প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণা করা জাতীয় নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে কোনো শঙ্কা বোধ করছেন না বিএনপির বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিতে না চাইলে সেটি তাদের সিদ্ধান্ত, তাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা। কিন্তু যারা বাহানা দিয়ে নির্বাচন বয়কট করবে তারা ভবিষ্যৎ রাজনীতি থেকে নিজেরাই মাইনাস হয়ে যাবে।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) গুলশানে তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই। তবে দুয়েকটি দল বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এটি তাদের কৌশল হতে পারে। কিন্তু সবার প্রত্যাশা— ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ধরে রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন নিয়ে কোনো জটিলতা বিএনপি চায় না। সবার ঐকমত্যে এ সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হবে। অন্য কিছু ভাবার অবকাশ নেই।
সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে অনড় অবস্থান দেখাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। অন্যদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জাতীয় নির্বাচনের আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েই যাচ্ছে।
এসব বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে মন্তব্য জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, এগুলো মাঠ গরম করার জন্য দেওয়া বক্তব্য। এগুলো নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তার কিছু নেই। দেশে নির্বাচনি আমেজ বিরাজ করছে। এই আমেজ থেকে দূরে গিয়ে যারাই নির্বাচনের বিপক্ষে কথা বলবে তারাই মাইনাস হয়ে যাবে।
জুলাই সনদ ও এর অঙ্গীকারের কিছু বিষয়ে বিএনপির দ্বিমতের কথা জানিয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, সংবিধানের ওপরে স্থান পায়— এমন কিছুই গ্রহণযোগ্য হবে না। সাংবিধানিক সংস্কার ঐক্যমতের ভিত্তিতে সম্ভব। আলোচনার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একটি অবস্থানে পৌঁছাবে বলে আশা করি।
জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি রাজনৈতিক জোট গঠন করবে কি না— এ প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, জামায়াতের সঙ্গে জোটের সুযোগ নেই। তবে যুগপৎ আন্দোলনে যারা ছিলেন তাদের সঙ্গে জোট হতে পারে, জিতলে আগামীর সরকারেও তারা থাকতে পারে। এ ছাড়া কয়েকটি ইসলামি দলের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। এগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণা করা জাতীয় নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে কোনো শঙ্কা বোধ করছেন না বিএনপির বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিতে না চাইলে সেটি তাদের সিদ্ধান্ত, তাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা। কিন্তু যারা বাহানা দিয়ে নির্বাচন বয়কট করবে তারা ভবিষ্যৎ রাজনীতি থেকে নিজেরাই মাইনাস হয়ে যাবে।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) গুলশানে তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই। তবে দুয়েকটি দল বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এটি তাদের কৌশল হতে পারে। কিন্তু সবার প্রত্যাশা— ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ধরে রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন নিয়ে কোনো জটিলতা বিএনপি চায় না। সবার ঐকমত্যে এ সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হবে। অন্য কিছু ভাবার অবকাশ নেই।
সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে অনড় অবস্থান দেখাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। অন্যদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জাতীয় নির্বাচনের আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েই যাচ্ছে।
এসব বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে মন্তব্য জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, এগুলো মাঠ গরম করার জন্য দেওয়া বক্তব্য। এগুলো নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তার কিছু নেই। দেশে নির্বাচনি আমেজ বিরাজ করছে। এই আমেজ থেকে দূরে গিয়ে যারাই নির্বাচনের বিপক্ষে কথা বলবে তারাই মাইনাস হয়ে যাবে।
জুলাই সনদ ও এর অঙ্গীকারের কিছু বিষয়ে বিএনপির দ্বিমতের কথা জানিয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, সংবিধানের ওপরে স্থান পায়— এমন কিছুই গ্রহণযোগ্য হবে না। সাংবিধানিক সংস্কার ঐক্যমতের ভিত্তিতে সম্ভব। আলোচনার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একটি অবস্থানে পৌঁছাবে বলে আশা করি।
জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি রাজনৈতিক জোট গঠন করবে কি না— এ প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন বলেন, জামায়াতের সঙ্গে জোটের সুযোগ নেই। তবে যুগপৎ আন্দোলনে যারা ছিলেন তাদের সঙ্গে জোট হতে পারে, জিতলে আগামীর সরকারেও তারা থাকতে পারে। এ ছাড়া কয়েকটি ইসলামি দলের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। এগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দিনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ক্যাম্পাসের ৭ পয়েন্টে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী উপস্থিত থাকবে। এ ছাড়া ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত ব্যালট বাক্স সেনা তত্ত্বাবধানে থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘বর্তমানে বিএনপির সামনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখছি না। নির্বাচনে দাঁড়াবে অনেকেই, আমিও দাঁড়াতে পারি। কিন্তু বলছি না আমি তাদের পক্ষে বা বিপক্ষে দাঁড়াব। কিন্তু প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগ যদি মনে করে তারাই ক্ষমতায় যাবে। তাহলে তখন থেকেই তাদের স্যালুট দিতে শুরু করবে। তবে পুলিশ ভাইদের বলছি, যদি নাগরিক
১ দিন আগেজাসদের বিবৃতিতে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তিকে সকল ধরনের মব ও ভিন্নমত দলনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবার আহ্বান জানানো হয়।
১ দিন আগেড. মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোট দেওয়ার প্রত্যাশা পূরণ হবে। একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমেই কেবল দেশের মানুষ গণতন্ত্র ফিরে পেতে পারে। তাদের পছন্দমতো ৩০০ জন প্রতিনিধি বাছাইয়ের একমাত্র মাধ্যম নির্বাচন।’
১ দিন আগে