রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাকসু নির্বাচনের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনী বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার শহীদ মিনারের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতর্ক উদ্বোধন করেন। রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ফোরামের সহযোগিতায় আয়োজিত এই বিতর্কে নয়জন ভিপি প্রার্থী অংশ নেন।
বিতর্ক চারটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়—প্রার্থীরা প্রথমে তাদের ইশতেহার উপস্থাপন করেন, পরে নির্ধারিত প্রশ্নের উত্তর দেন, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন এবং কনক্লুশন পর্বে সেশন শেষ হয়। পরবর্তী ধাপে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থীদের বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।
ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, “আমরা একটি ইনক্লুসিভ প্যানেল গঠন করেছি, বিভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করেছি। আমাদের ইশতেহার বাস্তবায়নযোগ্য এবং বেশিরভাগ লক্ষ্য ৬-৭ মাসের মধ্যে পূরণ সম্ভব।”
‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’-এর ভিপি প্রার্থী ফুয়াদ রাতুল বলেন, “রাকসুকে আমরা গণতান্ত্রিক ক্যাম্পাস গড়ে তোলার হাতিয়ার হিসেবে দেখছি। নির্বাচিত হলে আবাসন ও খাদ্য সংকট নিরসন, সাইবার বুলিং প্রতিরোধ সেল গঠন এবং রাকসুকে ছায়া সংগঠন হিসেবে সক্রিয় রাখার উদ্যোগ নেব।”
একমাত্র নারী প্রার্থী তাসিন খান বলেন, “আমরা বাস্তবায়নযোগ্য ১২টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। প্রধান লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধান। নির্বাচিত হলে আবাসন সংকট দূরীকরণ, ভর্তি নীতিমালা সহজীকরণ এবং শিক্ষকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে।”
‘রাকসু ফর র্যাডিক্যাল চেইঞ্জ’ প্যানেলের মেহেদী মারুফ, স্বতন্ত্র প্রার্থী নোমান ইমতিয়াজ, ছাত্র ইউনিয়নের মাসুদ কিবরিয়া, তাওহীদুল ইসলাম, মাহবুব আলম ও নূরুল্লাহ নূরও নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, আবাসন, একাডেমিক উৎকর্ষতা, লাইব্রেরি সংস্কার, গবেষণা পরিবেশ ও মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দেন।
বিতর্কে প্রতিটি প্রার্থী শিক্ষার্থীদের বাস্তব সমস্যা সমাধানে রাকসুর কার্যক্রমকে সক্রিয় করার দিকের প্রতিশ্রুতি দেন এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাকসু নির্বাচনের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনী বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার শহীদ মিনারের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতর্ক উদ্বোধন করেন। রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ফোরামের সহযোগিতায় আয়োজিত এই বিতর্কে নয়জন ভিপি প্রার্থী অংশ নেন।
বিতর্ক চারটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়—প্রার্থীরা প্রথমে তাদের ইশতেহার উপস্থাপন করেন, পরে নির্ধারিত প্রশ্নের উত্তর দেন, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন এবং কনক্লুশন পর্বে সেশন শেষ হয়। পরবর্তী ধাপে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থীদের বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।
ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, “আমরা একটি ইনক্লুসিভ প্যানেল গঠন করেছি, বিভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করেছি। আমাদের ইশতেহার বাস্তবায়নযোগ্য এবং বেশিরভাগ লক্ষ্য ৬-৭ মাসের মধ্যে পূরণ সম্ভব।”
‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’-এর ভিপি প্রার্থী ফুয়াদ রাতুল বলেন, “রাকসুকে আমরা গণতান্ত্রিক ক্যাম্পাস গড়ে তোলার হাতিয়ার হিসেবে দেখছি। নির্বাচিত হলে আবাসন ও খাদ্য সংকট নিরসন, সাইবার বুলিং প্রতিরোধ সেল গঠন এবং রাকসুকে ছায়া সংগঠন হিসেবে সক্রিয় রাখার উদ্যোগ নেব।”
একমাত্র নারী প্রার্থী তাসিন খান বলেন, “আমরা বাস্তবায়নযোগ্য ১২টি প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। প্রধান লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধান। নির্বাচিত হলে আবাসন সংকট দূরীকরণ, ভর্তি নীতিমালা সহজীকরণ এবং শিক্ষকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে।”
‘রাকসু ফর র্যাডিক্যাল চেইঞ্জ’ প্যানেলের মেহেদী মারুফ, স্বতন্ত্র প্রার্থী নোমান ইমতিয়াজ, ছাত্র ইউনিয়নের মাসুদ কিবরিয়া, তাওহীদুল ইসলাম, মাহবুব আলম ও নূরুল্লাহ নূরও নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, আবাসন, একাডেমিক উৎকর্ষতা, লাইব্রেরি সংস্কার, গবেষণা পরিবেশ ও মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দেন।
বিতর্কে প্রতিটি প্রার্থী শিক্ষার্থীদের বাস্তব সমস্যা সমাধানে রাকসুর কার্যক্রমকে সক্রিয় করার দিকের প্রতিশ্রুতি দেন এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মোস্তফা গত ৭ অক্টোবর ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি হন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পরদিন দুপুর ২টার দিকে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে তার মৃত্যু হয়।
১০ ঘণ্টা আগেতারা বলছেন, জামিন পাওয়ার পর থেকেই তাদের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। এলাকায় বাড়তি লোকজন জড়ো করা হয়েছে, যেন তারা বাড়িতে ঢুকতে না পারেন।
১ দিন আগেগোদাগাড়ী থেকে আমনুরাগামী একটি অটোরিকশার পেছনে প্রায় ৪০টি গ্যাসের বেলুন বেঁধে নেওয়া হয়েছিল। পথে কলিপুর এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ বেলুনগুলো বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। এতে অটোরিকশার ভেতরে থাকা যাত্রীরা আগুনে দগ্ধ হন।
১ দিন আগেআহত ট্রাফিক পুলিশ সাঈদ স্টেশন রোডের (মাছিমপুর) এলাকায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। এ সময় তিনি অটোরিকশাচালকদের সড়কে উঠতে নিষেধ করেন। স্টেশন সড়কে দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যর নির্দেশ না মেনে অটোরিকশাচালক মুস্তাকিন সড়কে অটো নিয়ে উঠে পড়েন। এ সময় কনস্টেবলের হাতে থাকা টেস্টার দিয়ে মুস্তাকিনের অটোরিকশার চা
১ দিন আগে