
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

জামায়াতে ইসলামীর এক নেতাকে নিয়ে টেলিভিশন টক শোতে মন্তব্য করায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন ওই জামায়াত নেতা। ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞানের এই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৫০০ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সিরাজগঞ্জ সদর আমলি আদালতে বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন জেলা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম। তার পক্ষে আইনজীবী ছিলেন সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের আবু তালেব আকন্দ।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকার পতনের পর জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা কোনো ধরনের ভাঙচুর বা আর্থিক ক্ষতিসাধন করেননি। ফলে সাধারণ জনগণসহ আওয়ামী লীগের অনেক সমর্থক তাদের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেছেন।
জামায়াত নেতা এজাহারে বলেন, তিনি আসন্ন সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এবং জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। এমন অবস্থায় একটি মহল অসৎ উদ্দেশ্যে তাকে ও জামায়াতে ইসলামীকে নির্বাচনে পরাজিত করার লক্ষ্যে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে মানহানিকর বক্তব্য প্রচার করেছে।
বাদী আরও বলেন, গাজী টিভির ‘রেইনবো ন্যাশন বনাম ধর্মীয় কার্ড, টাইমলাইন বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে সঞ্চালক কাজী জেসিনের পরিচালনায় ড. নাহরিন ইসলাম খান বলেন, ‘জামায়াতের সিরাজগঞ্জ জেলা সেক্রেটারি বলেছেন, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেছেন, তাদের স্ত্রীদের প্রতি জামায়াতের হক।’
জামায়াত নেতা জাহিদুল ইসলাম এজাহারে আরও বলেন, আমার উদ্দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা যে মন্তব্য করেছেন, সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও কুরুচিপূর্ণ। আমি কখনো এমন কথা বলিনি। এতে আমার ব্যক্তিগত মর্যাদা ও জামায়াতে ইসলামীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ জন্য আমি মামলাটি করেছি।
সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের আইনজীবী আবু তালেব আকন্দ বলেন, আমরা আদালতে ভিডিও ক্লিপসহ সব প্রমাণ উপস্থাপন করেছি। আদালত প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে মামলাটির পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য বিবেচনায় নিয়েছেন।

জামায়াতে ইসলামীর এক নেতাকে নিয়ে টেলিভিশন টক শোতে মন্তব্য করায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষক ড. নাহরিন ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন ওই জামায়াত নেতা। ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞানের এই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৫০০ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সিরাজগঞ্জ সদর আমলি আদালতে বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন জেলা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম। তার পক্ষে আইনজীবী ছিলেন সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের আবু তালেব আকন্দ।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকার পতনের পর জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা কোনো ধরনের ভাঙচুর বা আর্থিক ক্ষতিসাধন করেননি। ফলে সাধারণ জনগণসহ আওয়ামী লীগের অনেক সমর্থক তাদের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেছেন।
জামায়াত নেতা এজাহারে বলেন, তিনি আসন্ন সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এবং জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। এমন অবস্থায় একটি মহল অসৎ উদ্দেশ্যে তাকে ও জামায়াতে ইসলামীকে নির্বাচনে পরাজিত করার লক্ষ্যে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে মানহানিকর বক্তব্য প্রচার করেছে।
বাদী আরও বলেন, গাজী টিভির ‘রেইনবো ন্যাশন বনাম ধর্মীয় কার্ড, টাইমলাইন বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে সঞ্চালক কাজী জেসিনের পরিচালনায় ড. নাহরিন ইসলাম খান বলেন, ‘জামায়াতের সিরাজগঞ্জ জেলা সেক্রেটারি বলেছেন, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেছেন, তাদের স্ত্রীদের প্রতি জামায়াতের হক।’
জামায়াত নেতা জাহিদুল ইসলাম এজাহারে আরও বলেন, আমার উদ্দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা যে মন্তব্য করেছেন, সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও কুরুচিপূর্ণ। আমি কখনো এমন কথা বলিনি। এতে আমার ব্যক্তিগত মর্যাদা ও জামায়াতে ইসলামীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ জন্য আমি মামলাটি করেছি।
সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের আইনজীবী আবু তালেব আকন্দ বলেন, আমরা আদালতে ভিডিও ক্লিপসহ সব প্রমাণ উপস্থাপন করেছি। আদালত প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে মামলাটির পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য বিবেচনায় নিয়েছেন।

সূত্র জানিয়েছে, মূলত শরিক দলগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগির জন্যই এ দুই আসনে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। দুটি আসনের মধ্যে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনটি বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম এবং লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনটি যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জেএসডির তানিয়া রবের জন্য খালি রাখা হয়েছে।
১ দিন আগে
কুমিল্লার ১১টি আসনের মধ্যে যে ৯টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে— কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে ইঞ্জিনিয়ার মনজুরুল আহসান মুন্সী, কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়
১ দিন আগে
দলীয় সূত্রে জানা যায়, নেত্রকোনার পাঁচটি সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে লুৎফুজ্জামান বাবর সাবেক এমপি ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তবে ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনয়ন পেয়েছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ডা. আনোয়ারুল হক, মো. রফিকুল ইসলাম হিলালী, মো. আবু তাহের তালুকদার।
১ দিন আগে
নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে মিছিলটি লেবুখালী স্কোয়ার প্রদক্ষিণ করে। এ সময় স্কোয়ারের বিভিন্ন দোকান ও সাধারণ জনগণের মাঝে বিএনপির ঘোষিত ‘রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের’ ৩১ দফা বাস্তবায়নের গুরুত্ব তুলে ধরে লিফলেট বিতরণ করা হয়।
১ দিন আগে