বান্দরবান প্রতিনিধি
পান করার জন্য মদ না পেয়ে বান্দরবান শহরের একটি রেস্টুরেন্টে হামলা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মংনিথোয়াই ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় পাঁচজন আহত হয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৭ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টায় শহরের মধ্যম পাড়া এলাকার তোহজাহ্ রেস্টুরেন্টে এই ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, রেস্টুরেন্টের মালিক শোঁয়েসাই মং (৩২) তার স্ত্রী উম্যাশৈ (২৫), তাদের শিশু সন্তান উখ্যাই (২) ভাই খিংসাই মং (৩৬) মা পাইনুচিং (৬৫)।
স্থানীয়রা জানান, বর্ষবরণ উৎসব সাংগ্রাই অনুষ্ঠানের ২য় দিন চলছিল। এ সময় কুমিল্লার এএসপি মংনিথোয়াই, তার স্ত্রীসহ তাদের সঙ্গে থাকা কয়েকজন রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করে ভাতের সঙ্গে মদ খাওয়ার কথা বলে। রেস্টুরেন্টের মালিক শোঁয়েসাই মং তাদের মদ দিতে অপরাগতা প্রকাশ করলে চটে যান অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের সহধর্মিনী।
তখন এএসপির স্ত্রী বলেন, 'আমি এএসপির বৌ, মদ এখন দিতে হবে, না হলে দোকান বন্ধ করে দিবো', এই বলে দোকানে হৈচৈ শুরু করে। স্থানীয়রা তাদের নিবৃত্ত করতে চাইলে রেস্টুরেন্টের মালিক ও তার স্ত্রীকে মারধর করে তার কোলে থাকা বাচ্চাটি মাটিতে ফেলে দেয়। মারধরে তাদের শরীরে একাধিক জায়গায় জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে রাতেই সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দোকান বন্ধ করে দেয়।
বান্দরবান সদর হাসপাতালের চিকিৎসক দিদার জানান, আহতদের শরীরে দাঁতের কামড় আছে, হাতে ও মাথা চোখের পাশে দাগ আছে। ব্যথা পেয়েছে, আমরা সেই হিসেবে চিকিৎসা দিয়েছি।
রেস্টুরেন্ট মালিকের ভাই জসাই বলেন, মদ না দেওয়ায় তারা আমাদের রেস্টুরেন্টে ভাঙচুরের পাশাপাশি খুব মারধর করে। থানায় গিয়েছি, পুলিশ মিমাংসা করতে বলেছে।
এদিকে এই ঘটনা ফেসবুকসহ অন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বান্দরবানে আলোচনার ঝড় উঠে। অনেকে এটাকে একজন পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষমতার অপব্যবহার হিসাবে গণ্য করে এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
এই ব্যাপারে অভিযুক্ত কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মংনিথোয়াই মার্মাকে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
এই বিষয়ে কুমিল্লার পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান ফোনে বলেন, আমি বিষয়টি আপনার (প্রতিবেদক) কাছ থেকে শুনেছি, দেখি খোঁজ খবর নিচ্ছি, তারপর বলতে পারবো।
প্রসঙ্গত, কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মংনিথোয়াই এর বাড়ি বান্দরবান শহরে, তিনি নববর্ষের ছুটিতে বান্দরবানে আসেন।
পান করার জন্য মদ না পেয়ে বান্দরবান শহরের একটি রেস্টুরেন্টে হামলা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মংনিথোয়াই ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় পাঁচজন আহত হয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৭ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টায় শহরের মধ্যম পাড়া এলাকার তোহজাহ্ রেস্টুরেন্টে এই ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, রেস্টুরেন্টের মালিক শোঁয়েসাই মং (৩২) তার স্ত্রী উম্যাশৈ (২৫), তাদের শিশু সন্তান উখ্যাই (২) ভাই খিংসাই মং (৩৬) মা পাইনুচিং (৬৫)।
স্থানীয়রা জানান, বর্ষবরণ উৎসব সাংগ্রাই অনুষ্ঠানের ২য় দিন চলছিল। এ সময় কুমিল্লার এএসপি মংনিথোয়াই, তার স্ত্রীসহ তাদের সঙ্গে থাকা কয়েকজন রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করে ভাতের সঙ্গে মদ খাওয়ার কথা বলে। রেস্টুরেন্টের মালিক শোঁয়েসাই মং তাদের মদ দিতে অপরাগতা প্রকাশ করলে চটে যান অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের সহধর্মিনী।
তখন এএসপির স্ত্রী বলেন, 'আমি এএসপির বৌ, মদ এখন দিতে হবে, না হলে দোকান বন্ধ করে দিবো', এই বলে দোকানে হৈচৈ শুরু করে। স্থানীয়রা তাদের নিবৃত্ত করতে চাইলে রেস্টুরেন্টের মালিক ও তার স্ত্রীকে মারধর করে তার কোলে থাকা বাচ্চাটি মাটিতে ফেলে দেয়। মারধরে তাদের শরীরে একাধিক জায়গায় জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে রাতেই সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দোকান বন্ধ করে দেয়।
বান্দরবান সদর হাসপাতালের চিকিৎসক দিদার জানান, আহতদের শরীরে দাঁতের কামড় আছে, হাতে ও মাথা চোখের পাশে দাগ আছে। ব্যথা পেয়েছে, আমরা সেই হিসেবে চিকিৎসা দিয়েছি।
রেস্টুরেন্ট মালিকের ভাই জসাই বলেন, মদ না দেওয়ায় তারা আমাদের রেস্টুরেন্টে ভাঙচুরের পাশাপাশি খুব মারধর করে। থানায় গিয়েছি, পুলিশ মিমাংসা করতে বলেছে।
এদিকে এই ঘটনা ফেসবুকসহ অন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বান্দরবানে আলোচনার ঝড় উঠে। অনেকে এটাকে একজন পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষমতার অপব্যবহার হিসাবে গণ্য করে এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
এই ব্যাপারে অভিযুক্ত কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মংনিথোয়াই মার্মাকে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
এই বিষয়ে কুমিল্লার পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান ফোনে বলেন, আমি বিষয়টি আপনার (প্রতিবেদক) কাছ থেকে শুনেছি, দেখি খোঁজ খবর নিচ্ছি, তারপর বলতে পারবো।
প্রসঙ্গত, কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মংনিথোয়াই এর বাড়ি বান্দরবান শহরে, তিনি নববর্ষের ছুটিতে বান্দরবানে আসেন।
সংঘর্ষের কারণ না জানা গেলেও দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে দুই কলেজের ৬ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও তথ্য পাওয়া গেছে।
১ দিন আগেখাগড়াছড়ির রামগড়ে উপজেলায় মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তাদের নিজ ঘরেই দুজনের গলা কাটা মরদেহ পাওয়া গেছে।
১ দিন আগে