
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে ও ইটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার রাত ১০টার দিকে পৌর এলাকার মোরগমহাল থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ছাড়া ইটনা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিজয় রায়কে বড় বাজারে তার দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়, তার গ্রেপ্তারের ইটনা থানার ওসি জাফর ইকবাল নিশ্চিত করেছেন তার বিরুদ্ধে ইটনা থানায় মামলা রয়েছে। অন্যান্য
গ্রেপ্তাররা হলেন, করিমগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম সিরাজী, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল আউয়াল, সদস্য শাহজাহান ও খায়রুল ইসলাম। এ ছাড়া ইটনা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বিজয় রায়।
পুলিশ জানায়, নেতাদের গ্রেপ্তারের খবর পেয়ে কয়েক শ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী থানার সামনে মিছিল করে তাদের মুক্তি দাবি করে। গ্রেপ্তারদের প্রিজনভ্যানে তোলার সময় তারা জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেন। মিছিলটি নিয়ে তারা থানার সামনের ব্রিজে বেশ কিছুক্ষণ অবস্থান করে। কিছুক্ষণ পর বিএনপির কিছু নেতাকর্মী এসে পাল্টা স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
করিমগঞ্জ থানার ডিউটি অফিসার এসআই রফিকুল ইসলাম বলেন, গোপন সংবাদে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। পুলিশের কাছে তথ্য ছিল, তাঁরা সংঘাতমূলক অপরাধের পরিকল্পনা করছিলেন। রাতেই তাঁদেরকে জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে ও ইটনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার রাত ১০টার দিকে পৌর এলাকার মোরগমহাল থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ছাড়া ইটনা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিজয় রায়কে বড় বাজারে তার দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়, তার গ্রেপ্তারের ইটনা থানার ওসি জাফর ইকবাল নিশ্চিত করেছেন তার বিরুদ্ধে ইটনা থানায় মামলা রয়েছে। অন্যান্য
গ্রেপ্তাররা হলেন, করিমগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম সিরাজী, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল আউয়াল, সদস্য শাহজাহান ও খায়রুল ইসলাম। এ ছাড়া ইটনা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বিজয় রায়।
পুলিশ জানায়, নেতাদের গ্রেপ্তারের খবর পেয়ে কয়েক শ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী থানার সামনে মিছিল করে তাদের মুক্তি দাবি করে। গ্রেপ্তারদের প্রিজনভ্যানে তোলার সময় তারা জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেন। মিছিলটি নিয়ে তারা থানার সামনের ব্রিজে বেশ কিছুক্ষণ অবস্থান করে। কিছুক্ষণ পর বিএনপির কিছু নেতাকর্মী এসে পাল্টা স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
করিমগঞ্জ থানার ডিউটি অফিসার এসআই রফিকুল ইসলাম বলেন, গোপন সংবাদে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। পুলিশের কাছে তথ্য ছিল, তাঁরা সংঘাতমূলক অপরাধের পরিকল্পনা করছিলেন। রাতেই তাঁদেরকে জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তিনি আরো বলেন— সামনের দিনে বিএনপি ক্ষমতায় যাবে, আমাদের নদীকে বাঁচাতে হবে, দেশকে বাঁচাতে হবে। এজন্য আমরা তারেক রহমানের নেতৃতত্বে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
৬ ঘণ্টা আগে
নোটিশে আরও বলা হয়, পুলিশ হেফাজতে থাকা আসামিকে মিডিয়ার সামনে এনে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় কেন আরএমপি কমিশনার আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না— সে ব্যাখ্যা দিতে তাকে সশরীরে আদালতে হাজির হতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, একটি দল বিএনপিতে বিভেদ তৈরি করার চেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে তারা ফায়দা নিতে চায়। নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে—দলে কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব বা বিভাজন হতে দেওয়া যাবে না।
৭ ঘণ্টা আগে
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহিনূর আলম জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে—যান্ত্রিক গোলযোগ বা অন্যান্য কোনো ত্রুটির কারণে আগুন লাগতে পারে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগে