গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য মোহাম্মদ সাঈদের (৫০) মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে অটোরিকশার চালক মুস্তাকিনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তাকে আসামি করে মামলাও হয়েছে। অভিযুক্ত মুস্তাকিনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে টঙ্গী পূর্ব থানার স্টেশন রোডের মাছিমপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াহিদুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আহত ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মোহাম্মদ সাঈদ নড়াইল জেলার বাসিন্দা এবং গাজীপুর মহানগর ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত। অটোরিকশাচালক মুস্তাকিন (৩৫) হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে। তিনি টঙ্গীর দত্তপাড়া (কসাইবাড়ি) এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করে টঙ্গী এলাকায় অটোরিকশা চালান।
ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মাসুম মিয়া বলেন, আহত ট্রাফিক পুলিশ সাঈদ স্টেশন রোডের (মাছিমপুর) এলাকায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। এ সময় তিনি অটোরিকশাচালকদের সড়কে উঠতে নিষেধ করেন। স্টেশন সড়কে দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যর নির্দেশ না মেনে অটোরিকশাচালক মুস্তাকিন সড়কে অটো নিয়ে উঠে পড়েন। এ সময় কনস্টেবলের হাতে থাকা টেস্টার দিয়ে মুস্তাকিনের অটোরিকশার চাকা ফুটো করে দেন সাঈদ।
একপর্যায়ে অটোরিকশাচালক মুস্তাকিন ক্ষুব্ধ হয়ে ট্রাফিক পুলিশ সদস্য সাঈদের হাত থেকে টেস্টার ছিনিয়ে নিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন। এতে পুলিশ সদস্যর মাথা ফেটে রক্ত বের হতে থাকে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় অটোরিকশা চালককে আটক করে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াহিদুজ্জামান জানান, আহত পুলিশ সদস্য মোহাম্মদ সাঈদকে টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ সদস্যর ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত অটোরিকশার চালক মোস্তাকিনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে স্থানীয় জনতা। তাকে শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গাজীপুরের টঙ্গীতে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য মোহাম্মদ সাঈদের (৫০) মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে অটোরিকশার চালক মুস্তাকিনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তাকে আসামি করে মামলাও হয়েছে। অভিযুক্ত মুস্তাকিনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে টঙ্গী পূর্ব থানার স্টেশন রোডের মাছিমপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াহিদুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আহত ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মোহাম্মদ সাঈদ নড়াইল জেলার বাসিন্দা এবং গাজীপুর মহানগর ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত। অটোরিকশাচালক মুস্তাকিন (৩৫) হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে। তিনি টঙ্গীর দত্তপাড়া (কসাইবাড়ি) এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করে টঙ্গী এলাকায় অটোরিকশা চালান।
ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মাসুম মিয়া বলেন, আহত ট্রাফিক পুলিশ সাঈদ স্টেশন রোডের (মাছিমপুর) এলাকায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। এ সময় তিনি অটোরিকশাচালকদের সড়কে উঠতে নিষেধ করেন। স্টেশন সড়কে দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যর নির্দেশ না মেনে অটোরিকশাচালক মুস্তাকিন সড়কে অটো নিয়ে উঠে পড়েন। এ সময় কনস্টেবলের হাতে থাকা টেস্টার দিয়ে মুস্তাকিনের অটোরিকশার চাকা ফুটো করে দেন সাঈদ।
একপর্যায়ে অটোরিকশাচালক মুস্তাকিন ক্ষুব্ধ হয়ে ট্রাফিক পুলিশ সদস্য সাঈদের হাত থেকে টেস্টার ছিনিয়ে নিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন। এতে পুলিশ সদস্যর মাথা ফেটে রক্ত বের হতে থাকে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় অটোরিকশা চালককে আটক করে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াহিদুজ্জামান জানান, আহত পুলিশ সদস্য মোহাম্মদ সাঈদকে টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ সদস্যর ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত অটোরিকশার চালক মোস্তাকিনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে স্থানীয় জনতা। তাকে শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঘটনার সময় বাড়ির পুরুষ সদস্যরা বাজারে ছিলেন। সেই সুযোগে দুর্বৃত্তরা বাড়িতে ঢুকে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর তারা প্রায় ৩০ ভরি সোনার অলংকারসহ অন্যান্য মূল্যবান মালামাল লুট করে পালিয়ে যায়।
১ দিন আগেজহিরুল ইসলাম লিটন শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের কায়েতপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে। সে গাজীপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী, চাঁদা দাবি, এবং অস্ত্র আইনে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলে র্যাব জানিয়েছে।
১ দিন আগেপটুয়াখালীর সদর উপজেলার লোহালিয়া ইউনিয়নের পালপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাতে এই হামলায় চারজন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
১ দিন আগেখবর পেয়ে শোকে স্তব্ধ হয়ে গেছে পুরো পরিবার। নজরুল ইসলাম চররামকান্তপুর গ্রামের মৃত হাতেম আলী ফকিরের ছেলে। তার চার মেয়ে। বড় মেয়ে রাজবাড়ী সরকারি কলেজ থেকে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। দ্বিতীয় মেয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে। আর ছোট দুই মেয়ের বয়স যথাক্রমে ৬ ও ৫ বছর।
১ দিন আগে