
শংকর লাল দাস, পটুয়াখালী

রাতভর আরাধনা ও উৎসব শেষে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ভোরে কুয়াকাটার সৈকতে পুণ্যস্নান করলেন হাজার হাজার হিন্দু ধর্মাবলম্বী নারী-পুরুষ।
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাস উৎসবে আসা পুণ্যার্থীরা তাদের সূর্য দেবতাকে প্রণাম জানিয়ে এবং নারীরা উলুধ্বনি দিতে দিতে সাগরে পুণ্যস্নানে নামেন।
এ সময় পুণ্যার্থীরা মোমবাতি ও আগরবাতি জ্বালিয়ে গঙ্গাদেবীকে অর্ঘ্য নিবেদন করেন। এরপর তারা ধর্মীয় বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান ও পূজায় যোগ দেন। এভাবেই কুয়াকাটায় সম্পন্ন হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসবের মূল পর্ব।
পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটায় মঙ্গলবার শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব। উৎসবকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকাল থেকেই কুয়াকাটার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতে পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের ব্যাপক সমাগম ঘটতে থাকে। এবছর রাস মেলায় ধর্মীয় নানা অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের মাতিয়ে রাখে।
কুয়াকাটা শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ তীর্থযাত্রী সেবাশ্রম মন্দিরের পুরোহিত গৌর নিতাই চক্রবর্তী জানান, কয়েকশ বছর ধরে কুয়াকাটা হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি ঐতিহাসিক তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। সেই প্রাচীনকাল থেকেই এখানে পূর্ণিমার তিথিতে সাগরে পুণ্যস্নান অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। পুরাণমতে, মাসব্যাপী শারদিয়া কাত্যায়ানী পূজা শেষে শ্রীকৃষ্ণের রাসযাত্রা উৎসব উপলক্ষে পূর্ণিমার রাতে তিনি বৃন্দাবনে গোপীদের সঙ্গে রাস নৃত্যে মেতেছিলেন। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, গঙ্গার জল সমুদ্রে মিশেছে বিধায়, এই পূর্ণিমা তিথিতে সাগর স্নানে অংশ নিলে পাপ মোচন হয়। সেই বিশ্বাস থেকেই এই উৎসবের আয়োজন।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিভিন্ন যানবাহনে করে পুণ্যার্থী ও পর্যটকরা কুয়াকাটায় আসতে শুরু করেন। মধ্যরাতেও মানুষের ব্যাপক আগমন দেখা যায়। ফলে কুয়াকাটার হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউজগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়। পুণ্যার্থীরা ধর্মীয় আশ্রমগুলোতে অথবা নিজেদের ব্যবস্থাপনায় আজ বুধবার ভোরের পুণ্যস্নানের জন্য অপেক্ষা করেন। বর্তমানে কুয়াকাটার এই রাস উৎসব একটি সার্বজনীন লোক-উৎসবের রূপ নিয়েছে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি মুসলিম, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোকজনও রাস উৎসব উপলক্ষে কুয়াকাটায় এসে সমবেত হন।
রাস উৎসবকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার রাতে কুয়াকাটায় শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির ও তীর্থযাত্রী সেবাশ্রম প্রাঙ্গণে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) জুয়েল রানা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই উৎসবের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্দির কমিটির সভাপতি কাজল বরন দাস। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অপু সরোয়ার, ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাওসার হামিদ সহ স্থানীয় বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
কুয়াকাটায় শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির ও তীর্থযাত্রী সেবাশ্রম কমিটর সভাপতি কাজল বরন দাস বলেন, কুয়াকাটায় একই সঙ্গে যোগ হয়েছে ‘রাসলীলা উৎসব ও মেলা’। প্রতি বছরের ন্যায় এবার হাজার হাজার নর-নারীর পদচারণায় গোটা সৈকত এলাকা মুখরিত হয়ে উঠেছে। পর্যটক আর দর্শনার্থীর হৈ হুল্লোয় কুয়াকাটা অনেকটা প্রাণ ফিরে পেয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনসহ সকলের সহযোগিতা পাওয়ায় আমরা এই উৎসব সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারবো বলে আশা রাখছি।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কালাইয়া বন্দর থেকে এসেছেন বিমল কর্মকার। তিনি জানান, রাস উৎসব একটি বড় উৎসব হওয়ায় এবং দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন আসায় তিনিও সাগরে পুণ্যস্নানে অংশ নিতে এসেছেন।
বরিশাল থেকে এসেছেন আবুল কালাম ও তার স্ত্রী সুমাইয়া আক্তার। মঙ্গলবার বিকেলে তারা সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সুমাইয়া আক্তার বলেন, ‘সাগর আমাদের এত কাছে থাকা সত্ত্বেও আগে কখনো দেখা হয়নি। তাই এই রাস উৎসবকে উপলক্ষ করে কুয়াকাটায় আসা। একসাথে উৎসব ও সাগর দেখা হবে।’
এদিকে প্রতি বছরের মতো এবারও রাস উৎসব উপলক্ষে সৈকতে দূর-দূরান্ত থেকে আসা বিক্রেতারা রকমারি পণ্যের পসরা সাজিয়ে মেলায় বসেছেন। সারা রাতই মেলা প্রাঙ্গণে লোকজনের আনাগোনা ছিল। তবে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আশাতীত পর্যটক ও পুণ্যার্থীর আগমন এবার কিছুটা কম ছিল।
গলাচিপা থেকে আসা ব্যবসায়ী রশিদ হাওলাদার সৈকতে অস্থায়ী দোকানে চুড়ি, কানের দুল, মালা, আলতা, ফিতার মতো রকমারি পণ্যের পসরা সাজিয়েছেন। তিনি জানান, চলমান অবরোধের কারণে এবার দূর-দূরান্তের লোকজনের আগমন কম। ফলে লোকসমাগমও কম এবং গত বছরের তুলনায় বেচা-বিক্রিও কিছুটা কম হয়েছে।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. মোতালেব শরীফ বলেন, ‘বছরের এই দিনের জন্যই আমরা অপেক্ষা করি। রাস উৎসবকে ঘিরে প্রতি বছরই পুণ্যার্থী, ভক্তবৃন্দ এবং দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আগমন ঘটে।’
তিনি আরও জানান, এবারও পর্যটকদের ভালো সাড়া মিলেছে এবং আগেভাগেই হোটেল-মোটেলের কক্ষগুলো ভাড়া হয়ে যাওয়ায় পর্যটন নির্ভর ব্যবসা-বাণিজ্যেও ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান জানান, রাস উৎসবে আগত ভক্ত, পুণ্যার্থী, পর্যটক ও দর্শনার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাওসার হামিদ জানান, রাস উৎসবে আগত পর্যটক ও দর্শনার্থীদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং উৎসবকে নির্বিঘ্নে ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটায় ব্যাপক প্রশাসনিক ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

রাতভর আরাধনা ও উৎসব শেষে আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ভোরে কুয়াকাটার সৈকতে পুণ্যস্নান করলেন হাজার হাজার হিন্দু ধর্মাবলম্বী নারী-পুরুষ।
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাস উৎসবে আসা পুণ্যার্থীরা তাদের সূর্য দেবতাকে প্রণাম জানিয়ে এবং নারীরা উলুধ্বনি দিতে দিতে সাগরে পুণ্যস্নানে নামেন।
এ সময় পুণ্যার্থীরা মোমবাতি ও আগরবাতি জ্বালিয়ে গঙ্গাদেবীকে অর্ঘ্য নিবেদন করেন। এরপর তারা ধর্মীয় বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান ও পূজায় যোগ দেন। এভাবেই কুয়াকাটায় সম্পন্ন হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসবের মূল পর্ব।
পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটায় মঙ্গলবার শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব। উৎসবকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকাল থেকেই কুয়াকাটার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতে পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের ব্যাপক সমাগম ঘটতে থাকে। এবছর রাস মেলায় ধর্মীয় নানা অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের মাতিয়ে রাখে।
কুয়াকাটা শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ তীর্থযাত্রী সেবাশ্রম মন্দিরের পুরোহিত গৌর নিতাই চক্রবর্তী জানান, কয়েকশ বছর ধরে কুয়াকাটা হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি ঐতিহাসিক তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। সেই প্রাচীনকাল থেকেই এখানে পূর্ণিমার তিথিতে সাগরে পুণ্যস্নান অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। পুরাণমতে, মাসব্যাপী শারদিয়া কাত্যায়ানী পূজা শেষে শ্রীকৃষ্ণের রাসযাত্রা উৎসব উপলক্ষে পূর্ণিমার রাতে তিনি বৃন্দাবনে গোপীদের সঙ্গে রাস নৃত্যে মেতেছিলেন। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, গঙ্গার জল সমুদ্রে মিশেছে বিধায়, এই পূর্ণিমা তিথিতে সাগর স্নানে অংশ নিলে পাপ মোচন হয়। সেই বিশ্বাস থেকেই এই উৎসবের আয়োজন।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিভিন্ন যানবাহনে করে পুণ্যার্থী ও পর্যটকরা কুয়াকাটায় আসতে শুরু করেন। মধ্যরাতেও মানুষের ব্যাপক আগমন দেখা যায়। ফলে কুয়াকাটার হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউজগুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়। পুণ্যার্থীরা ধর্মীয় আশ্রমগুলোতে অথবা নিজেদের ব্যবস্থাপনায় আজ বুধবার ভোরের পুণ্যস্নানের জন্য অপেক্ষা করেন। বর্তমানে কুয়াকাটার এই রাস উৎসব একটি সার্বজনীন লোক-উৎসবের রূপ নিয়েছে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি মুসলিম, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের লোকজনও রাস উৎসব উপলক্ষে কুয়াকাটায় এসে সমবেত হন।
রাস উৎসবকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার রাতে কুয়াকাটায় শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির ও তীর্থযাত্রী সেবাশ্রম প্রাঙ্গণে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) জুয়েল রানা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই উৎসবের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্দির কমিটির সভাপতি কাজল বরন দাস। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অপু সরোয়ার, ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাওসার হামিদ সহ স্থানীয় বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
কুয়াকাটায় শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির ও তীর্থযাত্রী সেবাশ্রম কমিটর সভাপতি কাজল বরন দাস বলেন, কুয়াকাটায় একই সঙ্গে যোগ হয়েছে ‘রাসলীলা উৎসব ও মেলা’। প্রতি বছরের ন্যায় এবার হাজার হাজার নর-নারীর পদচারণায় গোটা সৈকত এলাকা মুখরিত হয়ে উঠেছে। পর্যটক আর দর্শনার্থীর হৈ হুল্লোয় কুয়াকাটা অনেকটা প্রাণ ফিরে পেয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনসহ সকলের সহযোগিতা পাওয়ায় আমরা এই উৎসব সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারবো বলে আশা রাখছি।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কালাইয়া বন্দর থেকে এসেছেন বিমল কর্মকার। তিনি জানান, রাস উৎসব একটি বড় উৎসব হওয়ায় এবং দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন আসায় তিনিও সাগরে পুণ্যস্নানে অংশ নিতে এসেছেন।
বরিশাল থেকে এসেছেন আবুল কালাম ও তার স্ত্রী সুমাইয়া আক্তার। মঙ্গলবার বিকেলে তারা সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সুমাইয়া আক্তার বলেন, ‘সাগর আমাদের এত কাছে থাকা সত্ত্বেও আগে কখনো দেখা হয়নি। তাই এই রাস উৎসবকে উপলক্ষ করে কুয়াকাটায় আসা। একসাথে উৎসব ও সাগর দেখা হবে।’
এদিকে প্রতি বছরের মতো এবারও রাস উৎসব উপলক্ষে সৈকতে দূর-দূরান্ত থেকে আসা বিক্রেতারা রকমারি পণ্যের পসরা সাজিয়ে মেলায় বসেছেন। সারা রাতই মেলা প্রাঙ্গণে লোকজনের আনাগোনা ছিল। তবে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আশাতীত পর্যটক ও পুণ্যার্থীর আগমন এবার কিছুটা কম ছিল।
গলাচিপা থেকে আসা ব্যবসায়ী রশিদ হাওলাদার সৈকতে অস্থায়ী দোকানে চুড়ি, কানের দুল, মালা, আলতা, ফিতার মতো রকমারি পণ্যের পসরা সাজিয়েছেন। তিনি জানান, চলমান অবরোধের কারণে এবার দূর-দূরান্তের লোকজনের আগমন কম। ফলে লোকসমাগমও কম এবং গত বছরের তুলনায় বেচা-বিক্রিও কিছুটা কম হয়েছে।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. মোতালেব শরীফ বলেন, ‘বছরের এই দিনের জন্যই আমরা অপেক্ষা করি। রাস উৎসবকে ঘিরে প্রতি বছরই পুণ্যার্থী, ভক্তবৃন্দ এবং দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আগমন ঘটে।’
তিনি আরও জানান, এবারও পর্যটকদের ভালো সাড়া মিলেছে এবং আগেভাগেই হোটেল-মোটেলের কক্ষগুলো ভাড়া হয়ে যাওয়ায় পর্যটন নির্ভর ব্যবসা-বাণিজ্যেও ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান জানান, রাস উৎসবে আগত ভক্ত, পুণ্যার্থী, পর্যটক ও দর্শনার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাওসার হামিদ জানান, রাস উৎসবে আগত পর্যটক ও দর্শনার্থীদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং উৎসবকে নির্বিঘ্নে ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটায় ব্যাপক প্রশাসনিক ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

এ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর ও সদরের একাংশ) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে অন্যতম দাবিদার কনকচাঁপা। ২০১৮ সালের নির্বাচনেও এ আসন থেকে দলের প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগে
দুপুর আড়াইটার দিকে পাঁচজন যাত্রী নিয়ে সিএনজি অটোরিকশাটি কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাটের দিকে যাচ্ছিল। কবিরহাট হাটবাজার পার হয়ে কবিরহাট ফাজিল মাদরাসার সামনে অটোরিকশার চালক নিয়ন্ত্রণ হারান। এ সময় অটোরিকশাটি সড়কের উলটো দিকে চলে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক এতে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়
১ দিন আগে
সূত্র জানিয়েছে, মূলত শরিক দলগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগির জন্যই এ দুই আসনে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। দুটি আসনের মধ্যে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনটি বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম এবং লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনটি যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জেএসডির তানিয়া রবের জন্য খালি রাখা হয়েছে।
১ দিন আগে
কুমিল্লার ১১টি আসনের মধ্যে যে ৯টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে— কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে ইঞ্জিনিয়ার মনজুরুল আহসান মুন্সী, কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়
২ দিন আগে