
ঢাবি প্রতিনিধি

রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে একটি গোষ্ঠী অপপ্রচারে নেমে সাইবার বুলিং করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান।
এ নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। বলেছেন, বারবার নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়েও ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছেন বলেন তিনি।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জুমার নামাজ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের সামনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। পরে তিনি ওই হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রচার চালান।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদ বলেন, আমরা একটি সুন্দর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজনের আশা রাখছি। কিন্তু শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যে জায়গাটাতে আমরা কনসার্ন জানিয়ে আসছি, সেটি হচ্ছে সাইবার বুলিং।
প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়া নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব উল্লেখ করে আবিদুল ইসলাম খান বলেন, নির্বাচনের সময় সব প্রার্থী নির্বাচন কমিশনের অধীন থাকে। তাদের নিরাপত্তা দেওয়া কমিশনের দায়িত্ব। আমরা বারবার তাদের কাছে সাইবার স্পেসে নিরাপত্তায় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছি।
আবিদ আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনকে আমরা জানিয়েছি, যদি আপনারা এই সাইটগুলো বন্ধ করতে ব্যর্থ হন, তাহলে গোটা জাতিকে আপনারা সেটি জানান যে আসলে সেটি আপনারা পারছেন না। কারণ, ডাকসু নির্বাচন এখন আর শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয় নয়, গোটা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতার বিষয়। গোটা বাংলাদেশের স্বার্থ এখানে জড়িত।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। এই নির্বাচনে ২৮টি পদের বিপরীতে ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে প্যানেলই রয়েছে ১০টি।

রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে একটি গোষ্ঠী অপপ্রচারে নেমে সাইবার বুলিং করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান।
এ নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। বলেছেন, বারবার নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়েও ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছেন বলেন তিনি।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জুমার নামাজ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের সামনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। পরে তিনি ওই হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রচার চালান।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদ বলেন, আমরা একটি সুন্দর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজনের আশা রাখছি। কিন্তু শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যে জায়গাটাতে আমরা কনসার্ন জানিয়ে আসছি, সেটি হচ্ছে সাইবার বুলিং।
প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়া নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব উল্লেখ করে আবিদুল ইসলাম খান বলেন, নির্বাচনের সময় সব প্রার্থী নির্বাচন কমিশনের অধীন থাকে। তাদের নিরাপত্তা দেওয়া কমিশনের দায়িত্ব। আমরা বারবার তাদের কাছে সাইবার স্পেসে নিরাপত্তায় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছি।
আবিদ আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনকে আমরা জানিয়েছি, যদি আপনারা এই সাইটগুলো বন্ধ করতে ব্যর্থ হন, তাহলে গোটা জাতিকে আপনারা সেটি জানান যে আসলে সেটি আপনারা পারছেন না। কারণ, ডাকসু নির্বাচন এখন আর শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয় নয়, গোটা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতার বিষয়। গোটা বাংলাদেশের স্বার্থ এখানে জড়িত।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। এই নির্বাচনে ২৮টি পদের বিপরীতে ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে প্যানেলই রয়েছে ১০টি।

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৫ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৬ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে