
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দীর্ঘ সময় ধরে লড়াই চালিয়ে যাওয়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ‘নিঃসঙ্গ শেরপা’ ও ‘আপসহীনতার উপমা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। জিয়াকে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে এক অদম্য প্রতীক হিসেবেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া।
দীর্ঘ দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, কারাবরণ ও শারীরিক অসুস্থতার মধ্যেও দেশত্যাগ না করার যে অনড় সংকল্প খালেদা জিয়া দেখিয়েছেন, সেটিকে কেন্দ্র করেই হাসনাত এই প্রতিক্রিয়া জানান।
হাসনাত আবদুল্লাহ তার পোস্টে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত জীবনের ট্র্যাজেডিগুলো তুলে ধরে লিখেছেন, ‘গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে খালেদা জিয়া সবকিছু হারিয়েছেন। স্বামী শহিদ হলেন। ছোট ছেলে মারা গেলেন বন্দি অবস্থায়। বড় ছেলেকে পাঠিয়ে দেওয়া হলো নির্বাসনে। স্বজনহীন একা বেগম জিয়া জনগণকেই স্বজন মেনে রয়ে গেলেন বাংলাদেশে।’
বিগত সরকারের দমন-পীড়ন ও বসতবাড়ি থেকে উচ্ছেদের ঘটনা স্মরণ করে এনসিপির এই নেতা লিখেছেন, ‘এক পিশাচ ডাইনি ঘর-বাড়িটাও কেড়ে নিয়ে খালেদা জিয়াকে করলো নিঃস্ব-নিঃসঙ্গ। নিঃস্ব ও নিঃসঙ্গ অবস্থায় আপসহীন খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য বারবার রাস্তায় নামলেন। তর্জনী হেলিয়ে হুঙ্কার দিয়ে গেলেন ফ্যাসিবাদ এবং আধিপত্যবাদকে।’
হাসনাত তার পোস্টে বর্তমান বিজয়কে খালেদা জিয়ার দীর্ঘ সংগ্রামের সার্থকতা হিসেবে দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘হে নিঃসঙ্গ শেরপা! আপনি শেষ পর্যন্ত জয় করেছেন সব চূড়া। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছে। পিশাচ ডাইনির অস্তিত্ব মুছে গেছে বাংলার জমিন থেকে। ওদের বানানো সব মূর্তি ভেঙে চুরমার হয়েছে।’
খালেদা জিয়ার অবদান ইতিহাসের পাতায় চিরস্থায়ী হয়ে থেকে যাবে উল্লেখ করে হাসনাত আরও লিখেছেন, ‘বেগম জিয়া, আপনি অমর হয়ে থাকবেন আপসহীনতার উপমা হিসেবে, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াকু নেত্রী হিসেবে, বাংলাদেশের জনগণের অতি আপনজন হিসেবে। আল্লাহ আপনার সকল ভুল ক্ষমা করে বেহেশত নসিব করুন। আমিন।’

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দীর্ঘ সময় ধরে লড়াই চালিয়ে যাওয়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ‘নিঃসঙ্গ শেরপা’ ও ‘আপসহীনতার উপমা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। জিয়াকে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াইয়ে এক অদম্য প্রতীক হিসেবেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া।
দীর্ঘ দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, কারাবরণ ও শারীরিক অসুস্থতার মধ্যেও দেশত্যাগ না করার যে অনড় সংকল্প খালেদা জিয়া দেখিয়েছেন, সেটিকে কেন্দ্র করেই হাসনাত এই প্রতিক্রিয়া জানান।
হাসনাত আবদুল্লাহ তার পোস্টে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত জীবনের ট্র্যাজেডিগুলো তুলে ধরে লিখেছেন, ‘গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে খালেদা জিয়া সবকিছু হারিয়েছেন। স্বামী শহিদ হলেন। ছোট ছেলে মারা গেলেন বন্দি অবস্থায়। বড় ছেলেকে পাঠিয়ে দেওয়া হলো নির্বাসনে। স্বজনহীন একা বেগম জিয়া জনগণকেই স্বজন মেনে রয়ে গেলেন বাংলাদেশে।’
বিগত সরকারের দমন-পীড়ন ও বসতবাড়ি থেকে উচ্ছেদের ঘটনা স্মরণ করে এনসিপির এই নেতা লিখেছেন, ‘এক পিশাচ ডাইনি ঘর-বাড়িটাও কেড়ে নিয়ে খালেদা জিয়াকে করলো নিঃস্ব-নিঃসঙ্গ। নিঃস্ব ও নিঃসঙ্গ অবস্থায় আপসহীন খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের জন্য বারবার রাস্তায় নামলেন। তর্জনী হেলিয়ে হুঙ্কার দিয়ে গেলেন ফ্যাসিবাদ এবং আধিপত্যবাদকে।’
হাসনাত তার পোস্টে বর্তমান বিজয়কে খালেদা জিয়ার দীর্ঘ সংগ্রামের সার্থকতা হিসেবে দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘হে নিঃসঙ্গ শেরপা! আপনি শেষ পর্যন্ত জয় করেছেন সব চূড়া। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছে। পিশাচ ডাইনির অস্তিত্ব মুছে গেছে বাংলার জমিন থেকে। ওদের বানানো সব মূর্তি ভেঙে চুরমার হয়েছে।’
খালেদা জিয়ার অবদান ইতিহাসের পাতায় চিরস্থায়ী হয়ে থেকে যাবে উল্লেখ করে হাসনাত আরও লিখেছেন, ‘বেগম জিয়া, আপনি অমর হয়ে থাকবেন আপসহীনতার উপমা হিসেবে, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াকু নেত্রী হিসেবে, বাংলাদেশের জনগণের অতি আপনজন হিসেবে। আল্লাহ আপনার সকল ভুল ক্ষমা করে বেহেশত নসিব করুন। আমিন।’

মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি জীবনের বেশির ভাগ সময় দেশের মানুষের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, স্বাধীনতার জন্য, মানবাধিকারের জন্য, ভোটাধিকারের জন্য লড়াই করে গেছেন। জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হ
৩ ঘণ্টা আগে
বহিষ্কৃত অন্যদের মধ্যে রয়েছেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য- মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মোহাম্মদ শাহ আলম, হাসান মামুন, আব্দুল খালেক, ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব তরুণ দে, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহবায়ক সাইফুল আলম নীরব, সিলেট জেলা বিএন
৩ ঘণ্টা আগে
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. মো. মিজানুর রহমানের সই করা এক শোকবার্তায় ড. কামাল হোসেন বলেন, খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আমরা একজন দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক অভিভাবককে হারালাম। দেশের ইতিহাসে গণতান্ত্রিক সংগ্রামে তিনি এক অনন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজার ইমামতি কে করবেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আব্দুল মালেক। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত্য হবে।
৪ ঘণ্টা আগে