
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি জীবনের বেশির ভাগ সময় দেশের মানুষের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, স্বাধীনতার জন্য, মানবাধিকারের জন্য, ভোটাধিকারের জন্য লড়াই করে গেছেন। জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু কখনো আপস করেননি। তিনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক, ঐক্যের প্রতীক। তিনি সংগ্রামী, আপসহীন, প্রজ্ঞাবান, বিচক্ষণ নেত্রী।’
তিনি বলেন, এই মহীয়সী নারীর মৃত্যুতে জাতি হারাল একজন অভিভাবক, দেশ হারাল একজন মহান রাষ্ট্রনায়ককে। আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য ইতিহাস দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে স্মরণীয় করে রাখবে। তার মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে শোকাহত, মর্মাহত ও ব্যথিত।
তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া এ দেশের মানুষের প্রাণের নেত্রী। সারা জীবন তিনি দেশ ও জাতির ভাগ্য উন্নয়নে সংগ্রাম করে গেছেন। শহীদ জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত চট্টগ্রামকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ভালোবাসতেন। চট্টগ্রামের উন্নয়নে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন এ জাতির মুক্তির প্রতীক। দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে তিনি সাহসী ও ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেন। চলমান সময়ে দেশনেত্রীর নেতৃত্বে পুরো দেশ এক কাতারে চলে এসেছে। তার এই নেতৃত্ব বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তার মৃত্যুতে পুরো দেশের মানুষ শোকাহত।’
আমীর খসরু বলেন, ‘এই শোকের মুহূর্তে আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, দলীয় নেতাকর্মী ও দেশবাসীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।’
তিনি দেশের সব রাজনৈতিক দল ও সর্বস্তরের জনগণকে এই শোকাবহ সময়ে সংযম, ধৈর্য ও পারস্পরিক সৌহার্দ্য বজায় রাখার আহ্বান জানান।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি জীবনের বেশির ভাগ সময় দেশের মানুষের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, স্বাধীনতার জন্য, মানবাধিকারের জন্য, ভোটাধিকারের জন্য লড়াই করে গেছেন। জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু কখনো আপস করেননি। তিনি স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক, ঐক্যের প্রতীক। তিনি সংগ্রামী, আপসহীন, প্রজ্ঞাবান, বিচক্ষণ নেত্রী।’
তিনি বলেন, এই মহীয়সী নারীর মৃত্যুতে জাতি হারাল একজন অভিভাবক, দেশ হারাল একজন মহান রাষ্ট্রনায়ককে। আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য ইতিহাস দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে স্মরণীয় করে রাখবে। তার মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে শোকাহত, মর্মাহত ও ব্যথিত।
তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া এ দেশের মানুষের প্রাণের নেত্রী। সারা জীবন তিনি দেশ ও জাতির ভাগ্য উন্নয়নে সংগ্রাম করে গেছেন। শহীদ জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত চট্টগ্রামকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ভালোবাসতেন। চট্টগ্রামের উন্নয়নে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন এ জাতির মুক্তির প্রতীক। দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে তিনি সাহসী ও ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেন। চলমান সময়ে দেশনেত্রীর নেতৃত্বে পুরো দেশ এক কাতারে চলে এসেছে। তার এই নেতৃত্ব বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তার মৃত্যুতে পুরো দেশের মানুষ শোকাহত।’
আমীর খসরু বলেন, ‘এই শোকের মুহূর্তে আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, দলীয় নেতাকর্মী ও দেশবাসীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।’
তিনি দেশের সব রাজনৈতিক দল ও সর্বস্তরের জনগণকে এই শোকাবহ সময়ে সংযম, ধৈর্য ও পারস্পরিক সৌহার্দ্য বজায় রাখার আহ্বান জানান।

বহিষ্কৃত অন্যদের মধ্যে রয়েছেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য- মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মোহাম্মদ শাহ আলম, হাসান মামুন, আব্দুল খালেক, ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব তরুণ দে, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহবায়ক সাইফুল আলম নীরব, সিলেট জেলা বিএন
৩ ঘণ্টা আগে
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. মো. মিজানুর রহমানের সই করা এক শোকবার্তায় ড. কামাল হোসেন বলেন, খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আমরা একজন দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক অভিভাবককে হারালাম। দেশের ইতিহাসে গণতান্ত্রিক সংগ্রামে তিনি এক অনন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজার ইমামতি কে করবেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আব্দুল মালেক। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত্য হবে।
৩ ঘণ্টা আগে