প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা অবনতির কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার আবু সুফিয়ান।
বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আমরা আশঙ্কা করছি না। তবে কোনো মহল থেকে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে একাধিক দফায় বৈঠক করে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো চিহ্নিত করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পাশাপাশি সদর দপ্তরের মাধ্যমে বিভিন্ন জেলা থেকে অতিরিক্ত এক হাজার পুলিশ সদস্য আনা হয়েছে।
আরএমপি কমিশনার জানান, নির্বাচনকে ঘিরে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে— প্রাকনির্বাচনী, নির্বাচনী এবং পরনির্বাচনী নিরাপত্তা কর্মসূচি। তিনি বলেন, “ফ্রি ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে আমরা তিন ধাপের নিরাপত্তা কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। গত দুই দিন ধরে প্রথম ধাপের ডিউটি চলছে, আগামী দুই দিন দ্বিতীয় ধাপ এবং ভোটের পর থাকবে পোস্ট ইলেকশন প্রোগ্রাম।”
সাইবার নিরাপত্তা প্রসঙ্গে আবু সুফিয়ান বলেন, “আমাদের আশঙ্কা সাইবার স্পেসে কিছু অপতৎপরতা ঘটতে পারে। এসব প্রতিরোধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে যৌথভাবে আমাদের দুটি সাইবার টিম কাজ করছে। কোনো অপপ্রচার বা ভুয়া তথ্য শনাক্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
নির্বাচনের দিন বহিরাগতদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি গেট খোলা থাকবে। প্রতিটি ফটকে নিরাপত্তা চৌকি থাকবে এবং বহিরাগত কেউ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। পাশাপাশি হল প্রশাসনও বহিরাগতদের উপস্থিতি যাচাই করছে।”
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, “বর্তমানে প্রায় ২ হাজার ৩০০ পুলিশ সদস্য মাঠে কাজ করছেন। আমরা কর্মকর্তাদের বারবার নির্দেশ দিয়েছি যেন তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভদ্র ও সহনশীল আচরণ করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে যেন কোনো অসদাচরণের অভিযোগ না আসে।”
শেষে তিনি বলেন, “সার্বিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। তবুও কেউ যদি অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করে, আমরা কঠোরভাবে তা দমন করব।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা অবনতির কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার আবু সুফিয়ান।
বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আমরা আশঙ্কা করছি না। তবে কোনো মহল থেকে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে একাধিক দফায় বৈঠক করে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো চিহ্নিত করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পাশাপাশি সদর দপ্তরের মাধ্যমে বিভিন্ন জেলা থেকে অতিরিক্ত এক হাজার পুলিশ সদস্য আনা হয়েছে।
আরএমপি কমিশনার জানান, নির্বাচনকে ঘিরে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে— প্রাকনির্বাচনী, নির্বাচনী এবং পরনির্বাচনী নিরাপত্তা কর্মসূচি। তিনি বলেন, “ফ্রি ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে আমরা তিন ধাপের নিরাপত্তা কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। গত দুই দিন ধরে প্রথম ধাপের ডিউটি চলছে, আগামী দুই দিন দ্বিতীয় ধাপ এবং ভোটের পর থাকবে পোস্ট ইলেকশন প্রোগ্রাম।”
সাইবার নিরাপত্তা প্রসঙ্গে আবু সুফিয়ান বলেন, “আমাদের আশঙ্কা সাইবার স্পেসে কিছু অপতৎপরতা ঘটতে পারে। এসব প্রতিরোধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে যৌথভাবে আমাদের দুটি সাইবার টিম কাজ করছে। কোনো অপপ্রচার বা ভুয়া তথ্য শনাক্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
নির্বাচনের দিন বহিরাগতদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি গেট খোলা থাকবে। প্রতিটি ফটকে নিরাপত্তা চৌকি থাকবে এবং বহিরাগত কেউ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে না। পাশাপাশি হল প্রশাসনও বহিরাগতদের উপস্থিতি যাচাই করছে।”
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, “বর্তমানে প্রায় ২ হাজার ৩০০ পুলিশ সদস্য মাঠে কাজ করছেন। আমরা কর্মকর্তাদের বারবার নির্দেশ দিয়েছি যেন তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভদ্র ও সহনশীল আচরণ করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে যেন কোনো অসদাচরণের অভিযোগ না আসে।”
শেষে তিনি বলেন, “সার্বিকভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। তবুও কেউ যদি অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করে, আমরা কঠোরভাবে তা দমন করব।”
পুলিশ জানিয়েছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নেত্রকোনা মডেল থানায় বিএনপির নেতাকর্মীরা বেশকিছু নাশকতার মামলা দায়ের করেছিলেন। এর মধ্যে দুটি নাশকতার মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি আপেল।
৬ ঘণ্টা আগেমিরপুরের আগুনে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। টিনশেড দোতলা গুদামটিতে আগুন লাগার পর তা বিস্ফোরিত হয়ে পাশের একটি চারতলা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ চারতলা ভবনটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করা
৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, দেশের জন্য রাজনীতি করব। তবে এই দলে আর থাকতে চাই না। এই দলে থেকে দেশের সেবা করা কঠিন। এজন্য আমিসহ ৩১ জন পদত্যাগ করে চেয়ারম্যান বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছি।
৭ ঘণ্টা আগেনাজিম আরও জানান, গতকাল সোমবার সারাদিন হামলাকারী পক্ষটি লাঠিসোঁটা ও দেশিয় অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে মহড়া দিয়েছিল। পুনরায় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশংকায় তিনি সোমবার সন্ধ্যায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু রাত তিনটার দিকে মুখোশধারীরা হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে পালিয়ে যায়।
১ দিন আগে