রাঙ্গামাটি প্রতিনিথি
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পরে খাগড়াছড়ির সঙ্গে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে সাজেকে আটকা পড়েছেন ৪ শতাধিক পর্যটক।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আক্তার বলেন, গত রাতে ভারী বর্ষণ হয়েছে। এতে সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। নন্দরাম এলাকায় তুলনামূলক বেশি মাটি ধসে পড়েছে। ফায়ার সার্ভিস কাজ শুরু করেছে। মাটি সরানোর জন্য সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ভেকু পাঠানো হচ্ছে। যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাজেকে আটকা পড়েছেন ৪২৫ জন পর্যটক।
সাজেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা পাহাড় ধসের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সড়কের ৩টি স্থানে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। সড়কের উপর বড় বড় পাথর ও গাছপালা উপড়ে গেছে। স্থানীয় মানুষদের মাটি সরানোর কাজে লাগিয়েছি। তবে ভারী যন্ত্রপাতি ও বুলডোজার ছাড়া এসব পাথর গাছপালা সরানো সম্ভব নয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেছি।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পরে খাগড়াছড়ির সঙ্গে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে সাজেকে আটকা পড়েছেন ৪ শতাধিক পর্যটক।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আক্তার বলেন, গত রাতে ভারী বর্ষণ হয়েছে। এতে সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের নন্দারাম, চাইল্ল্যাতলী ও চম্পক নগর এলাকায় পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। নন্দরাম এলাকায় তুলনামূলক বেশি মাটি ধসে পড়েছে। ফায়ার সার্ভিস কাজ শুরু করেছে। মাটি সরানোর জন্য সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ভেকু পাঠানো হচ্ছে। যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাজেকে আটকা পড়েছেন ৪২৫ জন পর্যটক।
সাজেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা পাহাড় ধসের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সড়কের ৩টি স্থানে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে। সড়কের উপর বড় বড় পাথর ও গাছপালা উপড়ে গেছে। স্থানীয় মানুষদের মাটি সরানোর কাজে লাগিয়েছি। তবে ভারী যন্ত্রপাতি ও বুলডোজার ছাড়া এসব পাথর গাছপালা সরানো সম্ভব নয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেছি।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
৫ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৬ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৭ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে