
লালমনিরহাট প্রতিনিধি

রংপুর অঞ্চলের আটটি জেলায় নারী কৃষি শ্রমিকরা মজুরি বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বাড়লেও তাদের পারিশ্রমিক বাড়েনি, বরং কমেছে। পুরুষ শ্রমিকদের চেয়ে অর্ধেক মজুরি পাওয়ায় তাদের জীবনযাপন কঠিন হয়ে পড়েছে, যা গ্রামীণ অর্থনীতিতে মন্দা ভাব সৃষ্টি করছে।
রংপুর বিভাগের আটটি জেলা—রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও দিনাজপুর—কৃষিপ্রধান অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এসব জেলার অর্থনীতি কৃষির ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। এখানকার গ্রামীণ জনগোষ্ঠী কৃষিকাজ ও কৃষি শ্রমের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে।
দেশের অর্থনীতির প্রায় ৮৫ শতাংশ এখনও কৃষিনির্ভর হওয়ায়, গ্রামাঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে যুক্ত।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৭ শতাংশ কৃষিশ্রমিক। প্রতি ১০ জনে ৪ জন এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই নারী শ্রমিক। কৃষি শ্রমবাজার শুধু ফসল চাষের ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং মৎস্য ও পশুপালনের মতো খাতও এর অন্তর্ভুক্ত। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) কৃষির অবদান প্রায় ১২-১৩ শতাংশ। তাই উত্তরাঞ্চলের প্রায় অর্ধেক পরিবার কোনো না কোনোভাবে কৃষি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত।
তবে বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে, নারী কৃষি শ্রমিকরা পুরুষের সমান বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে তার চেয়েও বেশি কাজ করেন। কিন্তু তারা পুরুষের তুলনায় অনেক কম মজুরি পান, যা দীর্ঘদিনের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি স্পষ্ট প্রতিফলন।
বর্তমানে নারী কৃষি শ্রমিকরা অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। সারাদিন কঠোর পরিশ্রম করেও তারা যে মজুরি পান, তা দিয়ে তিনবেলা পেট ভরে খাওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে। বাংলাদেশে কৃষি উৎপাদনের মোট ২৩টি ধাপের মধ্যে নারীরা ১৭টিতে সরাসরি অংশ নেন, যেখানে পুরুষরা ২৩টি ধাপেই কাজ করেন।
সমান কাজ করা সত্ত্বেও একজন নারী শ্রমিক দৈনিক মাত্র ২৫০ টাকা মজুরি পান, অথচ একজন পুরুষ শ্রমিক পান ৪৫০ টাকা। নারী শ্রমিকদের মজুরি পুরুষের প্রায় অর্ধেক। এই ব্যাপক মজুরি বৈষম্য নিরসনে সরকারি বা বেসরকারি কোনো কার্যকর উদ্যোগ এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি।
নারী সমাজকর্মী ও স্কুলশিক্ষিকা রোকাইয়া খাতুন জানান, প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার পথে তিনি প্রতিদিন নারী কৃষি শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রম করতে দেখেন। তাদের কাজের তুলনায় মজুরি পুরুষের চেয়ে অর্ধেক। তিনি বলেন, 'এই মজুরি বৈষম্য দূর করতে সরকারি বা বেসরকারি কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না।'
এনজিওগুলো নারী উন্নয়ন নিয়ে কাজ করলেও মজুরি বৈষম্য দূর করতে শক্তিশালী কোনো জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম নেয়নি।
তিনি আরও বলেন, ‘কৃষি খাত ছাড়া অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি চাকরিতে শ্রমের এই বৈষম্য কিছুটা কমেছে। কিন্তু কৃষিক্ষেত্রে নারীর শ্রমের অবমূল্যায়ন এবং স্বীকৃতির অভাব এখনো এই বৈষম্যের মূল কারণ।
রংপুরের সামাজিক কাঠামোতে দারিদ্র্য একটি বড় সমস্যা। এই কারণে পরিবারগুলোতে আর্থিক চাপ থাকে। তাই নারীরা সংসারের ব্যয়ভার বহনে স্বামী ও সন্তানদের সাহায্য করার জন্য মাঠে কাজ করতে বাধ্য হন। যদিও সমাজে মাঠে নারীদের কাজ করার ক্ষেত্রে কিছু বাধা রয়েছে। দরিদ্র পরিবারের নারীরা এসব বাধা উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন।
অর্থনৈতিক সচ্ছলতার জন্য নারী শ্রমিকরা পুরুষের চেয়ে কম মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য হন। সংসারের আর্থিক চাপ তাদের এই অসম পরিশ্রম চালিয়ে যেতে বাধ্য করে। সমাজে এখনো নারীর কাজকে 'নগণ্য' বা 'সস্তা' হিসেবে দেখা হয়, যার কারণে তাদের মজুরি কম থাকে। অথচ, দেশ-বিদেশে নারীরা নিজেদের যোগ্যতায় বৈমানিক থেকে শুরু করে সৈনিকের মতো বিভিন্ন পেশায় সফলভাবে কাজ করছেন।
রংপুরসহ উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে দিনমজুর হিসেবে ব্যাপক সংখ্যক নারী কাজ করছেন, কিন্তু তাদের মজুরি নিয়ে দরকষাকষি করার মতো কোনো সংগঠিত প্ল্যাটফর্ম নেই। ফলে তাদের অর্থনৈতিক ক্ষমতা খুবই সীমিত। তৃণমূলে নারী নেতৃত্বের অভাবে সঞ্চয়, ঋণ বা অন্যান্য আর্থিক সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে তারা সীমাবদ্ধতার সম্মুখীন হচ্ছেন। এই দুর্বলতার সুযোগে অনেক এনজিওর কাছ থেকে নারীরা চড়া সুদে স্বল্পমেয়াদী ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছেন এবং ঋণচক্র থেকে বের হতে পারছেন না।
নারী কৃষি শ্রমিকরা সরকারি বা বেসরকারি কোনো কাঠামোগত প্রণোদনা ও সুরক্ষা যেমন, ন্যায্য পারিশ্রমিক ও শ্রম আইনগত সহায়তা পাচ্ছেন না। দেশের মোট শ্রমশক্তির অর্ধেক নারী, এবং পোশাকশিল্প ও কৃষিখাতে তাদের অবদান উল্লেখযোগ্য হলেও তারা এখনো সঠিক মূল্যায়ন বা স্বীকৃতি পাননি। সিপিডির গবেষণা অনুসারে, কৃষিখাতে কর্মরত নারীদের ৯১.৮% অনানুষ্ঠানিকভাবে কাজ করছেন, এবং জীবিকা উন্নয়নে তাদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

রংপুর অঞ্চলের আটটি জেলায় নারী কৃষি শ্রমিকরা মজুরি বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বাড়লেও তাদের পারিশ্রমিক বাড়েনি, বরং কমেছে। পুরুষ শ্রমিকদের চেয়ে অর্ধেক মজুরি পাওয়ায় তাদের জীবনযাপন কঠিন হয়ে পড়েছে, যা গ্রামীণ অর্থনীতিতে মন্দা ভাব সৃষ্টি করছে।
রংপুর বিভাগের আটটি জেলা—রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও দিনাজপুর—কৃষিপ্রধান অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এসব জেলার অর্থনীতি কৃষির ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। এখানকার গ্রামীণ জনগোষ্ঠী কৃষিকাজ ও কৃষি শ্রমের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে।
দেশের অর্থনীতির প্রায় ৮৫ শতাংশ এখনও কৃষিনির্ভর হওয়ায়, গ্রামাঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে যুক্ত।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৭ শতাংশ কৃষিশ্রমিক। প্রতি ১০ জনে ৪ জন এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই নারী শ্রমিক। কৃষি শ্রমবাজার শুধু ফসল চাষের ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং মৎস্য ও পশুপালনের মতো খাতও এর অন্তর্ভুক্ত। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) কৃষির অবদান প্রায় ১২-১৩ শতাংশ। তাই উত্তরাঞ্চলের প্রায় অর্ধেক পরিবার কোনো না কোনোভাবে কৃষি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত।
তবে বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে, নারী কৃষি শ্রমিকরা পুরুষের সমান বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে তার চেয়েও বেশি কাজ করেন। কিন্তু তারা পুরুষের তুলনায় অনেক কম মজুরি পান, যা দীর্ঘদিনের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি স্পষ্ট প্রতিফলন।
বর্তমানে নারী কৃষি শ্রমিকরা অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। সারাদিন কঠোর পরিশ্রম করেও তারা যে মজুরি পান, তা দিয়ে তিনবেলা পেট ভরে খাওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে। বাংলাদেশে কৃষি উৎপাদনের মোট ২৩টি ধাপের মধ্যে নারীরা ১৭টিতে সরাসরি অংশ নেন, যেখানে পুরুষরা ২৩টি ধাপেই কাজ করেন।
সমান কাজ করা সত্ত্বেও একজন নারী শ্রমিক দৈনিক মাত্র ২৫০ টাকা মজুরি পান, অথচ একজন পুরুষ শ্রমিক পান ৪৫০ টাকা। নারী শ্রমিকদের মজুরি পুরুষের প্রায় অর্ধেক। এই ব্যাপক মজুরি বৈষম্য নিরসনে সরকারি বা বেসরকারি কোনো কার্যকর উদ্যোগ এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি।
নারী সমাজকর্মী ও স্কুলশিক্ষিকা রোকাইয়া খাতুন জানান, প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার পথে তিনি প্রতিদিন নারী কৃষি শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রম করতে দেখেন। তাদের কাজের তুলনায় মজুরি পুরুষের চেয়ে অর্ধেক। তিনি বলেন, 'এই মজুরি বৈষম্য দূর করতে সরকারি বা বেসরকারি কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না।'
এনজিওগুলো নারী উন্নয়ন নিয়ে কাজ করলেও মজুরি বৈষম্য দূর করতে শক্তিশালী কোনো জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম নেয়নি।
তিনি আরও বলেন, ‘কৃষি খাত ছাড়া অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি চাকরিতে শ্রমের এই বৈষম্য কিছুটা কমেছে। কিন্তু কৃষিক্ষেত্রে নারীর শ্রমের অবমূল্যায়ন এবং স্বীকৃতির অভাব এখনো এই বৈষম্যের মূল কারণ।
রংপুরের সামাজিক কাঠামোতে দারিদ্র্য একটি বড় সমস্যা। এই কারণে পরিবারগুলোতে আর্থিক চাপ থাকে। তাই নারীরা সংসারের ব্যয়ভার বহনে স্বামী ও সন্তানদের সাহায্য করার জন্য মাঠে কাজ করতে বাধ্য হন। যদিও সমাজে মাঠে নারীদের কাজ করার ক্ষেত্রে কিছু বাধা রয়েছে। দরিদ্র পরিবারের নারীরা এসব বাধা উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন।
অর্থনৈতিক সচ্ছলতার জন্য নারী শ্রমিকরা পুরুষের চেয়ে কম মজুরিতে কাজ করতে বাধ্য হন। সংসারের আর্থিক চাপ তাদের এই অসম পরিশ্রম চালিয়ে যেতে বাধ্য করে। সমাজে এখনো নারীর কাজকে 'নগণ্য' বা 'সস্তা' হিসেবে দেখা হয়, যার কারণে তাদের মজুরি কম থাকে। অথচ, দেশ-বিদেশে নারীরা নিজেদের যোগ্যতায় বৈমানিক থেকে শুরু করে সৈনিকের মতো বিভিন্ন পেশায় সফলভাবে কাজ করছেন।
রংপুরসহ উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে দিনমজুর হিসেবে ব্যাপক সংখ্যক নারী কাজ করছেন, কিন্তু তাদের মজুরি নিয়ে দরকষাকষি করার মতো কোনো সংগঠিত প্ল্যাটফর্ম নেই। ফলে তাদের অর্থনৈতিক ক্ষমতা খুবই সীমিত। তৃণমূলে নারী নেতৃত্বের অভাবে সঞ্চয়, ঋণ বা অন্যান্য আর্থিক সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে তারা সীমাবদ্ধতার সম্মুখীন হচ্ছেন। এই দুর্বলতার সুযোগে অনেক এনজিওর কাছ থেকে নারীরা চড়া সুদে স্বল্পমেয়াদী ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছেন এবং ঋণচক্র থেকে বের হতে পারছেন না।
নারী কৃষি শ্রমিকরা সরকারি বা বেসরকারি কোনো কাঠামোগত প্রণোদনা ও সুরক্ষা যেমন, ন্যায্য পারিশ্রমিক ও শ্রম আইনগত সহায়তা পাচ্ছেন না। দেশের মোট শ্রমশক্তির অর্ধেক নারী, এবং পোশাকশিল্প ও কৃষিখাতে তাদের অবদান উল্লেখযোগ্য হলেও তারা এখনো সঠিক মূল্যায়ন বা স্বীকৃতি পাননি। সিপিডির গবেষণা অনুসারে, কৃষিখাতে কর্মরত নারীদের ৯১.৮% অনানুষ্ঠানিকভাবে কাজ করছেন, এবং জীবিকা উন্নয়নে তাদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বিজিবি জানিয়েছে, সীমান্ত পিলার ডিএএমপি ১/৭ এস-এর কাছে ডাঙ্গাপাড়া সীমান্তে ভারতীয় গরু পাচারকারীকে ধাওয়া করেন ভারতীয় ১৭৪/অর্জুন বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য কনস্টেবল বেদ প্রকাশ। একপর্যায়ে তিনি নো-ম্যান্স-লাইন (শূন্যরেখা) অতিক্রম করে বাংলাদেশের প্রায় ২০০ গজ ভেতরে চলে আসেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
র্যাব অধিনায়ক বলেন, ধর্ম অবমাননার বিষয়টি খুবই অস্পষ্ট। তিনি কী বলেছেন, এটি খোঁজার চেষ্টা করলেও কেউ বলতে পারেনি। কারও সঙ্গে পূর্বশত্রুতা ছিল কি না, সেটি আমরা তদন্ত করে দেখব। ঘটনার সূত্রপাত কার সঙ্গে হয়েছে, সেটি শনাক্ত করা যায়নি। আমরা জানতে পেরেছি, কাজ করার সময় ফ্লোরেই বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয় এবং তাকে ক
১৫ ঘণ্টা আগে
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গ্রেফতার ইসরাত রায়হান অমির বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় পূর্ব থেকেই তিনটি মামলা রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বিভিন্নভাবে এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করে আসছিলেন বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
১৬ ঘণ্টা আগে
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ফেরিতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ চালু হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনের দিকে এগোতে থাকে। এসময় ট্রাকের ধাক্কায় ফেরির নিরাপত্তা রেলিং ভেঙে একটি মোটরসাইকেল, দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও একটি ভ্যানগাড়িসহ ট্রাকটি নদীতে তলিয়ে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগে