
রাজশাহী ব্যুরো

সংশোধনের জন্য প্রবেশনে থাকা ৩৫ কিশোর আর কোনো অপরাধে না জড়ানোয় তাদের হাতে ফুল আর জাতীয় পতাকা দিয়ে চূড়ান্ত মুক্তি দিয়েছেন রাজশাহীর শিশু আদালত-২।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে আদালতে এই কিশোরদের মামলাগুলোর চূড়ান্ত শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় প্রবেশনে থাকার সময় সন্তোষজনক আচরণ থাকায় আদালতের বিচারক মুহা. হাসানুজ্জামান তাদের চূড়ান্ত মুক্তি দেন।
জানা গেছে, এসব কিশোরদের কারও বিরুদ্ধে ছিল মারামারির অভিযোগ, কেউ ঘটিয়েছিল শ্লীলতাহানি। আবার মাদক সেবন কিংবা পরিবহনেও জড়িয়ে পড়েছিল কোন কোন কিশোর। আদালতে অভিযোগ প্রমাণিত হলেও তাদের কারাগারে না পাঠিয়ে প্রবেশনের মাধ্যমে সংশোধনের সুযোগ দিয়েছিলেন আদালত। এজন্য বই পড়া, বাবা-মায়ের সঙ্গে ভালো ব্যবহার, অভিযোগকারীর সঙ্গে বিরোধ নিষ্পত্তিসহ বেশকিছু শর্তও দেওয়া হয়েছিল।
জেলা প্রবেশন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান জানান, শিশু আইন-২০১৩ শিশুদের সর্বোচ্চ স্বার্থ সংরক্ষণ করেছে। এই আইনের ৪৮ ধারায় শিশুদের অপরাধের জন্য তাদের কারাগারে না পাঠিয়ে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির সুযোগ আছে। এ আইনের ৩৭ ধারায় অভিযুক্ত শিশু ও অভিযোগকারী পক্ষের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ রয়েছে প্রবেশন কর্মকর্তার। সে আইন অনুযায়ীই অভিযোগকারীর সঙ্গে শিশুদের বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
আদালত এই কিশোরদের কারাগারে না পাঠিয়ে সংশোধনের জন্য প্রবেশন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন মেয়াদে প্রবেশন দিয়েছিলেন। বাড়িতে থেকে তাদের বই পড়া, বাবা-মায়ের সঙ্গে সুন্দর আচরণ, একই অপরাধ আবার না করা কিংবা কোন অপরাধেই না জড়ানোসহ বেশকিছু শর্ত দেওয়া হয়েছিল। প্রবেশন কর্মকর্তা দুই মাস পর পর তাদের কার্যক্রমের ওপর আদালতে প্রতিবেদন দিয়েছেন। এমন তিনটি প্রতিবেদনের পর প্রবেশন কর্মকর্তা একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন। সেই প্রতিবেদনের ওপর শুনানি করে শিশুদের চূড়ান্ত মুক্তি দেওয়া হয়।
আদালত থেকে বের হওয়ার সময় আদালতের পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুন্নাহার মুক্তি ও জেলা প্রবেশন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান তাদের হাতে একটি করে গোলাপ ও রজনীগন্ধা ফুল তুলে দেন। এছাড়া তাদের একটি করে কাগজের জাতীয় পতাকা দেওয়া হয়। আদালতের এমন উপহার পেয়ে তারা খুশি।

সংশোধনের জন্য প্রবেশনে থাকা ৩৫ কিশোর আর কোনো অপরাধে না জড়ানোয় তাদের হাতে ফুল আর জাতীয় পতাকা দিয়ে চূড়ান্ত মুক্তি দিয়েছেন রাজশাহীর শিশু আদালত-২।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে আদালতে এই কিশোরদের মামলাগুলোর চূড়ান্ত শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় প্রবেশনে থাকার সময় সন্তোষজনক আচরণ থাকায় আদালতের বিচারক মুহা. হাসানুজ্জামান তাদের চূড়ান্ত মুক্তি দেন।
জানা গেছে, এসব কিশোরদের কারও বিরুদ্ধে ছিল মারামারির অভিযোগ, কেউ ঘটিয়েছিল শ্লীলতাহানি। আবার মাদক সেবন কিংবা পরিবহনেও জড়িয়ে পড়েছিল কোন কোন কিশোর। আদালতে অভিযোগ প্রমাণিত হলেও তাদের কারাগারে না পাঠিয়ে প্রবেশনের মাধ্যমে সংশোধনের সুযোগ দিয়েছিলেন আদালত। এজন্য বই পড়া, বাবা-মায়ের সঙ্গে ভালো ব্যবহার, অভিযোগকারীর সঙ্গে বিরোধ নিষ্পত্তিসহ বেশকিছু শর্তও দেওয়া হয়েছিল।
জেলা প্রবেশন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান জানান, শিশু আইন-২০১৩ শিশুদের সর্বোচ্চ স্বার্থ সংরক্ষণ করেছে। এই আইনের ৪৮ ধারায় শিশুদের অপরাধের জন্য তাদের কারাগারে না পাঠিয়ে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির সুযোগ আছে। এ আইনের ৩৭ ধারায় অভিযুক্ত শিশু ও অভিযোগকারী পক্ষের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ রয়েছে প্রবেশন কর্মকর্তার। সে আইন অনুযায়ীই অভিযোগকারীর সঙ্গে শিশুদের বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
আদালত এই কিশোরদের কারাগারে না পাঠিয়ে সংশোধনের জন্য প্রবেশন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন মেয়াদে প্রবেশন দিয়েছিলেন। বাড়িতে থেকে তাদের বই পড়া, বাবা-মায়ের সঙ্গে সুন্দর আচরণ, একই অপরাধ আবার না করা কিংবা কোন অপরাধেই না জড়ানোসহ বেশকিছু শর্ত দেওয়া হয়েছিল। প্রবেশন কর্মকর্তা দুই মাস পর পর তাদের কার্যক্রমের ওপর আদালতে প্রতিবেদন দিয়েছেন। এমন তিনটি প্রতিবেদনের পর প্রবেশন কর্মকর্তা একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন। সেই প্রতিবেদনের ওপর শুনানি করে শিশুদের চূড়ান্ত মুক্তি দেওয়া হয়।
আদালত থেকে বের হওয়ার সময় আদালতের পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুন্নাহার মুক্তি ও জেলা প্রবেশন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান তাদের হাতে একটি করে গোলাপ ও রজনীগন্ধা ফুল তুলে দেন। এছাড়া তাদের একটি করে কাগজের জাতীয় পতাকা দেওয়া হয়। আদালতের এমন উপহার পেয়ে তারা খুশি।

রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রশিবির আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আমাদের কর্মকাণ্ড ও আদর্শিক অবস্থান কাছ থেকে দেখে সেই বিভ্রান্তি কাটিয়ে উঠছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, রাজশাহীর চাষীরা বাংলাদেশের মৎস্য চাষে যুগান্তকারী পরিবর্তন করেছেন। বিদেশনির্ভর বড় আকারের রুই থেকে রাজশাহীর জীবন্ত রুইজাতীয় মাছ আজ দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়েছে। আজ সময় এসেছে বিদেশে রপ্তানি উপযোগী করার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি, নীতিমালা গ্রহণ করা। সর
৫ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর সদর উপজেলায় ইজিবাইক ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দশমাইল সড়কের গম গবেষণা কেন্দ্রের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই ইজিবাইকের যাত্রী ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৮ ঘণ্টা আগে