
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) পর এবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী এ নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে আগামী ১১ সেপ্টেম্বর। এর আগে গত ১ মে তফসিল দিয়েও এ নির্বাচন আয়োজন করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রোববার (১০ আগস্ট) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে সিনেট ভবনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও জাকসুর সদস্য সচিব অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম এ তফসিল ঘোষণা করেন।
এর আগে গত ১ মে মধ্যরাত পেরিয়েও এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছিল। সেবার ভোটের তারিখ রাখা হয়েছিল ৩১ জুলাই। শেষ পর্যন্ত ওই নির্ধারিত সময় আর নির্বাচন হয়নি। এবারের ঘোষণার মধ্য দিয়ে জাকসু নির্বাচন নিয়ে অচলাবস্থা কাটবে বলেই আশা করছেন শিক্ষার্থীরা।
জাকসু নির্বাচন সামনে রেখে তফসিল ঘোষণার পর আজ রোববারই খসড়া ভোটার তালিকা ও আচরণবিধি প্রকাশ করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নির্বাচনে অংশ নিতে আগামী ১৮ ও ১৯ আগস্ট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন প্রার্থীরা। মনোনয়ন যাচাই-বাছাই শেষে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৫ আগস্ট।

রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে জাবি প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। ছবি: সংগৃহীত
নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীরা ২৯ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্বাচনি প্রচার চালাতে পারবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মো. মনিরুজ্জামান এই নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১৯৭২ সালে জাকসু প্রতিষ্ঠার পর ওই বছরই প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষ নির্বাচনটি হয়েছে ১৯৯২ সালে। এরপর আর জাহাঙ্গীরনগরের ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়নি।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জাকসু নির্বাচনের দাবি ওঠে। শিক্ষার্থীরা এ দাবিতে ক্যাম্পাসে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল, আমরণ অনশনসহ নানা কর্মসূচি পালন করেন। শেষ পর্যন্ত সেপ্টেম্বরে এ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এর আগে গত জুলাইয়ে ডাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে যথাক্রমে ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তফসিল অনুযায়ী আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু ও ১৫ সেপ্টেম্বর রাকসু নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে। এর মধ্যে রাকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে দীর্ঘ ৩৫ বছরের বিরতির পর।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) পর এবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী এ নির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে আগামী ১১ সেপ্টেম্বর। এর আগে গত ১ মে তফসিল দিয়েও এ নির্বাচন আয়োজন করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
রোববার (১০ আগস্ট) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে সিনেট ভবনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও জাকসুর সদস্য সচিব অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম এ তফসিল ঘোষণা করেন।
এর আগে গত ১ মে মধ্যরাত পেরিয়েও এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছিল। সেবার ভোটের তারিখ রাখা হয়েছিল ৩১ জুলাই। শেষ পর্যন্ত ওই নির্ধারিত সময় আর নির্বাচন হয়নি। এবারের ঘোষণার মধ্য দিয়ে জাকসু নির্বাচন নিয়ে অচলাবস্থা কাটবে বলেই আশা করছেন শিক্ষার্থীরা।
জাকসু নির্বাচন সামনে রেখে তফসিল ঘোষণার পর আজ রোববারই খসড়া ভোটার তালিকা ও আচরণবিধি প্রকাশ করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নির্বাচনে অংশ নিতে আগামী ১৮ ও ১৯ আগস্ট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন প্রার্থীরা। মনোনয়ন যাচাই-বাছাই শেষে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৫ আগস্ট।

রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে জাবি প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। ছবি: সংগৃহীত
নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীরা ২৯ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্বাচনি প্রচার চালাতে পারবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মো. মনিরুজ্জামান এই নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
১৯৭২ সালে জাকসু প্রতিষ্ঠার পর ওই বছরই প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সবশেষ নির্বাচনটি হয়েছে ১৯৯২ সালে। এরপর আর জাহাঙ্গীরনগরের ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়নি।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জাকসু নির্বাচনের দাবি ওঠে। শিক্ষার্থীরা এ দাবিতে ক্যাম্পাসে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল, আমরণ অনশনসহ নানা কর্মসূচি পালন করেন। শেষ পর্যন্ত সেপ্টেম্বরে এ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এর আগে গত জুলাইয়ে ডাকসু ও রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে যথাক্রমে ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তফসিল অনুযায়ী আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু ও ১৫ সেপ্টেম্বর রাকসু নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে। এর মধ্যে রাকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে দীর্ঘ ৩৫ বছরের বিরতির পর।

নাহিদ ইসলাম বলেন, দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে খালেদা জিয়া বহুবার কারাবরণ করেছেন এবং চড়াই-উৎরাই পার করেছেন। কিন্তু নিজের রাজনৈতিক আদর্শ ও জনগণের অধিকারের প্রশ্নে তিনি ছিলেন অবিচল। দেশ ও জাতির সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন।
১৩ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় বলা হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়া এক রাজনৈতিক অস্থির সময়ে তাঁর দলের হাল ধরেছিলেন। এদেশে সামরিক স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনড় ভূমিকা রেখে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে সফল হয়েছিলেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি জীবনের বেশির ভাগ সময় দেশের মানুষের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, স্বাধীনতার জন্য, মানবাধিকারের জন্য, ভোটাধিকারের জন্য লড়াই করে গেছেন। জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হ
১৫ ঘণ্টা আগে