
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দীর্ঘ প্রবাস জীবনের ইতি টেনে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ফেরার বিষয়টি এক বক্তব্যে তিনি নিজে নিশ্চিত করেছেন। তার সফরসঙ্গী হিসেবে থাকছেন স্ত্রী-কন্যাসহ আরও পাঁচজন।
একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, এরই মধ্যে তিনি বিমানের বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ২০২০ ফ্লাইটে টিকিট বুকিং করেছেন। ফ্লাইটটি ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে বোয়িং ৭৮৭-৯ মডেলের উড়োজাহাজটি ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে।
ঢাকায় অবতরণের আগে উড়োজাহাজটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক ঘণ্টা যাত্রা বিরতি করবে।
এই ফ্লাইটের বিজনেস ক্লাসে তারেক রহমানের পাশাপাশি আরও পাঁচজন সফরসঙ্গীর টিকিট বুকিং দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে আছেন তারেকের স্ত্রী জুবায়দা রহমান ও কন্যা জাইমা জারনাজ রহমান।
এছাড়া তারেক রহমানের মিডিয়া টিমের প্রধান আবু আবদুল্লাহ সালেহ, পারসোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট আব্দুর রহমান সানি ও তাবাসসুম ফারহানা নামে আরেকজনেরও টিকিট বুকিং রয়েছে। টিকিটের মোট মূল্য ৯ হাজার ৮৫৬ ব্রিটিশ পাউন্ড, বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ১৬ লাখ টাকা।
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, জুবাইদা রহমান ঢাকায় অবস্থান করলেও ২০ ডিসেম্বর লন্ডন ফেরার কথা রয়েছে। লন্ডন ফেরার দুদিন পরই আবার তিনি তারেক রহমানের সঙ্গী হয়ে দেশে ফিরবেন।
ইমরান ট্রাভেলস নামে একটি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে টিকিটগুলো বুকিং দেওয়া হয়েছে। নথি থেকে জানা যায়, তারেক রহমান বাদে বাকি যাত্রীরা ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী। তবে তারেক রহমানের পাসপোর্টের কোনো তথ্য টিকিট বুকিংয়ে উল্লেখ নেই।
তারেক রহমানের বাংলাদেশি পাসপোর্ট নেই। ব্রিটিশ পাসপোর্ট আছে কি না সেটা জানা যায়নি। সেক্ষেত্রে তাকে দেশে ফিরতে হলে ট্রাভেল পাস নিয়ে ফিরতে হবে। যেটা নিয়ে গত কয়েকদিন আলোচনার শেষ নেই।

দীর্ঘ প্রবাস জীবনের ইতি টেনে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ফেরার বিষয়টি এক বক্তব্যে তিনি নিজে নিশ্চিত করেছেন। তার সফরসঙ্গী হিসেবে থাকছেন স্ত্রী-কন্যাসহ আরও পাঁচজন।
একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, এরই মধ্যে তিনি বিমানের বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ২০২০ ফ্লাইটে টিকিট বুকিং করেছেন। ফ্লাইটটি ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সোয়া ছয়টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার কথা রয়েছে। সব ঠিক থাকলে বোয়িং ৭৮৭-৯ মডেলের উড়োজাহাজটি ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে।
ঢাকায় অবতরণের আগে উড়োজাহাজটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক ঘণ্টা যাত্রা বিরতি করবে।
এই ফ্লাইটের বিজনেস ক্লাসে তারেক রহমানের পাশাপাশি আরও পাঁচজন সফরসঙ্গীর টিকিট বুকিং দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে আছেন তারেকের স্ত্রী জুবায়দা রহমান ও কন্যা জাইমা জারনাজ রহমান।
এছাড়া তারেক রহমানের মিডিয়া টিমের প্রধান আবু আবদুল্লাহ সালেহ, পারসোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট আব্দুর রহমান সানি ও তাবাসসুম ফারহানা নামে আরেকজনেরও টিকিট বুকিং রয়েছে। টিকিটের মোট মূল্য ৯ হাজার ৮৫৬ ব্রিটিশ পাউন্ড, বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ১৬ লাখ টাকা।
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, জুবাইদা রহমান ঢাকায় অবস্থান করলেও ২০ ডিসেম্বর লন্ডন ফেরার কথা রয়েছে। লন্ডন ফেরার দুদিন পরই আবার তিনি তারেক রহমানের সঙ্গী হয়ে দেশে ফিরবেন।
ইমরান ট্রাভেলস নামে একটি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে টিকিটগুলো বুকিং দেওয়া হয়েছে। নথি থেকে জানা যায়, তারেক রহমান বাদে বাকি যাত্রীরা ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী। তবে তারেক রহমানের পাসপোর্টের কোনো তথ্য টিকিট বুকিংয়ে উল্লেখ নেই।
তারেক রহমানের বাংলাদেশি পাসপোর্ট নেই। ব্রিটিশ পাসপোর্ট আছে কি না সেটা জানা যায়নি। সেক্ষেত্রে তাকে দেশে ফিরতে হলে ট্রাভেল পাস নিয়ে ফিরতে হবে। যেটা নিয়ে গত কয়েকদিন আলোচনার শেষ নেই।

দেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় পূর্বঘোষিত দুই কর্মসূচি স্থগিত করেছে বিএনপি। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের সেচ ভবনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কর্মসূচি এবং বিকেল ৪টায় কারওয়ান বাজারে ওয়াসা ভবনের সামনে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর কর্মসূ
৪ ঘণ্টা আগে
তিনি জুমার নামাজের পর শাহবাগে দলের অবস্থান কর্মসূচি স্থগিতের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ঢাকায় জুমার পরে আমাদের শাহবাগের অবস্থান কর্মসূচি স্থগিত করা হলো। তার পরিবর্তে বিকেল ৪টায় বাংলামোটর থেকে বিক্ষোভ মিছিল আয়োজিত হবে। সবাইকে অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করছি।’
৬ ঘণ্টা আগে
মাহদী আমিন লিখেন, ‘গণমাধ্যমে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট, কর্মরত সাংবাদিকদের ভবনে রেখে হত্যাচেষ্টা, সম্পাদক নুরুল কবিরকে হেনস্তা কিংবা বিভিন্ন জায়গায় আতঙ্ক ও বিশৃঙ্খলা তৈরি, এসব থেকে কার লাভ হচ্ছে? খুনিদের গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব না দিয়ে, ন্যায়বিচারের পথে না গিয়ে, কেন এই পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ?’
৬ ঘণ্টা আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি সব পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।
৮ ঘণ্টা আগে