প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আপিল বিভাগের রায়ের মাধ্যমে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার দায়ে মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত এ টি এম আজহারুল ইসলাম মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন সারজিস আলম।
একই অপরাধে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কিংবা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীও হয়তো বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কারামুক্ত হতে পারতেন বলেও আক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এই নেতা।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা বলেন তিনি। এ দিন সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ টি এম আজহারুলকে খালাসের রায় দেন।
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় আল-বদর বাহিনীর স্থানীয় প্রধান হিসেবে রংপুরে সহস্রাধিক ব্যক্তিকে হত্যা, লুটপাট, ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার দায়ে এ টি এম আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড সাজা দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
সারজিস আলম তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের আদেশপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহার আজ মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ড সাজা কার্যকর হওয়া অন্যদের কথা তুলে ধরে সারজিস লিখেছেন, ‘আওয়ামী দুঃশাসনের শিকার, মিথ্যা মামলায় জীবন হারানো এমন কিছু মানুষকে আজ মনে পড়ছে। হয়তো সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কিংবা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী আমাদের মাঝে আজ এভাবেই ফিরে আসতে পারতেন! ফিরে আসতে পারতেন নাম না জানা গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হওয়া আমাদের হাজারও ভাই-বোন।’
‘কিন্তু সেই সুযোগ আর নেই। আমাদের যাদের সুযোগ হয়েছে এই মা, মাটি ও দেশের জন্য কিছু করার, তারা যেন সৌভাগ্যক্রমে পাওয়া এই সুযোগ এবং আমানতের খেয়ানত না করি,’— স্ট্যাটাসে লিখেছেন এনসিপি নেতা সারজিস।
জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ছয়টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে উল্লেখ করে ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড সাজা দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন তিনি। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ওই বছরের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ রিভিউ শুনে ফের আপিল শুনানির সিদ্ধান্ত দেন। শেষ পর্যন্ত সে মামলায় খালাস পেলেন এ টি এম আজহারুল ইসলাম।
আপিল বিভাগের রায়ের মাধ্যমে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার দায়ে মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত এ টি এম আজহারুল ইসলাম মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন সারজিস আলম।
একই অপরাধে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কিংবা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীও হয়তো বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কারামুক্ত হতে পারতেন বলেও আক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এই নেতা।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা বলেন তিনি। এ দিন সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ টি এম আজহারুলকে খালাসের রায় দেন।
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় আল-বদর বাহিনীর স্থানীয় প্রধান হিসেবে রংপুরে সহস্রাধিক ব্যক্তিকে হত্যা, লুটপাট, ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার দায়ে এ টি এম আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড সাজা দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
সারজিস আলম তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের আদেশপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহার আজ মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ড সাজা কার্যকর হওয়া অন্যদের কথা তুলে ধরে সারজিস লিখেছেন, ‘আওয়ামী দুঃশাসনের শিকার, মিথ্যা মামলায় জীবন হারানো এমন কিছু মানুষকে আজ মনে পড়ছে। হয়তো সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কিংবা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী আমাদের মাঝে আজ এভাবেই ফিরে আসতে পারতেন! ফিরে আসতে পারতেন নাম না জানা গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হওয়া আমাদের হাজারও ভাই-বোন।’
‘কিন্তু সেই সুযোগ আর নেই। আমাদের যাদের সুযোগ হয়েছে এই মা, মাটি ও দেশের জন্য কিছু করার, তারা যেন সৌভাগ্যক্রমে পাওয়া এই সুযোগ এবং আমানতের খেয়ানত না করি,’— স্ট্যাটাসে লিখেছেন এনসিপি নেতা সারজিস।
জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ছয়টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে উল্লেখ করে ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড সাজা দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন তিনি। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ওই বছরের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ রিভিউ শুনে ফের আপিল শুনানির সিদ্ধান্ত দেন। শেষ পর্যন্ত সে মামলায় খালাস পেলেন এ টি এম আজহারুল ইসলাম।
মীর জাফর, নবাবের সেনাপতি, ব্রিটিশদের সঙ্গে গোপনে চুক্তি করেন এবং যুদ্ধের সময় তার বাহিনীকে নিষ্ক্রিয় রাখেন। এই বিশ্বাসঘাতকতা নবাবের পরাজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১৩ ঘণ্টা আগেতারেক রহমান বলেন, এরই মধ্যে জনগণ বিশ্বাস করতে শুরু করেছে যে সংস্কার নিয়ে সময় ক্ষেপণের আড়ালে অন্তর্ভুক্তি সরকারের ভেতরে এবং বাইরে কারো কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে। পলাতক স্বৈরাচারের সময় আমরা দেখেছি তারা কীভাবে আদালতকে অবজ্ঞা করেছে এবং আদালতের রায়কে অবজ্ঞা করেছে। অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, পলাতক স্বৈ
১৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার পদত্যাগ নিয়ে নাটক করেছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের রোডম্যাপ চেয়েছিলাম, পদত্যাগ চাইনি। কিন্তু তিনি পদত্যাগের নাটক করেছেন। ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই নির্বাচন দিতে হবে।’
২০ ঘণ্টা আগেবিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কোনো কারণ নেই উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানো যাবে না। বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন আয়োজিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ত
২১ ঘণ্টা আগে