আমদানিকারকের প্রতিনিধি আহম্মেদ আলী বলেন, ‘ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার পর আমদানিকারকরা আইপি ও এলসি খোলাসহ সব ধরনের কার্যক্রম শেষ করেন। কিন্তু ভারত সরকার রফতানি শুল্ক ৪০ শতাংশ আরোপ করায় আমদানি পেঁয়াজের দাম পড়ছে কেজিপ্রতি ৬৫-৭০ টাকা। কিন্তু দেশের বাজারে দাম আরও কম। ফলে আমদানি
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ‘এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন ক্লাব’ এর আয়োজনে ষষ্ঠ ‘এগ্রো বিজ এক্সপো ২০২৪’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই দিনব্যাপী (১২-১৩ মে) ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস আফতাবনগরে এই প্রদর্শনীতে কৃষিভিত্তিক পণ্য ও ব্যবসার বিভিন্ন ধরন এবং উদ্ভাবনাকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিচিত করানো হয়।
গত এপ্রিল মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য জানিয়েছে। বিবিএস জানায়, গত মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
দীর্ঘ ৬৮ বছর পর নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়ায় অবশেষে ধান, চাল, গম, আটা ও আলু নিত্যপণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে। তবে এবারও স্বীকৃতি পাচ্ছে না অবশ্য পানি।
সর্বশেষ ২০২৩ হিসাব বছরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অধিকাংশ সাধারণ বীমা কোম্পানি ব্যবসায়ীকভাবে খারাপ করেছে। এ সময় বেশিরভাগ কোম্পানির কর-পরবর্তী নিট মুনাফায় ভাটা পড়েছে। মূলত প্রিমিয়াম আয় কম হওয়ায় এসব কোম্পানির নিট মুনাফাও কমেছে। তবে আলোচ্য হিসাব বছরেও অবলিখন মুনাফায় ভর করে কিছু কোম্পানি ভালো করেছে
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ১৭ হাজার ২৮২ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৫ হাজার ৯৬০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৭৯ হাজার ৩৩৯ টাকায় বিক্রি করা হবে।
পৃথিবীতে এখন সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে পড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি যখন দুঃসময় পার করছিল, তখন সংস্কৃতি শক্তভাবে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের পাশে ছিলো, আশা করি আগামীতেও থাকবে। কারণ অসাম্প্রদায়িক ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে সংস্কৃতি।’
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে ১৩টি বহুজাতিক কোম্পানি। এরমধ্যে ৯টি কোম্পানি ২০২৩ সালের আর্থিক হিসাব প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, বছর শেষে কোম্পানিগুলোর সমন্বিত নিট মুনাফা হয়েছে ৬ হাজার ৩৪৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। এর আগের বছর নিট মুনাফা হয়েছিল ৫ হাজার ৬১৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আজ বলেন, ‘আগামী ৬ জুন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উত্থাপনের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজেট পেশের দিনক্ষণ ঠিক করে ইতোমধ্যে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব বন্টন করে দেওয়া হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা বলেন, ডলার ও সুদের হার বাড়ানো সময়ের দাবি। অনেক আগেই সুদের হার বাড়ানোর কথা ছিল। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি কমাতেই সুদের হার বাড়ানো হয়েছে। এটার বাস্তবতা বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে পুনর্বিবেচনা করা হবে। দেশের অর্থনীতির বুনিয়াদ বেশ শক্তিশালী। এর ফলে আমদানি ব
তিনি বলেছেন, বর্তমান সময়ে দেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ব্যাপক প্রসারের কারণে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) ও ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে লেনদেনের মাত্রা বহুলাংশে বেড়েছে। প্রযুক্তিগত এ উন্নয়নের সুবিধা কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু চক্র অনলাইন জুয়া/বেটিং, গেমিং, ফরেক্স/ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং ও হুন্ডি
খোলাবাজারে নগদ ডলারের দর এক লাফে ৭ টাকা বেড়ে ১২৫ টাকায় উঠেছে। এদিকে ডলারের দাম ১১০ থেকে ১১৭ টাকা বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে ক্রলিং পেগ নামের নতুন পদ্ধতিতে ডলার কেনাবেচা হবে। এই পদ্ধতিতে ডলারের রেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। এর সঙ্গে এক টাকা যোগ বা বিয়োগ করতে পারবে ব্যাংকগুলো। সেক্
ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী, অগ্রণী, রূপালী ও জনতা। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণীতে বলা হয়েছে, দুই বছর আগে রাষ্ট্রায়ত্ত এই চার ব্যাংকের মোট খেলাপি ছিল ৩৮ হাজার ২০০ কোটি টাকার বেশি।
নতুন কমিশনাররা হলেন- অধ্যাপক শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, ড. এটিএম তারিকুজ্জামান ও মোহাম্মদ মোহসীন চৌধুরী। আগামী চার বছর চুক্তিভিত্তিক মেয়াদে তাদের নিয়োগ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
ক্রলিং পেগ হচ্ছে দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে একটি মুদ্রার বিনিময় হারকে একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে মুদ্রার দরের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা থাকে। ফলে একবারেই খুব বেশি বাড়তে পারবে না, আবার কমতেও প
প্রসঙ্গত, গত ২৪ এপ্রিল থেকে টানা ১৫ দিন আইএমএফ প্রতিনিধি দল সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে। তার সারমর্ম নিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে বুধবার বৈঠক করে সফররত প্রতিনিধি দলটি।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানিগুলোর চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, এসময় অধিকাংশ কোম্পানির মুনাফায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর লোকসানে থাকা কোম্পানিগুলো লোকসান কমিয়ে আনার পাশাপাশি মুনাফায় ফিরতেও সক্ষম হচ্ছে।