/হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। সম্পদসমূহ স্থানান্তর, হস্তান্তর বা বেহাত হয়ে গেলে পরবর্তীতে উক্ত টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।
১২ ঘণ্টা আগে
জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) গুম ও নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আগামী ১৪ ডিসেম্বর আদেশ দেবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১২ ঘণ্টা আগে
আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭২ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩০ জন, ময়মনসিংহ ব
১২ ঘণ্টা আগে
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউসন পক্ষে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এমএইচ তামীম শুনানি করেন। এসময় অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে আসামি পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আমিনুল গনি টিটু ও আজিজুর রহমান দুলু-সহ অপর আইনজীবীরা।
১২ ঘণ্টা আগে