
রাজশাহী ব্যুরো

নির্বাচন এখন ক্রমান্বয়ে একটি অবধারিত বিষয়ে পরিণত হচ্ছে উল্লেখ করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, “সবাই আশা করছেন নির্বাচন যথাসময়ে, সুষ্ঠুভাবে এবং অংশগ্রহণমূলকভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এর ফলাফল আগামী দিনের বাংলাদেশের পরিবর্তনকে আরও এগিয়ে নেবে।”
আজ শনিবার দুপুরে রাজশাহীতে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আঞ্চলিক পরামর্শ সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের প্রাক-নির্বাচনী উদ্যোগের অংশ হিসেবে এ সভার আয়োজন করা হয়। এতে রাজশাহীর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ মতামত তুলে ধরেন।
ড. দেবপ্রিয় বলেন, “আজকের সংলাপের একটি স্পষ্ট বার্তা হলো—আগে নেতারা বলতেন, জনগণ শুনত; এখন মানুষ নিজের কথা স্পষ্টভাবে বলছে। তারা এমন একটি নির্বাচন দেখতে চায়, যেখানে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিরা নির্বাচিত হবেন। এর জন্য নির্বাচনী ব্যয় নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সঠিক ব্যবহার ও যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে।”
তিনি আরও বলেন, “অংশগ্রহণকারীরা মনে করেন নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে দুর্নীতি কমানো কঠিন হবে। একইভাবে নির্বাচনের পর জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহির বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। তারা চান প্রতিটি জনপ্রতিনিধি বছরে অন্তত একবার তাঁর কাজের হিসাব দিক।”
রাজশাহীর সামগ্রিক উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এ অঞ্চলের নাগরিকরা চারটি বড় বিষয় বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন—মরুকরণ ও নদীর পানির সংকট, জ্বালানির অভাব, যোগাযোগ অবকাঠামোর দুর্বলতা এবং শিল্পায়নের ঘাটতি, বিশেষ করে কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা। স্বাস্থ্যসেবা, মানসম্মত শিক্ষা, সামাজিক সুরক্ষা—এসব প্রশ্নও আলোচনায় এসেছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে উঠে এসেছে নিরাপত্তার বিষয়টি।
দেবপ্রিয় বলেন, “নাগরিকরা শুধু অর্থনৈতিক বা আর্থিক নিরাপত্তা নয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ব্যবসায়িক নিরাপত্তাকেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন। তাদের মতে, নিরাপত্তা জোরদার না হলে সুষ্ঠু নির্বাচন কঠিন হবে। তারা নিরাপত্তাকে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, প্রশাসনের দক্ষতা এবং সরকারের সুশাসন ভাবনার সঙ্গে যুক্ত করে দেখছেন।”
তিনি আরও বলেন, “অংশগ্রহণকারীদের মতে নির্বাচনের পরবর্তী নিরাপত্তার চেয়ে নির্বাচনের পূর্ব ও চলমান নিরাপত্তা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।”
অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য দেন সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ও নাগরিক প্ল্যাটফর্মের কোর গ্রুপ সদস্য অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। এসময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন।

নির্বাচন এখন ক্রমান্বয়ে একটি অবধারিত বিষয়ে পরিণত হচ্ছে উল্লেখ করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, “সবাই আশা করছেন নির্বাচন যথাসময়ে, সুষ্ঠুভাবে এবং অংশগ্রহণমূলকভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এর ফলাফল আগামী দিনের বাংলাদেশের পরিবর্তনকে আরও এগিয়ে নেবে।”
আজ শনিবার দুপুরে রাজশাহীতে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আঞ্চলিক পরামর্শ সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের প্রাক-নির্বাচনী উদ্যোগের অংশ হিসেবে এ সভার আয়োজন করা হয়। এতে রাজশাহীর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ মতামত তুলে ধরেন।
ড. দেবপ্রিয় বলেন, “আজকের সংলাপের একটি স্পষ্ট বার্তা হলো—আগে নেতারা বলতেন, জনগণ শুনত; এখন মানুষ নিজের কথা স্পষ্টভাবে বলছে। তারা এমন একটি নির্বাচন দেখতে চায়, যেখানে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিরা নির্বাচিত হবেন। এর জন্য নির্বাচনী ব্যয় নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সঠিক ব্যবহার ও যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে।”
তিনি আরও বলেন, “অংশগ্রহণকারীরা মনে করেন নির্বাচনী ব্যয় কমানো না গেলে দুর্নীতি কমানো কঠিন হবে। একইভাবে নির্বাচনের পর জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহির বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। তারা চান প্রতিটি জনপ্রতিনিধি বছরে অন্তত একবার তাঁর কাজের হিসাব দিক।”
রাজশাহীর সামগ্রিক উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এ অঞ্চলের নাগরিকরা চারটি বড় বিষয় বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন—মরুকরণ ও নদীর পানির সংকট, জ্বালানির অভাব, যোগাযোগ অবকাঠামোর দুর্বলতা এবং শিল্পায়নের ঘাটতি, বিশেষ করে কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা। স্বাস্থ্যসেবা, মানসম্মত শিক্ষা, সামাজিক সুরক্ষা—এসব প্রশ্নও আলোচনায় এসেছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে উঠে এসেছে নিরাপত্তার বিষয়টি।
দেবপ্রিয় বলেন, “নাগরিকরা শুধু অর্থনৈতিক বা আর্থিক নিরাপত্তা নয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ব্যবসায়িক নিরাপত্তাকেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন। তাদের মতে, নিরাপত্তা জোরদার না হলে সুষ্ঠু নির্বাচন কঠিন হবে। তারা নিরাপত্তাকে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, প্রশাসনের দক্ষতা এবং সরকারের সুশাসন ভাবনার সঙ্গে যুক্ত করে দেখছেন।”
তিনি আরও বলেন, “অংশগ্রহণকারীদের মতে নির্বাচনের পরবর্তী নিরাপত্তার চেয়ে নির্বাচনের পূর্ব ও চলমান নিরাপত্তা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।”
অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য দেন সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ও নাগরিক প্ল্যাটফর্মের কোর গ্রুপ সদস্য অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। এসময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন।

নোটিশে আরও বলা হয়, পুলিশ হেফাজতে থাকা আসামিকে মিডিয়ার সামনে এনে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় কেন আরএমপি কমিশনার আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না— সে ব্যাখ্যা দিতে তাকে সশরীরে আদালতে হাজির হতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, একটি দল বিএনপিতে বিভেদ তৈরি করার চেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে তারা ফায়দা নিতে চায়। নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে—দলে কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব বা বিভাজন হতে দেওয়া যাবে না।
৫ ঘণ্টা আগে
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহিনূর আলম জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে—যান্ত্রিক গোলযোগ বা অন্যান্য কোনো ত্রুটির কারণে আগুন লাগতে পারে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কোনো বিষয় নিয়ে মতবিরোধের জেরে প্রথমে স্বামী এমরান ধারালো দা দিয়ে স্ত্রী রহিমাকে গলা কেটে হত্যা করেন। এরপর তিনি একই দা ব্যবহার করে নিজেও গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
৯ ঘণ্টা আগে