
রাজশাহী ব্যুরো

‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ অনুযায়ী গত ২৫ মে থেকে রাজশাহীর বাজারে নামানো শুরু হয়েছে গোপালভোগ আম। এর আগে জ্যৈষ্ঠের শুরুতেই গত ১৫ মে থেকে গুটি জাতীয় আম দিয়ে শুরু হয় চলতি মৌসুমে আম পাড়া, সংরক্ষণ এবং বাজারজাতকরণ। তবে ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও আমের প্রধান মোকাম বানেশ্বর হাটে তেমনভাবে এ ফলের দেখা মেলেনি। হাতেগোনা কিছু আড়ত ও খুচরা দোকানে গুটি আমের পাশাপাশি অল্প সংখ্যক গোপালভোগ বিক্রি হয়েছে। ফলন কমের পাশাপাশি বাজারে সরবরাহও কম হওয়ায় চড়া দাম হাঁকানো হচ্ছে।
জানা যায়, গত ১২ মে আম সংগ্রহ, পরিবহন, বিপণন ও বাজারজাত পর্যবেক্ষণ-সংক্রান্ত সভায় কৃষি কর্মকর্তা, আমচাষি, ব্যবসায়ী ও আম পরিবহনে নিয়োজিত সবার সঙ্গে মতবিনিময় শেষে রাজশাহী জেলায় ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার (আমপাড়ার সময়সূচি নির্ধারণ) ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, গত ১৫ মে থেকে সব ধরনের গুটি জাতীয় ও ২৫ মে থেকে গোপালভোগ বা রানিপছন্দ আম নামানো শুরু হয়। এ ছাড়া আজ বৃহস্পতিবার থেকে লক্ষ্মণভোগ বা লখনা এবং এ হিমসাগর গাছ থেকে নামানো যাবে। আর ১০ জুন থেকে ল্যাংড়া ও ব্যানানা আম; ১৫ জুন আম্রপালি এবং একই তারিখে ফজলি, ৫ জুলাই বারি-৪ আম, ১০ জুলাই আশ্বিনা, ১৫ জুলাই গৌড়মতি ও ২০ আগস্ট থেকে ইলামতি আম নামানো যাবে। এ ছাড়া কাটিমন ও বারি-১১ আম সারা বছর সংগ্রহ করা যাবে।
ঘোষিত ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ অনুযায়ী গুটি জাতের (চোষা) আম দিয়ে প্রতি বছরের মতো এবারও মৌসুম শুরু হলেও ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও জমেনি উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় মোকাম বানেশ্বর বাজার। বাজার জমাতে সুস্বাদু গোপালভোগ আমের জন্যই অপেক্ষার প্রহর গুনছিলেন চাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা। কারণ গোপালভোগ দিয়েই আমের রাজধানী রাজশাহীর আম বাণিজ্য জমে ওঠে। এরপর এক এক করে বাজারে আসতে শুরু করে হরেক রকম নাম ও স্বাদের রসাল আম। কিন্তু এবার গোপালভোগও জমাতে পারছে না বাজার। কারণ গাছের আম পরিপক্ব না হওয়ায় রাজশাহীর অনেকেই এবার ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ অনুসরণ করছেন না। কেননা, এবার আবহাওয়ার কারণে আমের মুকুল আসতে দেরি হয়েছে। আবার মার্চের মাঝামাঝি সময়ে বৃষ্টির কারণে মুকুল নষ্ট হয়েছে। পরে তীব্র তাপপ্রবাহ ও দীর্ঘ খরায় আম ঝরেও পড়েছে। ফলে ফলন কম হওয়ায় বাজারেও খুব বেশি আম মিলছে না। এতে গতবারের তুলনায় এবার আমের দাম অনেক বেশি হাঁকানো হচ্ছে। তবে আগামী সপ্তাহ থেকে পুরোদমে হাট-বাজার আমে ভরে উঠবে বলে আশা করছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা।
আম চাষি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ২৫ মে থেকে বাজার ধরতে রাজশাহীর অনেক এলাকাতেই গোপালভোগ আম পাড়া শুরু হয়। তবে তা কেবল বুকিং বা প্রি-অর্ডার অনুযায়ী বিভিন্ন বাগানের গাছ থেকে ভাঙা হয়। তাই বাজারে গোপালভোগের সরবরাহ বাড়তে আরও অন্তত এক সপ্তাহ সময় লাগবে।
রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার বিহারীপাড়া গ্রামের আমচাষি আসিফ ইকবাল বলেন, ‘গোপালভোগ আম বাগানের অনেক পুরোনো গাছের মগডালে দু-একটা করে পেকেছে। তবে ভালো আম পেতে আরও কয়েকটা দিন অপেক্ষা করতে হবে।’
সরেজমিনে উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় মোকাম বানেশ্বর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বেলা ১১টার পর থেকে ভটভটি, ভ্যান ও ইঞ্জিনচালিত ভ্যানে করে হাটে আম আনা হচ্ছে। তবে অধিকাংশ গাড়িতেই গুটি জাতীয় আম দেখা গেছে। মাঝে মাঝে গোপালভোগের কোনো গাড়ি ঢুকলেই ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা দৌড়ে গিয়ে দাম দর করছেন। এতে অনেক ক্ষেত্রে গাড়ি হাটে ঢোকার আগেই রাস্তাতেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে গোপালভোগ আম। গাছে ফলন কম হওয়ায় ও হাজারে সরবারহ স্বল্প পরিমাণ হওয়ায় অতিরিক্ত দামেই বিক্রি হচ্ছে এই আম। মানভেদে এবার গোপালভোগ আম বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা মণ। অথচ গত মৌসুমে এর দাম ছিল ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত।
হাটের আড়তদার আব্দুল মতিন বলেন, ‘ফলন কম হলেও দাম ভালো হওয়ায় এবার আমে লোকসান হবে না। কারণ আমের সরবরাহ কম থাকায় দাম কমার সম্ভাবনা নেই। এখন প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ মণ গোপালভোগ আম উঠছে। চাহিদাও বেশ ভালো। তবে হাট এখনো জমেনি।’
আমের ব্যাপারী বাবর আলী বলেন, ‘গতবারের চেয়ে এবার আমের দাম ডাবল। যেহেতু ফলন কম তাই দাম আরও বাড়তে পারে।’
এক অনলাইন আম ব্যবসায়ী বলেন, ‘২ হাজার ৭০০ টাকা মণ গোপালভোগ আম ৫ ক্যারেট কিনেছি। দাম তুলনামূলক বেশি। আম কম তাই বেশি দামেই কিনছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ক্রেতাদের বাজার অনুযায়ী বেশি রেট দিয়ে অগ্রিম পেমেন্ট নিয়েছি। তাই লোকসান হওয়ার আশঙ্কা নেই। এ ছাড়া দাম বেশি হলেও মান ভালো হওয়ায় ক্রেতারাও ঠকবেন না।’
ঢাকার গাজীপুর থেকে বানেশ্বর হাটে গোপালভোগ আম কিনতে এসেছেন নুরুল ইসলাম পান্নু। তিনি বলেন, ‘আমি ছয় মণের বেশি গোপালভোগ আম কিনেছি। আত্মীয়স্বজন দেওয়ার পাশাপাশি নিজেরা খাব বলে ভালো আম পাওয়ার আশায় এই হাটে এসেছি।’
বানেশ্বর হাট ইজারাদার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এবার ফলন কম হওয়ায় গোপালভোগ আমেও বাজার জমেনি। কবে নাগাদ জমে উঠবে সেটিও বলা মুশকিল। অন্য বছর এই সময় জায়গা সংকুলান না হওয়ায় রাস্তায় আমের হাট বসানো হতো। তবে এবার তেমন কোনো কিছুই এখনো লক্ষ করা যাচ্ছে না। নওগাঁর সাপাহারের আমগুলো এই বাজারে আসতে শুরু করলেই বাজার জমে উঠবে বলে আশা করছি।’
রাজশাহীর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. উম্মে ছালমা বলেন, ‘রাজশাহীতে এ বছর ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। গত বছর ১৯ হাজার ৫৭৮ হেক্টর জমিতে আমবাগান ছিল। লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলে জেলায় এ বছর মোট ২ লাখ ৬০ হাজার ৩১৫ টন আম উৎপাদন হবে।’

‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ অনুযায়ী গত ২৫ মে থেকে রাজশাহীর বাজারে নামানো শুরু হয়েছে গোপালভোগ আম। এর আগে জ্যৈষ্ঠের শুরুতেই গত ১৫ মে থেকে গুটি জাতীয় আম দিয়ে শুরু হয় চলতি মৌসুমে আম পাড়া, সংরক্ষণ এবং বাজারজাতকরণ। তবে ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও আমের প্রধান মোকাম বানেশ্বর হাটে তেমনভাবে এ ফলের দেখা মেলেনি। হাতেগোনা কিছু আড়ত ও খুচরা দোকানে গুটি আমের পাশাপাশি অল্প সংখ্যক গোপালভোগ বিক্রি হয়েছে। ফলন কমের পাশাপাশি বাজারে সরবরাহও কম হওয়ায় চড়া দাম হাঁকানো হচ্ছে।
জানা যায়, গত ১২ মে আম সংগ্রহ, পরিবহন, বিপণন ও বাজারজাত পর্যবেক্ষণ-সংক্রান্ত সভায় কৃষি কর্মকর্তা, আমচাষি, ব্যবসায়ী ও আম পরিবহনে নিয়োজিত সবার সঙ্গে মতবিনিময় শেষে রাজশাহী জেলায় ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার (আমপাড়ার সময়সূচি নির্ধারণ) ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, গত ১৫ মে থেকে সব ধরনের গুটি জাতীয় ও ২৫ মে থেকে গোপালভোগ বা রানিপছন্দ আম নামানো শুরু হয়। এ ছাড়া আজ বৃহস্পতিবার থেকে লক্ষ্মণভোগ বা লখনা এবং এ হিমসাগর গাছ থেকে নামানো যাবে। আর ১০ জুন থেকে ল্যাংড়া ও ব্যানানা আম; ১৫ জুন আম্রপালি এবং একই তারিখে ফজলি, ৫ জুলাই বারি-৪ আম, ১০ জুলাই আশ্বিনা, ১৫ জুলাই গৌড়মতি ও ২০ আগস্ট থেকে ইলামতি আম নামানো যাবে। এ ছাড়া কাটিমন ও বারি-১১ আম সারা বছর সংগ্রহ করা যাবে।
ঘোষিত ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ অনুযায়ী গুটি জাতের (চোষা) আম দিয়ে প্রতি বছরের মতো এবারও মৌসুম শুরু হলেও ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও জমেনি উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় মোকাম বানেশ্বর বাজার। বাজার জমাতে সুস্বাদু গোপালভোগ আমের জন্যই অপেক্ষার প্রহর গুনছিলেন চাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা। কারণ গোপালভোগ দিয়েই আমের রাজধানী রাজশাহীর আম বাণিজ্য জমে ওঠে। এরপর এক এক করে বাজারে আসতে শুরু করে হরেক রকম নাম ও স্বাদের রসাল আম। কিন্তু এবার গোপালভোগও জমাতে পারছে না বাজার। কারণ গাছের আম পরিপক্ব না হওয়ায় রাজশাহীর অনেকেই এবার ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ অনুসরণ করছেন না। কেননা, এবার আবহাওয়ার কারণে আমের মুকুল আসতে দেরি হয়েছে। আবার মার্চের মাঝামাঝি সময়ে বৃষ্টির কারণে মুকুল নষ্ট হয়েছে। পরে তীব্র তাপপ্রবাহ ও দীর্ঘ খরায় আম ঝরেও পড়েছে। ফলে ফলন কম হওয়ায় বাজারেও খুব বেশি আম মিলছে না। এতে গতবারের তুলনায় এবার আমের দাম অনেক বেশি হাঁকানো হচ্ছে। তবে আগামী সপ্তাহ থেকে পুরোদমে হাট-বাজার আমে ভরে উঠবে বলে আশা করছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা।
আম চাষি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ২৫ মে থেকে বাজার ধরতে রাজশাহীর অনেক এলাকাতেই গোপালভোগ আম পাড়া শুরু হয়। তবে তা কেবল বুকিং বা প্রি-অর্ডার অনুযায়ী বিভিন্ন বাগানের গাছ থেকে ভাঙা হয়। তাই বাজারে গোপালভোগের সরবরাহ বাড়তে আরও অন্তত এক সপ্তাহ সময় লাগবে।
রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার বিহারীপাড়া গ্রামের আমচাষি আসিফ ইকবাল বলেন, ‘গোপালভোগ আম বাগানের অনেক পুরোনো গাছের মগডালে দু-একটা করে পেকেছে। তবে ভালো আম পেতে আরও কয়েকটা দিন অপেক্ষা করতে হবে।’
সরেজমিনে উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় মোকাম বানেশ্বর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বেলা ১১টার পর থেকে ভটভটি, ভ্যান ও ইঞ্জিনচালিত ভ্যানে করে হাটে আম আনা হচ্ছে। তবে অধিকাংশ গাড়িতেই গুটি জাতীয় আম দেখা গেছে। মাঝে মাঝে গোপালভোগের কোনো গাড়ি ঢুকলেই ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা দৌড়ে গিয়ে দাম দর করছেন। এতে অনেক ক্ষেত্রে গাড়ি হাটে ঢোকার আগেই রাস্তাতেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে গোপালভোগ আম। গাছে ফলন কম হওয়ায় ও হাজারে সরবারহ স্বল্প পরিমাণ হওয়ায় অতিরিক্ত দামেই বিক্রি হচ্ছে এই আম। মানভেদে এবার গোপালভোগ আম বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা মণ। অথচ গত মৌসুমে এর দাম ছিল ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত।
হাটের আড়তদার আব্দুল মতিন বলেন, ‘ফলন কম হলেও দাম ভালো হওয়ায় এবার আমে লোকসান হবে না। কারণ আমের সরবরাহ কম থাকায় দাম কমার সম্ভাবনা নেই। এখন প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ মণ গোপালভোগ আম উঠছে। চাহিদাও বেশ ভালো। তবে হাট এখনো জমেনি।’
আমের ব্যাপারী বাবর আলী বলেন, ‘গতবারের চেয়ে এবার আমের দাম ডাবল। যেহেতু ফলন কম তাই দাম আরও বাড়তে পারে।’
এক অনলাইন আম ব্যবসায়ী বলেন, ‘২ হাজার ৭০০ টাকা মণ গোপালভোগ আম ৫ ক্যারেট কিনেছি। দাম তুলনামূলক বেশি। আম কম তাই বেশি দামেই কিনছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ক্রেতাদের বাজার অনুযায়ী বেশি রেট দিয়ে অগ্রিম পেমেন্ট নিয়েছি। তাই লোকসান হওয়ার আশঙ্কা নেই। এ ছাড়া দাম বেশি হলেও মান ভালো হওয়ায় ক্রেতারাও ঠকবেন না।’
ঢাকার গাজীপুর থেকে বানেশ্বর হাটে গোপালভোগ আম কিনতে এসেছেন নুরুল ইসলাম পান্নু। তিনি বলেন, ‘আমি ছয় মণের বেশি গোপালভোগ আম কিনেছি। আত্মীয়স্বজন দেওয়ার পাশাপাশি নিজেরা খাব বলে ভালো আম পাওয়ার আশায় এই হাটে এসেছি।’
বানেশ্বর হাট ইজারাদার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এবার ফলন কম হওয়ায় গোপালভোগ আমেও বাজার জমেনি। কবে নাগাদ জমে উঠবে সেটিও বলা মুশকিল। অন্য বছর এই সময় জায়গা সংকুলান না হওয়ায় রাস্তায় আমের হাট বসানো হতো। তবে এবার তেমন কোনো কিছুই এখনো লক্ষ করা যাচ্ছে না। নওগাঁর সাপাহারের আমগুলো এই বাজারে আসতে শুরু করলেই বাজার জমে উঠবে বলে আশা করছি।’
রাজশাহীর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোছা. উম্মে ছালমা বলেন, ‘রাজশাহীতে এ বছর ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। গত বছর ১৯ হাজার ৫৭৮ হেক্টর জমিতে আমবাগান ছিল। লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলে জেলায় এ বছর মোট ২ লাখ ৬০ হাজার ৩১৫ টন আম উৎপাদন হবে।’

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের আওতায় সোমবার (১০ নভেম্বর) এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্টের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ চলবে মাসব্যাপী।
৪ দিন আগে
প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৪ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৫ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৫ দিন আগে