
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীর তাহেরপুর পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র হিসেবে শপথ নিয়েছেন এই পৌরসভার প্রথম ও দেশের দ্বিতীয় নারী চেয়ারম্যান খন্দকার সায়লা পারভীন। রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরের সভা কক্ষে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদসহ সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক দলের নেতারা। শপথ গ্রহণের পর এলাকার বিভিন্ন পেশার লোকজন, সংগঠন ও দলীয় নেতা-কর্মীরা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় আজীবন মানুষের পাশে থেকে সেবা করে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে তাহেরপুর পৌর সভার মেয়র খন্দকার সায়লা পারভীন বলেন, নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বাবা আলো খন্দকার ও স্বামী অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদের ন্যায় এই পৌরসভার উন্নয়ন অব্যাহত রাখবো। এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।
নবনির্বাচিত খন্দকার শায়লা পারভীনের স্বামী আবুল কালাম আজাদ তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র ছিলেন। গত ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে এমপি নির্বাচিত হওয়ার আগেই তিনি মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এতে পদটি শূন্য হলে স্বামীর স্থলে প্রার্থী হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পৌর মেয়র নির্বাচিত হন খন্দকার সায়লা পারভীন। সায়লা পারভীনের বাবা শহীদ আলো খন্দকার ছিলেন এ পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান।
তবে দায়িত্বে থাকাকালে ২০০৩ সালের ৮ ডিসেম্বর তিনি চরমপন্থিদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হন। এরপর ২০০৪ সালের উপনির্বাচনে পৌরসভা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন খন্দকার শায়লা পারভীন। এতে দেশের দ্বিতীয় নারী চেয়ারম্যান হন তিনি। আর ২০০৩ সালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভায় দেশের প্রথম নারী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী।
এদিকে, তাহেরপুর পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রউচ উদ্দিনের মৃত্যুতেও ওয়ার্ডটির কাউন্সিলর পদ শুন্য হয়। এখানেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হন আমিনুল ইসলাম মিঠু। তিনিও রবিবার শপথ গ্রহণ করেন।

রাজশাহীর তাহেরপুর পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র হিসেবে শপথ নিয়েছেন এই পৌরসভার প্রথম ও দেশের দ্বিতীয় নারী চেয়ারম্যান খন্দকার সায়লা পারভীন। রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরের সভা কক্ষে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদসহ সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক দলের নেতারা। শপথ গ্রহণের পর এলাকার বিভিন্ন পেশার লোকজন, সংগঠন ও দলীয় নেতা-কর্মীরা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় আজীবন মানুষের পাশে থেকে সেবা করে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে তাহেরপুর পৌর সভার মেয়র খন্দকার সায়লা পারভীন বলেন, নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বাবা আলো খন্দকার ও স্বামী অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদের ন্যায় এই পৌরসভার উন্নয়ন অব্যাহত রাখবো। এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি।
নবনির্বাচিত খন্দকার শায়লা পারভীনের স্বামী আবুল কালাম আজাদ তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র ছিলেন। গত ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে এমপি নির্বাচিত হওয়ার আগেই তিনি মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এতে পদটি শূন্য হলে স্বামীর স্থলে প্রার্থী হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পৌর মেয়র নির্বাচিত হন খন্দকার সায়লা পারভীন। সায়লা পারভীনের বাবা শহীদ আলো খন্দকার ছিলেন এ পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান।
তবে দায়িত্বে থাকাকালে ২০০৩ সালের ৮ ডিসেম্বর তিনি চরমপন্থিদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হন। এরপর ২০০৪ সালের উপনির্বাচনে পৌরসভা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন খন্দকার শায়লা পারভীন। এতে দেশের দ্বিতীয় নারী চেয়ারম্যান হন তিনি। আর ২০০৩ সালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভায় দেশের প্রথম নারী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী।
এদিকে, তাহেরপুর পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রউচ উদ্দিনের মৃত্যুতেও ওয়ার্ডটির কাউন্সিলর পদ শুন্য হয়। এখানেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হন আমিনুল ইসলাম মিঠু। তিনিও রবিবার শপথ গ্রহণ করেন।

রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রশিবির আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আমাদের কর্মকাণ্ড ও আদর্শিক অবস্থান কাছ থেকে দেখে সেই বিভ্রান্তি কাটিয়ে উঠছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, রাজশাহীর চাষীরা বাংলাদেশের মৎস্য চাষে যুগান্তকারী পরিবর্তন করেছেন। বিদেশনির্ভর বড় আকারের রুই থেকে রাজশাহীর জীবন্ত রুইজাতীয় মাছ আজ দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়েছে। আজ সময় এসেছে বিদেশে রপ্তানি উপযোগী করার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি, নীতিমালা গ্রহণ করা। সর
৪ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর সদর উপজেলায় ইজিবাইক ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দশমাইল সড়কের গম গবেষণা কেন্দ্রের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই ইজিবাইকের যাত্রী ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৭ ঘণ্টা আগে