
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা এক গৃহবধূ ঈদের আগের দিন শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। এ ঘটনায় বিচারের দাবিতে তিনি নান্দাইল মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করলে তাকে ও তার পরিবারকে উলটো হত্যা-জখমের হুমকি দিয়েছে অভিযুক্ত নিপীড়কের পক্ষের লোকজন।
বাবার বাড়িতে এসে গত শুক্রবার (৬ জুন) রাতে শ্লীলতাহানির শিকার হন হিন্দু ধর্মাবলম্বী ওই নারী (৩২)। পরে শনিবার তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত সেলিম মিয়ার বাড়ি নান্দাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের রামের কান্দা গ্রামে।
রোববার বাড়ির সামনে অবস্থিত মন্দির চত্বরে কথা হয় ওই গৃহবধূর সঙ্গে। তিনি জানান, ঈদের তিন দিন আগে তিনি স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসেন। শুক্রবার রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাড়ির পেছনে গেলে সেখানে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা মো. সেলিম মিয়া (৩৫) তার শ্লীলতাহানি করেন। তার হাত ধরে টানাটানি করতে থাকেন। ওই নারী চিৎকার করলে বাড়ি লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে।
ওই নারী জানান, সেলিম এর আগেও তাদের বাড়ির এক নারীকে যৌন হয়রানি করেছিলেন। সে ঘটনার কোনো বিচার হয়নি। তিনিও পরদিন প্রতিবেশীসহ সমাজের সবাইকে এ ঘটনা জানিয়ে বিচার চান। বিচার না পেয়ে শনিবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন তিনি।
ওই গৃহবধূ বলেন, থানায় অভিযোগ জমা দিয়ে আরও চাপের মুখে পড়েছি। নিপীড়কের পক্ষের লোকজন নানা হুমকি দিচ্ছে। এ কথাও পুলিশকে জানিয়েছি।
সেলিম মিয়ার বক্তব্য জানতে বাড়ি যাওয়ার সময় পথে দেখা হয় তার চাচাতো ভাই মো. সাইফুল ইসলাম মুন্সির সঙ্গে। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, তিনি ময়মনসিংহ জেলা (উত্তর) যুবদলের নেতা। জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে তার ভাই সেলিমের ওপর শ্লীলতাহানির অভিযোগ চাপানো হয়েছে।
বাড়িতে গিয়ে না পেলে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হয় সেলিম মিয়ার সঙ্গে। তিনিও অভিযোগ অস্বীকার করেন। বলেন, শ্লীলতাহানির অভিযোগ সত্য নয়। বাড়ি যাওয়ার পথে মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় অসাবধানতায় ওই গৃহবধূর হাতে হাত লেগে যায়। এর বেশি কিছু নয়।
নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) পিন্টু চন্দ্র দে জানান, এক গৃহবধূ শ্লীলতাহানির লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা এক গৃহবধূ ঈদের আগের দিন শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। এ ঘটনায় বিচারের দাবিতে তিনি নান্দাইল মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করলে তাকে ও তার পরিবারকে উলটো হত্যা-জখমের হুমকি দিয়েছে অভিযুক্ত নিপীড়কের পক্ষের লোকজন।
বাবার বাড়িতে এসে গত শুক্রবার (৬ জুন) রাতে শ্লীলতাহানির শিকার হন হিন্দু ধর্মাবলম্বী ওই নারী (৩২)। পরে শনিবার তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত সেলিম মিয়ার বাড়ি নান্দাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের রামের কান্দা গ্রামে।
রোববার বাড়ির সামনে অবস্থিত মন্দির চত্বরে কথা হয় ওই গৃহবধূর সঙ্গে। তিনি জানান, ঈদের তিন দিন আগে তিনি স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসেন। শুক্রবার রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাড়ির পেছনে গেলে সেখানে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা মো. সেলিম মিয়া (৩৫) তার শ্লীলতাহানি করেন। তার হাত ধরে টানাটানি করতে থাকেন। ওই নারী চিৎকার করলে বাড়ি লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে।
ওই নারী জানান, সেলিম এর আগেও তাদের বাড়ির এক নারীকে যৌন হয়রানি করেছিলেন। সে ঘটনার কোনো বিচার হয়নি। তিনিও পরদিন প্রতিবেশীসহ সমাজের সবাইকে এ ঘটনা জানিয়ে বিচার চান। বিচার না পেয়ে শনিবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন তিনি।
ওই গৃহবধূ বলেন, থানায় অভিযোগ জমা দিয়ে আরও চাপের মুখে পড়েছি। নিপীড়কের পক্ষের লোকজন নানা হুমকি দিচ্ছে। এ কথাও পুলিশকে জানিয়েছি।
সেলিম মিয়ার বক্তব্য জানতে বাড়ি যাওয়ার সময় পথে দেখা হয় তার চাচাতো ভাই মো. সাইফুল ইসলাম মুন্সির সঙ্গে। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, তিনি ময়মনসিংহ জেলা (উত্তর) যুবদলের নেতা। জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে তার ভাই সেলিমের ওপর শ্লীলতাহানির অভিযোগ চাপানো হয়েছে।
বাড়িতে গিয়ে না পেলে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হয় সেলিম মিয়ার সঙ্গে। তিনিও অভিযোগ অস্বীকার করেন। বলেন, শ্লীলতাহানির অভিযোগ সত্য নয়। বাড়ি যাওয়ার পথে মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় অসাবধানতায় ওই গৃহবধূর হাতে হাত লেগে যায়। এর বেশি কিছু নয়।
নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) পিন্টু চন্দ্র দে জানান, এক গৃহবধূ শ্লীলতাহানির লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগে
মূলত দিন-রাতের তাপমাত্রার বড় পার্থক্য এবং উত্তুরে বাতাসের প্রবাহের কারণে শীতের তীব্রতা কয়েকগুণ বেড়েছে। এতে নিম্নআয়ের শ্রমজীবী মানুষজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এবং অনেকে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।
২ দিন আগে
তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাঈমা খান বলেন, “নিখোঁজ হওয়ার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট অভিযান শুরু করে। আমরা নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছি। দুঃখজনকভাবে শিশুটিকে আর জীবিত ফেরানো সম্ভব হয়নি।”
৩ দিন আগে
মিছিলে ‘বাউফলের মনোনয়ন পরিবর্তন চাই’, ‘শহিদুল আলমের মনোনয়ন মানি না, মানব না’সহ নানা স্লোগান দেন নেতাকর্মীরা। পৌরসভার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয় মিছিল।
৩ দিন আগে