রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলা’র দরবারে হামলা-সংঘর্ষ ঘিরে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশ। এতে অজ্ঞাত সাড়ে তিন হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম জানান, শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার পর গোয়ালন্দ ঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সেলিম বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
এর আগে শুক্রবার বিকেলে গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের জুড়ান মোল্লাপাড়ায় এলাকায় নুরাল পাগলের দরবার শরিফে হামলার ঘটনা ঘটে। বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দফায় দফায় হামলার মধ্যে ওই দরবারে আগুন ধরিয়েও দেওয়া হয়। নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে আগুনে পিড়িয়ে দেওয়া হয়।
এসব হামলা ও সংঘর্ষে একজন নিহত ও অর্ধ শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ২১ জনকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতাল ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নুরাল পাগলার দরবার ঘিরে স্থানীয়দের সঙ্গে তার ভক্ত-অনুসারীদের দ্বন্দ্ব পুরনো। স্থানীয়রা জানান, নিজেকে ইমাম মাহাদি দাবি করা নুরুল হক সম্প্রতি মারা যাওয়ার পর মাটি থেকে কিছুটা উপরে কবর তৈরি করে তাকে দাফন করা হয়। কবরটিকে কাবা শরিফের মতো করে রং করা হয়।
এ নিয়ে স্থানীয় আলেম সমাজ ও তৌহিদি জনতার মধ্যে গত কয়েকদিন ধরেই উত্তেজনা চলছিল। স্থানীয় প্রশাসন দুপক্ষকে সঙ্গে নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছিলেন। দফায় দফায় বৈঠক হলেও দুপক্ষকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে টলানো যায়নি। নুরাল পাগলার কবর স্বাভাবিক উচ্চতায় না আনা হলে শুক্রবার জুমার নামাজের পরে তৌহিদি জনতা ব্যবস্থা নেবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল।
ওসি রাকিবুল ইসলাম বলেন, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ সমাবেশ করে তৌহিদী জনতা। সেখান থেকেই একপর্যায়ে পুলিশের ওপর হামলা করা হয়, দুটি গাটি ভাঙচুর করা হয়।
পুলিশ জানায়, পরে নুরাল পাগলের দরবার শরিফে হামলা চালানো হয়। ভেতর থেকে প্রতিরোধ করেন নুরাল পাগলের ভক্তরা। পরে নুরাল পাগলের দরবার শরিফে ঢুকে আগুন ধরিয়ে দেয় তৌহিদি জনতা। এ সময় সংঘর্ষে একজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন।
ওসি রাকিবুল বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলে পুলিশের ওপরও হামলা চালানো হয়, ভাঙচুর করা হয় পুলিশের গাড়ি। এ ঘটনায় অজ্ঞাত সাড়ে তিন হাজার মানুষকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, ঘটনার পর থেকে গোটা এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নুরাল পাগলের দরবার শরিফ এলাকায় বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা রহয়েছে। দরবার শরিফে সাধারণ মানুষের প্রবেশ বন্ধ রাখা হয়েছে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলা’র দরবারে হামলা-সংঘর্ষ ঘিরে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশ। এতে অজ্ঞাত সাড়ে তিন হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম জানান, শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার পর গোয়ালন্দ ঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সেলিম বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
এর আগে শুক্রবার বিকেলে গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের জুড়ান মোল্লাপাড়ায় এলাকায় নুরাল পাগলের দরবার শরিফে হামলার ঘটনা ঘটে। বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দফায় দফায় হামলার মধ্যে ওই দরবারে আগুন ধরিয়েও দেওয়া হয়। নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে আগুনে পিড়িয়ে দেওয়া হয়।
এসব হামলা ও সংঘর্ষে একজন নিহত ও অর্ধ শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ২১ জনকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতাল ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নুরাল পাগলার দরবার ঘিরে স্থানীয়দের সঙ্গে তার ভক্ত-অনুসারীদের দ্বন্দ্ব পুরনো। স্থানীয়রা জানান, নিজেকে ইমাম মাহাদি দাবি করা নুরুল হক সম্প্রতি মারা যাওয়ার পর মাটি থেকে কিছুটা উপরে কবর তৈরি করে তাকে দাফন করা হয়। কবরটিকে কাবা শরিফের মতো করে রং করা হয়।
এ নিয়ে স্থানীয় আলেম সমাজ ও তৌহিদি জনতার মধ্যে গত কয়েকদিন ধরেই উত্তেজনা চলছিল। স্থানীয় প্রশাসন দুপক্ষকে সঙ্গে নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছিলেন। দফায় দফায় বৈঠক হলেও দুপক্ষকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে টলানো যায়নি। নুরাল পাগলার কবর স্বাভাবিক উচ্চতায় না আনা হলে শুক্রবার জুমার নামাজের পরে তৌহিদি জনতা ব্যবস্থা নেবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল।
ওসি রাকিবুল ইসলাম বলেন, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ সমাবেশ করে তৌহিদী জনতা। সেখান থেকেই একপর্যায়ে পুলিশের ওপর হামলা করা হয়, দুটি গাটি ভাঙচুর করা হয়।
পুলিশ জানায়, পরে নুরাল পাগলের দরবার শরিফে হামলা চালানো হয়। ভেতর থেকে প্রতিরোধ করেন নুরাল পাগলের ভক্তরা। পরে নুরাল পাগলের দরবার শরিফে ঢুকে আগুন ধরিয়ে দেয় তৌহিদি জনতা। এ সময় সংঘর্ষে একজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন।
ওসি রাকিবুল বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলে পুলিশের ওপরও হামলা চালানো হয়, ভাঙচুর করা হয় পুলিশের গাড়ি। এ ঘটনায় অজ্ঞাত সাড়ে তিন হাজার মানুষকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, ঘটনার পর থেকে গোটা এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নুরাল পাগলের দরবার শরিফ এলাকায় বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা রহয়েছে। দরবার শরিফে সাধারণ মানুষের প্রবেশ বন্ধ রাখা হয়েছে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে 'তৌহিদি জনতা' পরিচয়ে নুরুল হক ওরফে 'নুরাল পাগলা'র কবর, বাড়ি ও দরবার শরিফে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে তুলে মহাসড়কে নিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিকে ওই হামলা ও সংঘর্ষে কমপক্ষে একজন নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
১৫ ঘণ্টা আগেনান্দাইল উপজেলার একটি বিলে পাওয়া গেছে নবজাতকের লাশ। অন্যদিকে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায় চার বছর বয়সী এক কন্যাশিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে সেপটিক ট্যাংক থেকে। আর আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে কিশোরীর লাশ।
১৬ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনায় নওগাঁ জেলা পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজ হাসান (৫২) নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তার স্ত্রী লতিফা জেসমিন (৪৮)। নিহত মোস্তাফিজ হাসান রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানার কাজলা এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে।
১৭ ঘণ্টা আগেডা. দিবালোক সিংহ বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে রিকশাচালক, পোশাক কর্মী, শ্রমিক, জনতা, ছাত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করেছে বৈষম্যহীন শোষণমুক্ত সমাজ ও বাংলাদেশ গড়ার জন্যে। কিন্তু বর্তমানে পতিত সরকারের আমলের মতোই দেশ চলছে। জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে বেইমানি করা হয়েছে।
১ দিন আগে