ঢাবি প্রতিনিধি
নারী ও শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তোলা, স্বচ্ছ শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষক মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সাধারণ সম্পাদক ( জিএস) প্রার্থীরা।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে 'ডাকসু নির্বাচনি বিতর্ক -২০২৫'-এ তারা এসব প্রতিশ্রুতি দেন। এই বিতর্ক আয়োজন করে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি।
বিতর্কে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেলের জিএস প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে আমরা যখন ফ্রন্টলাইনে ছিলাম সেখানে ডান-বাম সব ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিকে আমরা এক জায়গায় নিয়ে কাজ করেছি। আমরা দেখেছি বিগত সময়ে বেশির ভাগ শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে রাজনৈতিকভাবে। সেটিকে ভেঙে আমরা স্বচ্ছ শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষক মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু করতে চাই।
আবু বাকের বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ সেন্টারগুলো অকার্যকর হয়ে আছে, সেগুলোকে কার্যকর করতে চাই।চেইন ফুড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে ক্যাম্পাসের খাবার সমস্যার সমাধান করতে চাই। বাস ও ট্রিপ সংখ্যা বাড়াতে চাই। ওয়ান আইডি অল সলিউশন ব্যাবস্থা চালু করতে চাই। আমরা একটি শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে চাই।
স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের জিএস প্রার্থী আল সাদী ভূঁইয়া বলেন, আমরা নির্বাচিত হলে ক্যাম্পাসে সব ছাত্র সংগঠন, ধর্মীয় ও জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করতে পারবে। তাদের প্রধান সামাজিক উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ছুটি দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, আমাদের অন্যতম প্রতিশ্রুতি হচ্ছে নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তোলা। আমরা ক্যাম্পাসের ভেতরে রাত ১০টা পর্যন্ত বাস চালু রাখার উদ্যোগ নেব এবং বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের রাত ৮টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে চলাচলের ব্যবস্থা করব। অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার ফি জমাদান ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও আমরা কাজ করব।
আমি নির্বাচিত হলে প্রতিশ্রুতির চেয়ে কাজে প্রমাণ বেশি দেবো।
ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থী এস এম ফরহাদ বলেন, ডাকসুর লিডারের এমন ক্যাপাসিটি থাকতে হবে যেন তিনি বাইরের অ্যালামনাইদের মোটিভেট করেও অনেক কিছু করতে পারবেন।
ভুয়া ফেইসবুক আইডির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের একটা লিগ্যাল টিম করা হয়েছে। কোনো অভিযোগ থাকলে আমাদের দেবেন। আমরা নিজেই ওই অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশনে যাব এবং অ্যাকাউন্টের মালিককে গ্রেপ্তার করতে হেল্প করব। আমরা এসব (ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা) করি না। বরং আমাদের ওপর দোষ চাপিয়ে দিতেই এসব করা হয়।
ফরহাদ আরও বলেন, ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের যিনি যেই পোশাকে কম্ফোর্ট ফিল করেন তার কম্ফোর্ট জোন অনুযায়ী সে সেই পোশাক পরবেন। কারও দায়িত্ব না তাকে মোরাল পুলিশিং করা।
ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামীম বলেন, আপনাদের ওপর ভরসা রেখে আমি অলরেডি আজ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচিত হওয়ার পর ১০০ দিনের পরিকল্পনা জানিয়েছি। ভিন্ন পথের, ভিন্ন মতের মানুষকে নিয়ে কীভাবে কাজ করতে হয়, আমরা এটার প্রমাণ দিচ্ছি । এক প্রার্থীকে নিয়ে রিট করা হয়েছিল। আমি এটার প্রতিবাদ করেছি। বলেছিলাম রিট যদি করতেই হয় আরও পূর্বে করা উচিত ছিল, নির্বাচনের সাত দিন আগে করা উচিত হয়নি। তিনিও শিক্ষার্থীবান্ধব কিছু প্রতিশ্রুতি দেন।
নারী ও শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তোলা, স্বচ্ছ শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষক মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সাধারণ সম্পাদক ( জিএস) প্রার্থীরা।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে 'ডাকসু নির্বাচনি বিতর্ক -২০২৫'-এ তারা এসব প্রতিশ্রুতি দেন। এই বিতর্ক আয়োজন করে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি।
বিতর্কে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেলের জিএস প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে আমরা যখন ফ্রন্টলাইনে ছিলাম সেখানে ডান-বাম সব ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিকে আমরা এক জায়গায় নিয়ে কাজ করেছি। আমরা দেখেছি বিগত সময়ে বেশির ভাগ শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে রাজনৈতিকভাবে। সেটিকে ভেঙে আমরা স্বচ্ছ শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষক মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু করতে চাই।
আবু বাকের বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ সেন্টারগুলো অকার্যকর হয়ে আছে, সেগুলোকে কার্যকর করতে চাই।চেইন ফুড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে ক্যাম্পাসের খাবার সমস্যার সমাধান করতে চাই। বাস ও ট্রিপ সংখ্যা বাড়াতে চাই। ওয়ান আইডি অল সলিউশন ব্যাবস্থা চালু করতে চাই। আমরা একটি শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে চাই।
স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যের জিএস প্রার্থী আল সাদী ভূঁইয়া বলেন, আমরা নির্বাচিত হলে ক্যাম্পাসে সব ছাত্র সংগঠন, ধর্মীয় ও জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করতে পারবে। তাদের প্রধান সামাজিক উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ছুটি দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, আমাদের অন্যতম প্রতিশ্রুতি হচ্ছে নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তোলা। আমরা ক্যাম্পাসের ভেতরে রাত ১০টা পর্যন্ত বাস চালু রাখার উদ্যোগ নেব এবং বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের রাত ৮টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে চলাচলের ব্যবস্থা করব। অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার ফি জমাদান ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও আমরা কাজ করব।
আমি নির্বাচিত হলে প্রতিশ্রুতির চেয়ে কাজে প্রমাণ বেশি দেবো।
ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থী এস এম ফরহাদ বলেন, ডাকসুর লিডারের এমন ক্যাপাসিটি থাকতে হবে যেন তিনি বাইরের অ্যালামনাইদের মোটিভেট করেও অনেক কিছু করতে পারবেন।
ভুয়া ফেইসবুক আইডির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের একটা লিগ্যাল টিম করা হয়েছে। কোনো অভিযোগ থাকলে আমাদের দেবেন। আমরা নিজেই ওই অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশনে যাব এবং অ্যাকাউন্টের মালিককে গ্রেপ্তার করতে হেল্প করব। আমরা এসব (ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা) করি না। বরং আমাদের ওপর দোষ চাপিয়ে দিতেই এসব করা হয়।
ফরহাদ আরও বলেন, ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের যিনি যেই পোশাকে কম্ফোর্ট ফিল করেন তার কম্ফোর্ট জোন অনুযায়ী সে সেই পোশাক পরবেন। কারও দায়িত্ব না তাকে মোরাল পুলিশিং করা।
ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামীম বলেন, আপনাদের ওপর ভরসা রেখে আমি অলরেডি আজ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচিত হওয়ার পর ১০০ দিনের পরিকল্পনা জানিয়েছি। ভিন্ন পথের, ভিন্ন মতের মানুষকে নিয়ে কীভাবে কাজ করতে হয়, আমরা এটার প্রমাণ দিচ্ছি । এক প্রার্থীকে নিয়ে রিট করা হয়েছিল। আমি এটার প্রতিবাদ করেছি। বলেছিলাম রিট যদি করতেই হয় আরও পূর্বে করা উচিত ছিল, নির্বাচনের সাত দিন আগে করা উচিত হয়নি। তিনিও শিক্ষার্থীবান্ধব কিছু প্রতিশ্রুতি দেন।
বাণীতে তিনি বলেন, ‘ঈদে মিলাদুন্নবী—এই দিনটি মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দুনিয়াতে আগমনের আনন্দ ও তার জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়। যিনি মানবজাতিকে পরিশোধন করেন এবং তাদের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কুরআন ও কাজের কথা শিক্ষা দেন। পৃথিবীতে সৃষ্টির সেরা মানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আগম
১ দিন আগেজয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, পতিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গণতন্ত্র, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও মানুষের অধিকার পদদলিত হয়েছে।
১ দিন আগেবিএনপি সবসময় গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার পক্ষে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা আশা করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এর বাইরে কোনো সুযোগ নেই। ”
১ দিন আগে