টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে ২০২৪ সালের ‘ডামি নির্বাচন’ আয়োজন ও ‘ভোট চুরি’র অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) ১৯৩ জনের নামে আদালতে দায়ের করা মামলা ৪৮ ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বুধবার (২১ মে) জেলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভূঞাপুর উপজেলা আমলি আদালতে বাদী কামরুল হাসান মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন করেন।
আদালতের বিচারক রুমেলিয়া সিরাজাম মামলার বাদী ও বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু রায়হান খানের বক্তব্য শোনেন এবং মামলাটি নথিজাত করার আদেশ দেন। মামলায় টাঙ্গাইলের পাঁচজন আসামি ছিলেন।
টাঙ্গাইল আদালতের পরিদর্শক লুৎফর রহমান বলেন, আদালতের বিচারক বাদীর বক্তব্য লিপিবদ্ধ করেন এবং বাদী পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য শোনেন। এরপর আদালত মামলাটি নথিজাতের আদেশ দেন। এতে মামলাটি আর চালানোর প্রয়োজন রইল না।
এর আগে গত সোমবার ওই আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় স্থানীয় পাঁচ সাংবাদিককে আসামি করায় জেলা জুড়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার দিনভর নানা নাটকীয়তার পর মামলায় অভিযুক্ত পাঁচ সাংবাদিকের নাম বাতিল চেয়ে বাদী কামরুল হাসান আদালতে অনাপত্তিপত্র দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু রায়হান খান বলেন, ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘ডামি ও ভোটচুরির নির্বাচন’ আখ্যায়িত করে ১৯ মে দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বাদী নির্বাচন সংশ্লিষ্ট মোট ১৯৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিলেন। বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে বাদীর জবানবন্দি নিয়ে ভূঞাপুর থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। আগামি ১৩ আগস্ট মামলার পরবর্তী শুনানির দিনও নির্ধারণ করেছিলেন।
আইনজীবী আবু রায়হান খান আরও বলেন, মঙ্গলবার পাঁচজন সাংবাদিককে মামলা থেকে প্রত্যাহারে বাদী অনাপত্তিপত্র দিয়েছিলেন। পরে বুধবার বাদী মামলাটি প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বাদী কামরুল হাসান মামলাটি চালাবেন না বলেই প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন।
টাঙ্গাইলে ২০২৪ সালের ‘ডামি নির্বাচন’ আয়োজন ও ‘ভোট চুরি’র অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) ১৯৩ জনের নামে আদালতে দায়ের করা মামলা ৪৮ ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বুধবার (২১ মে) জেলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভূঞাপুর উপজেলা আমলি আদালতে বাদী কামরুল হাসান মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন করেন।
আদালতের বিচারক রুমেলিয়া সিরাজাম মামলার বাদী ও বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু রায়হান খানের বক্তব্য শোনেন এবং মামলাটি নথিজাত করার আদেশ দেন। মামলায় টাঙ্গাইলের পাঁচজন আসামি ছিলেন।
টাঙ্গাইল আদালতের পরিদর্শক লুৎফর রহমান বলেন, আদালতের বিচারক বাদীর বক্তব্য লিপিবদ্ধ করেন এবং বাদী পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য শোনেন। এরপর আদালত মামলাটি নথিজাতের আদেশ দেন। এতে মামলাটি আর চালানোর প্রয়োজন রইল না।
এর আগে গত সোমবার ওই আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় স্থানীয় পাঁচ সাংবাদিককে আসামি করায় জেলা জুড়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার দিনভর নানা নাটকীয়তার পর মামলায় অভিযুক্ত পাঁচ সাংবাদিকের নাম বাতিল চেয়ে বাদী কামরুল হাসান আদালতে অনাপত্তিপত্র দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু রায়হান খান বলেন, ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘ডামি ও ভোটচুরির নির্বাচন’ আখ্যায়িত করে ১৯ মে দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বাদী নির্বাচন সংশ্লিষ্ট মোট ১৯৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিলেন। বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে বাদীর জবানবন্দি নিয়ে ভূঞাপুর থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। আগামি ১৩ আগস্ট মামলার পরবর্তী শুনানির দিনও নির্ধারণ করেছিলেন।
আইনজীবী আবু রায়হান খান আরও বলেন, মঙ্গলবার পাঁচজন সাংবাদিককে মামলা থেকে প্রত্যাহারে বাদী অনাপত্তিপত্র দিয়েছিলেন। পরে বুধবার বাদী মামলাটি প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বাদী কামরুল হাসান মামলাটি চালাবেন না বলেই প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
১ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
১ দিন আগেমনিরা শারমিন বলেন, সংবিধানের প্রথমেই লেখা আছে, সংবিধানের মালিক জনগণ। এ কথা বলে আপনাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করা হয়েছে। কারণ সংবিধানে আপনার মালিকানা আপনি বুঝে পাননি। এই সংবিধান নাগরিক অধিকার রক্ষা করে না। চব্বিশের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়েছে, সংবিধান নিয়েই পালিয়েছে। এখন বাংলাদেশে কোনো সংবিধান নাই।
১ দিন আগে