
রাজশাহী ব্যুরো

নিরাপত্তা শঙ্কায় ক্লাস-পরীক্ষা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যায়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। রবিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে তিনি নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা জানিয়ে এ কথা জানান।
এর আগে গত শুক্রবার ক্যাম্পাসে এক মিছিলে রাবির আওয়ামীপন্থী সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকদের বেঁধে রাখার হুমকি দেন রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার।
কাজী জাহিদ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘নিরাপত্তা না থাকায় ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া ও অন্যান্য একডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দুঃখিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে আমার দায়িত্ব রয়েছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান, পরীক্ষা গ্রহণ, মূল্যায়নসহ একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করা এবং প্রয়োজনে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করা। অপরদিকে, আমার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব রয়েছে আমার জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া এবং প্রয়োজনে আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে ৮শ শিক্ষকের প্রতি ক্লাসরুমে প্রবেশ করলে তাদেরকে কলার ধরে টেনে প্রশাসন ভবনের সামনে এনে বেঁধে রাখার অব্যাহত হুমকি দেয়া হলেও রাবি প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সকল শিক্ষকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কর্তৃপক্ষের কোন বক্তব্যও চোখে পড়েনি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘কিছুদিন আগেও আমরা দেখেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপ-উপাচার্যকে প্রকাশ্যে লাঞ্চিত করা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। যেখানে একজন উপ-উপাচার্যকে লাঞ্চিত করার পরেও কোন রকম ব্যবস্থা নেয়া হয় না, সেখানে অব্যাহত হুমকি মাথায় নিয়ে আমার পক্ষে ক্লাস-পরীক্ষা গ্রহণ বা অন্যান্য একাডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।’
তিনি উদ্বেগ জানিয়ে লিখেন, ‘যেই মুহূর্ত থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই আমার উপরে ন্যাস্ত দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করবো ইনশাল্লাহ। বিষয়টি আমি ইতিমধ্যে আমার বিভাগের সভাপতিকে অবহিত করেছি। আজ আমার ছাত্র-ছাত্রীরা আমার নিরাপত্তাজনিত কারণে অসুবিধার সম্মুখীন হবে, তাদের ক্লাস হবে না, ল্যাব হবে না, পরীক্ষার ফলাফল বিলম্বিত হবে-এসবই আমার কাছে সবচেয়ে কষ্টের, সবচেয়ে দুঃখের।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যপাক ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, শিক্ষকরা যদি এভাবে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে তাহলে তো সমস্যা সৃষ্টি হবে। আমরা এ বিষয়ে আজকেই বসে আলোচনা করবো।

নিরাপত্তা শঙ্কায় ক্লাস-পরীক্ষা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যায়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। রবিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে তিনি নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা জানিয়ে এ কথা জানান।
এর আগে গত শুক্রবার ক্যাম্পাসে এক মিছিলে রাবির আওয়ামীপন্থী সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকদের বেঁধে রাখার হুমকি দেন রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার।
কাজী জাহিদ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘নিরাপত্তা না থাকায় ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া ও অন্যান্য একডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দুঃখিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে আমার দায়িত্ব রয়েছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান, পরীক্ষা গ্রহণ, মূল্যায়নসহ একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করা এবং প্রয়োজনে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করা। অপরদিকে, আমার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব রয়েছে আমার জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া এবং প্রয়োজনে আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে ৮শ শিক্ষকের প্রতি ক্লাসরুমে প্রবেশ করলে তাদেরকে কলার ধরে টেনে প্রশাসন ভবনের সামনে এনে বেঁধে রাখার অব্যাহত হুমকি দেয়া হলেও রাবি প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সকল শিক্ষকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কর্তৃপক্ষের কোন বক্তব্যও চোখে পড়েনি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘কিছুদিন আগেও আমরা দেখেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপ-উপাচার্যকে প্রকাশ্যে লাঞ্চিত করা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। যেখানে একজন উপ-উপাচার্যকে লাঞ্চিত করার পরেও কোন রকম ব্যবস্থা নেয়া হয় না, সেখানে অব্যাহত হুমকি মাথায় নিয়ে আমার পক্ষে ক্লাস-পরীক্ষা গ্রহণ বা অন্যান্য একাডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।’
তিনি উদ্বেগ জানিয়ে লিখেন, ‘যেই মুহূর্ত থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই আমার উপরে ন্যাস্ত দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করবো ইনশাল্লাহ। বিষয়টি আমি ইতিমধ্যে আমার বিভাগের সভাপতিকে অবহিত করেছি। আজ আমার ছাত্র-ছাত্রীরা আমার নিরাপত্তাজনিত কারণে অসুবিধার সম্মুখীন হবে, তাদের ক্লাস হবে না, ল্যাব হবে না, পরীক্ষার ফলাফল বিলম্বিত হবে-এসবই আমার কাছে সবচেয়ে কষ্টের, সবচেয়ে দুঃখের।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যপাক ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, শিক্ষকরা যদি এভাবে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে তাহলে তো সমস্যা সৃষ্টি হবে। আমরা এ বিষয়ে আজকেই বসে আলোচনা করবো।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গ্রেফতার ইসরাত রায়হান অমির বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় পূর্ব থেকেই তিনটি মামলা রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বিভিন্নভাবে এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করে আসছিলেন বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগে
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ফেরিতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ চালু হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনের দিকে এগোতে থাকে। এসময় ট্রাকের ধাক্কায় ফেরির নিরাপত্তা রেলিং ভেঙে একটি মোটরসাইকেল, দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও একটি ভ্যানগাড়িসহ ট্রাকটি নদীতে তলিয়ে যায়।
১১ ঘণ্টা আগে
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল ইসলাম।
১ দিন আগে
একই সাথে, ওই চিকিৎসককে কেন স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে না, আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তাকে সে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে