
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ময়মনসিংহের ধোবাউরা পথ ভুলে ভারতে চলে যাওয়া এক প্রতিবন্ধী যুবককে পরিবারের কাছে ফেরত দিয়েছে বিজিবি।
মানসিক ভারসম্যহীন ওই যুবকের নাম মো. মনজুরুল হক। তিনি ধোবাউরা থানার হাজংপাড়া গ্রামের মো. হালিম উদ্দিনের ছেলে। বছর খানেক আগে প্রতিবন্ধি এই যুবক নিজ এলাকা থেকে হারিয়ে যায়। দীর্ঘ এক বছর ধরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার কাহারপাড়া এলাকায় অবস্থান করছিলেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে রাজশাহী ব্যাটালিয়ন (১ বিজিবি) এর অধীনস্থ চরমাজারদিয়া বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ১৬৫/৪-এস এর নিকট (ভারতীয় পার্শ্বে) বিজিবি ও বিএসএফ এর কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই যুবককে ফেরত আনা হয়। এরপর রাত ৮টার দিকে রাজশাহী ব্যাটালিয়নের (১ বিজিবি) সদর দপ্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে ওই যুবককে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে বিজিবি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, হারিয়ে যাওয়া যুবক মনজুরুল আগে ভালোই ছিলেন। ১২ বছর বয়সে তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। গত বছরের ২৭ রমজান তিনি নিখোঁজ হন। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তার সন্ধান পাওয়া গেল ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার মুক্তারপুর গ্রামে।
বিজিবির রাজশাহীর ১ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউল ইসলাম মণ্ডল বললেন, ‘অন্য একটি ব্যাটালিয়নের মাধ্যমে আমি জানতে পারি যে, প্রতিবন্ধী এই ছেলেটি আমাদের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বিপরীতে ভারতে আছে। খবর পেয়ে আমি বিএসএফকে অনুরোধ করি যেন ছেলেটিকে খুঁজে বের করা হয়। আমার অনুরোধ গ্রহণ করে তারা দুইদিন পর আমাকে জানায় যে, তারা একটি প্রতিবন্ধী ছেলেকে খুঁজে পেয়েছে এবং সে বাংলাদেশী বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরপর আমি এখান থেকে প্রমাণপত্র পাঠাই। সেটি দেখে তারা ছেলেটিকে ফেরত দিয়েছে। ছেলেটিকে ফেরত আনা আমাদের কাজ ছিল। এটা আমাদেরই দায়িত্ব। তারপরও অসহায় প্রতিবন্ধী ছেলেটিকে তার বাবার হাতে তুলে দিতে পেরে বিশেষ ভালোলাগা কাজ করছে।’

ময়মনসিংহের ধোবাউরা পথ ভুলে ভারতে চলে যাওয়া এক প্রতিবন্ধী যুবককে পরিবারের কাছে ফেরত দিয়েছে বিজিবি।
মানসিক ভারসম্যহীন ওই যুবকের নাম মো. মনজুরুল হক। তিনি ধোবাউরা থানার হাজংপাড়া গ্রামের মো. হালিম উদ্দিনের ছেলে। বছর খানেক আগে প্রতিবন্ধি এই যুবক নিজ এলাকা থেকে হারিয়ে যায়। দীর্ঘ এক বছর ধরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার কাহারপাড়া এলাকায় অবস্থান করছিলেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে রাজশাহী ব্যাটালিয়ন (১ বিজিবি) এর অধীনস্থ চরমাজারদিয়া বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ১৬৫/৪-এস এর নিকট (ভারতীয় পার্শ্বে) বিজিবি ও বিএসএফ এর কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই যুবককে ফেরত আনা হয়। এরপর রাত ৮টার দিকে রাজশাহী ব্যাটালিয়নের (১ বিজিবি) সদর দপ্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে ওই যুবককে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে বিজিবি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, হারিয়ে যাওয়া যুবক মনজুরুল আগে ভালোই ছিলেন। ১২ বছর বয়সে তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। গত বছরের ২৭ রমজান তিনি নিখোঁজ হন। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তার সন্ধান পাওয়া গেল ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার মুক্তারপুর গ্রামে।
বিজিবির রাজশাহীর ১ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউল ইসলাম মণ্ডল বললেন, ‘অন্য একটি ব্যাটালিয়নের মাধ্যমে আমি জানতে পারি যে, প্রতিবন্ধী এই ছেলেটি আমাদের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বিপরীতে ভারতে আছে। খবর পেয়ে আমি বিএসএফকে অনুরোধ করি যেন ছেলেটিকে খুঁজে বের করা হয়। আমার অনুরোধ গ্রহণ করে তারা দুইদিন পর আমাকে জানায় যে, তারা একটি প্রতিবন্ধী ছেলেকে খুঁজে পেয়েছে এবং সে বাংলাদেশী বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরপর আমি এখান থেকে প্রমাণপত্র পাঠাই। সেটি দেখে তারা ছেলেটিকে ফেরত দিয়েছে। ছেলেটিকে ফেরত আনা আমাদের কাজ ছিল। এটা আমাদেরই দায়িত্ব। তারপরও অসহায় প্রতিবন্ধী ছেলেটিকে তার বাবার হাতে তুলে দিতে পেরে বিশেষ ভালোলাগা কাজ করছে।’

রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রশিবির আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আমাদের কর্মকাণ্ড ও আদর্শিক অবস্থান কাছ থেকে দেখে সেই বিভ্রান্তি কাটিয়ে উঠছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, রাজশাহীর চাষীরা বাংলাদেশের মৎস্য চাষে যুগান্তকারী পরিবর্তন করেছেন। বিদেশনির্ভর বড় আকারের রুই থেকে রাজশাহীর জীবন্ত রুইজাতীয় মাছ আজ দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়েছে। আজ সময় এসেছে বিদেশে রপ্তানি উপযোগী করার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি, নীতিমালা গ্রহণ করা। সর
৫ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর সদর উপজেলায় ইজিবাইক ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দশমাইল সড়কের গম গবেষণা কেন্দ্রের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই ইজিবাইকের যাত্রী ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৮ ঘণ্টা আগে