বান্দরবান প্রতিনিধি
নববর্ষকে ঘিরে ‘সাংগ্রাই ’ এর মৈত্রী পানি বর্ষণে মেতে উঠেছিল বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায়। সোমবার বিকেলে জেলা শহরের রাজার মাঠে পানি বর্ষণে মেতে উঠে তারা।
মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবে যোগ দিয়ে বিকাল থেকে দলে দলে মারমা তরুন-তরুণীরা নির্ধারিত মঞ্চে অবস্থান করে। এ সময় চারিদিকে মারমা সঙ্গীতের মূর্ছনা, আর নাচ-গানে আনন্দে মেতে উঠে শিশুসহ সবাই। এক একজন তরুণ একজন তরুণীর দেহে জল ছিটায়। আর ওই তরুণীও তরুণের দেহে পাল্টা জল ছিটিয়ে তার প্রতি উত্তর দেয়। এভাবে তরুণ-তরুণীরা পানি ছিটানোর মধ্যে দিয়ে মৈত্রী পানি বর্ষণে মেতে উঠে।
সোমবার বিকেলে জেলা শহরের রাজার মাঠে পানি বর্ষণ উৎসবের শুভ উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এসএম মনজুরুল হক, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর, পৌর মেয়র মো. সামসুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অমল কান্তি দাশ, সাংগ্রাইং উৎসব উদযাপন পরিষদের সভাপতি মং মং সিং, সহ সভাপতি পু লু প্রু, সাধারণ সম্পাদক উ ক্য সিং সহ সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন কর্মকর্তারা।
এ সময় হাজার হাজার পাহাড়ি-বাঙালি মৈত্রী পানি বর্ষণে উপভোগ করে। সন্ধ্যায় একই স্থানে মারমা আদিবাসীদের বিভিন্ন শিল্পীগোষ্ঠী গান পরিবেশন করে উৎসব অঙ্গনকে মাতিয়ে রাখে। সন্ধ্যার পর থেকে রাতভর চলে আদিবাসীদের ঘরে ঘরে ভিন্নধর্মী পিঠা-পুলি তৈরির কাজ। পাড়ায় পাড়ায় প্যান্ডেল সাজিয়ে তারা একে অন্যের বাসায় গিয়ে পিঠা তৈরী করে।
পুরাতন বছরকে পেছনে ফেলে আসে নতুন বছর, আর নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পাহাড়ের আদিবাসী পল্লীর মারমারা আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে উঠে মৈত্রী পানি বর্ষণসহ সাংগ্রাই উৎসবকে কেন্দ্র করে।
পাহাড়ের আদিবাসীরা ভিন্ন ভিন্ন নামে বর্ষবরণের এই উৎসব পালন করে থাকে। ত্রিপুরাদের বৈসুর (বৈ), মারমাদের সাংগ্রায়ের (সা) চাকমাদের বিঝুর (বি) থেকে বৈসাবি হলেও বান্দরবানের মারমারা বর্ষবরণের এই উৎসবকে সাংগ্রাই বলে থাকে।
প্রসঙ্গত, বান্দরবান জেলা শহরে মঙ্গলবার মধ্যরাতে এই উৎসবের ইতি টানা হলেও, জেলার উপজেলাগুলোতে ১৭ এপ্রিল শেষ হবে মারমাদের বর্ষবরণের সাংগ্রাই অনুষ্ঠান।
নববর্ষকে ঘিরে ‘সাংগ্রাই ’ এর মৈত্রী পানি বর্ষণে মেতে উঠেছিল বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায়। সোমবার বিকেলে জেলা শহরের রাজার মাঠে পানি বর্ষণে মেতে উঠে তারা।
মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবে যোগ দিয়ে বিকাল থেকে দলে দলে মারমা তরুন-তরুণীরা নির্ধারিত মঞ্চে অবস্থান করে। এ সময় চারিদিকে মারমা সঙ্গীতের মূর্ছনা, আর নাচ-গানে আনন্দে মেতে উঠে শিশুসহ সবাই। এক একজন তরুণ একজন তরুণীর দেহে জল ছিটায়। আর ওই তরুণীও তরুণের দেহে পাল্টা জল ছিটিয়ে তার প্রতি উত্তর দেয়। এভাবে তরুণ-তরুণীরা পানি ছিটানোর মধ্যে দিয়ে মৈত্রী পানি বর্ষণে মেতে উঠে।
সোমবার বিকেলে জেলা শহরের রাজার মাঠে পানি বর্ষণ উৎসবের শুভ উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এসএম মনজুরুল হক, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর, পৌর মেয়র মো. সামসুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অমল কান্তি দাশ, সাংগ্রাইং উৎসব উদযাপন পরিষদের সভাপতি মং মং সিং, সহ সভাপতি পু লু প্রু, সাধারণ সম্পাদক উ ক্য সিং সহ সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন কর্মকর্তারা।
এ সময় হাজার হাজার পাহাড়ি-বাঙালি মৈত্রী পানি বর্ষণে উপভোগ করে। সন্ধ্যায় একই স্থানে মারমা আদিবাসীদের বিভিন্ন শিল্পীগোষ্ঠী গান পরিবেশন করে উৎসব অঙ্গনকে মাতিয়ে রাখে। সন্ধ্যার পর থেকে রাতভর চলে আদিবাসীদের ঘরে ঘরে ভিন্নধর্মী পিঠা-পুলি তৈরির কাজ। পাড়ায় পাড়ায় প্যান্ডেল সাজিয়ে তারা একে অন্যের বাসায় গিয়ে পিঠা তৈরী করে।
পুরাতন বছরকে পেছনে ফেলে আসে নতুন বছর, আর নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পাহাড়ের আদিবাসী পল্লীর মারমারা আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে উঠে মৈত্রী পানি বর্ষণসহ সাংগ্রাই উৎসবকে কেন্দ্র করে।
পাহাড়ের আদিবাসীরা ভিন্ন ভিন্ন নামে বর্ষবরণের এই উৎসব পালন করে থাকে। ত্রিপুরাদের বৈসুর (বৈ), মারমাদের সাংগ্রায়ের (সা) চাকমাদের বিঝুর (বি) থেকে বৈসাবি হলেও বান্দরবানের মারমারা বর্ষবরণের এই উৎসবকে সাংগ্রাই বলে থাকে।
প্রসঙ্গত, বান্দরবান জেলা শহরে মঙ্গলবার মধ্যরাতে এই উৎসবের ইতি টানা হলেও, জেলার উপজেলাগুলোতে ১৭ এপ্রিল শেষ হবে মারমাদের বর্ষবরণের সাংগ্রাই অনুষ্ঠান।
পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো বিরল প্রজাতির একটি মৃদু বিষধর কাঁকড়া-ভুক পাইন্না সাপ। এটির গায়ের রং ধূসর বর্ণের এবং পেট সাদা। প্রায় ২ ফুট দৈর্ঘ্যের এ সাপটি প্রথমে সৈকতে ওয়াটার বাইক চালকরা দেখতে পান। খবর পেয়ে শনিবার সকাল ১০টার দিকে সৈকতের জিরো পয়েন্টের পূর্বপাশ থেকে এনিমেল লাভারস অফ পটুয়াখালীর
১ দিন আগেদুর্ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় উমর আলী, নুরজাহান বেগম, আবুল হাশেম স্বপন ও আবুল কাসেম মামুনের। দুই সন্তানকে নিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন স্নেহার দাদা-দাদি।
১ দিন আগেতিনি বলেন, এখনকার নির্বাচন কমিশন কোনো পক্ষপাতিত্ব করছে না। তারা আইন অনুযায়ী নিউট্রালি কাজ করতে চায়। যেহেতু আগের সরকার, নির্বাচন কমিশন থেকে অনেক কিছু চেয়েছে, আমাদের এখন সে রকম কোনো সমস্যা নেই। এই সরকার এখন পর্যন্ত চায়নি। আমাদের বলতে দ্বিধা নেই, যেদিন সরকার চাইবে সেদিন নাসির উদ্দিন এই চেয়ারে থাকবে না।
২ দিন আগেওই শিক্ষার্থী আলেখারচর থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ারর জন্য সেন্টমার্টিন বাসে ওঠেন। এ সময় বাসে কোনো যাত্রী না থাকায় পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড যাওয়ার পথে গাড়িতে থাকা হেলপার ও তার সহযোগীসহ আরও দুজন তার হাত-পা বেঁধে ফেলেন এবং তার গলায় থাকা সোনার চেন ছিনিয়ে নেন। এ সময় তাকে যৌন যৌন হয়রানি করে বাস থেকে ফেলে দেওয়া হয়।
২ দিন আগে