
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দিনাজপুর-৩ (সদর) ও বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসন থেকে বিএনপির পক্ষ থেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল খালেদা জিয়ার নাম। দুটি আসনেই বিএনপির আরও একজন করে নেতা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এ ছাড়া খালেদা জিয়ার আরেক আসন ফেনী-১ (ফুলগাজী-পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া) থেকেও একজন বিএনপি নেতার মনোনয়নপত্র সংগ্রহের কথা রয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসন থেকে খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছিল বিএনপি। তবে তার শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন বিবেচনায় এসব আসনে বিকল্প প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএনপি সূত্র।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) দিনাজপুর-৩ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল ও সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ কচির নেতৃত্বে জেলা রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেন দলের নেতাকর্মীরা।
এদিকে রোববার খালেদা জিয়ার পক্ষে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ঘণ্টা দুয়েক আগে একই আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও দিনাজপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম।
এ সময় জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের জানান, দলের ‘হাইকমান্ডের নির্দেশে’ তিনি এ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। পরে খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় উপস্থিত জেলা বিএনপির নেতাদের মধ্যে তিনিও ছিলেন।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর বগুড়া-৭ আসনে খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র করেন এ আসনে তার নির্বাচন সমন্বয়ক সাবেক সংসদ সদস্য হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু। শহরের গোহাইল রোডের নির্বাচন অফিস থেকে এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় জেলা বিএনপি নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) গাবতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে একই আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন গাবতলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোরশেদ মিল্টন। মিল্টন নিজেও ২১ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় উপস্থিত ছিলেন।
শনিবার নিজের নামে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় মিল্টন সাংবাদিকদের বলেন, দলের ‘উচ্চ পর্যায়ের কৌশলগত সিদ্ধান্তে’র অংশ হিসেবে মিনি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, ফেনী-১ আসনে খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হবে আজ সোমবার। তবে একই আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু এবং জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি হাবীবুর রহমান নান্টু ও তার ছেলে মজুমদার আরিফুর রহমানও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
এই আসনে খালেদা জিয়ার নির্বাচন সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনু। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, কোনো কারণে খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে না পারলে তিনি এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হতে পারেন।
এর আগে গত ৩ নভেম্বর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গুলশানের কার্যালয় থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত ২৩৭ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় খালেদা জিয়া তিনটি আসনে নির্বাচন করবেন বলে জানান তিনি।
তবে এর আগেই দীর্ঘ দিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত হয়েছিল, ঠিক করা হয়েছিল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সও। পরে মেডিকেল বোর্ড জানায়, খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন বলে তাকে দেশের বাইরে পাঠানো হচ্ছে না।
এর মধ্যে খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরেছেন গত বৃহস্পতিবার। এরপর গত শনিবার মধ্যরাতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হাসান জানিয়েছেন, খালেদা জিয়া ‘অত্যন্ত সংকটময় মুহূর্ত’ পার করছেন। রোববার ভোরে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চেয়ে স্ট্যাটাসও দিয়েছেন তার ছেলে তারেক রহমান।
বিএনপি সূত্র বলছে, শারীরিক অবস্থার কারণে যদি খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে না পারেন, সে কারণেই দলের পক্ষ থেকে বিকল্প প্রার্থী প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আজ সোমবারই দলের পক্ষ থেকে চূড়ান্ত ঘোষণা আসতে পারে। বিভিন্ন দলের সঙ্গে জোট ও আসন সমঝোতার ভিত্তিতে বিএনপির পূর্বঘোষিত প্রার্থীর তালিকায় যে পরিবর্তন এসেছে, এ দিন সে বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা দেওয়ার কথা রয়েছে।

দিনাজপুর-৩ (সদর) ও বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসন থেকে বিএনপির পক্ষ থেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল খালেদা জিয়ার নাম। দুটি আসনেই বিএনপির আরও একজন করে নেতা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এ ছাড়া খালেদা জিয়ার আরেক আসন ফেনী-১ (ফুলগাজী-পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া) থেকেও একজন বিএনপি নেতার মনোনয়নপত্র সংগ্রহের কথা রয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসন থেকে খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছিল বিএনপি। তবে তার শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন বিবেচনায় এসব আসনে বিকল্প প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএনপি সূত্র।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) দিনাজপুর-৩ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল ও সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ কচির নেতৃত্বে জেলা রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেন দলের নেতাকর্মীরা।
এদিকে রোববার খালেদা জিয়ার পক্ষে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ঘণ্টা দুয়েক আগে একই আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও দিনাজপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম।
এ সময় জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের জানান, দলের ‘হাইকমান্ডের নির্দেশে’ তিনি এ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। পরে খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় উপস্থিত জেলা বিএনপির নেতাদের মধ্যে তিনিও ছিলেন।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর বগুড়া-৭ আসনে খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র করেন এ আসনে তার নির্বাচন সমন্বয়ক সাবেক সংসদ সদস্য হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু। শহরের গোহাইল রোডের নির্বাচন অফিস থেকে এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় জেলা বিএনপি নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) গাবতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে একই আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন গাবতলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোরশেদ মিল্টন। মিল্টন নিজেও ২১ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় উপস্থিত ছিলেন।
শনিবার নিজের নামে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় মিল্টন সাংবাদিকদের বলেন, দলের ‘উচ্চ পর্যায়ের কৌশলগত সিদ্ধান্তে’র অংশ হিসেবে মিনি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, ফেনী-১ আসনে খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হবে আজ সোমবার। তবে একই আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু এবং জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি হাবীবুর রহমান নান্টু ও তার ছেলে মজুমদার আরিফুর রহমানও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
এই আসনে খালেদা জিয়ার নির্বাচন সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনু। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, কোনো কারণে খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে না পারলে তিনি এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হতে পারেন।
এর আগে গত ৩ নভেম্বর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গুলশানের কার্যালয় থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত ২৩৭ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এ সময় খালেদা জিয়া তিনটি আসনে নির্বাচন করবেন বলে জানান তিনি।
তবে এর আগেই দীর্ঘ দিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত হয়েছিল, ঠিক করা হয়েছিল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সও। পরে মেডিকেল বোর্ড জানায়, খালেদা জিয়া চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন বলে তাকে দেশের বাইরে পাঠানো হচ্ছে না।
এর মধ্যে খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরেছেন গত বৃহস্পতিবার। এরপর গত শনিবার মধ্যরাতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হাসান জানিয়েছেন, খালেদা জিয়া ‘অত্যন্ত সংকটময় মুহূর্ত’ পার করছেন। রোববার ভোরে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চেয়ে স্ট্যাটাসও দিয়েছেন তার ছেলে তারেক রহমান।
বিএনপি সূত্র বলছে, শারীরিক অবস্থার কারণে যদি খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে না পারেন, সে কারণেই দলের পক্ষ থেকে বিকল্প প্রার্থী প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আজ সোমবারই দলের পক্ষ থেকে চূড়ান্ত ঘোষণা আসতে পারে। বিভিন্ন দলের সঙ্গে জোট ও আসন সমঝোতার ভিত্তিতে বিএনপির পূর্বঘোষিত প্রার্থীর তালিকায় যে পরিবর্তন এসেছে, এ দিন সে বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা দেওয়ার কথা রয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা জামায়াতসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে একসঙ্গে নির্বাচন করছি। আমরা সবাই গণভোটে ‘হ্যাঁ’-এর পক্ষে কাজ করব। কে কোন আসন থেকে নির্বাচন করব তা আগামীকাল (সোমবার) আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। জোটের বাইরে আমাদের আলাদা কোনো প্রার্থী থাকবে না। ওই সব আসনে আমরা জোটের পক্ষে কাজ করব।
১৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আগামী ৩ জানুয়ারি দেশের ৯টি কৃষি ও কৃষি-প্রাধান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা থাকায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত ৩ জানুয়ারির মহাসমাবেশ স্থগিত ঘোষণা করা হলো।
১৬ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসন থেকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১৭ ঘণ্টা আগে
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, 'আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাদের তথ্য প্রযুক্তগত সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং সব ধরনের সাইবার অপরাধকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে।'
১৭ ঘণ্টা আগে