ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কোনো কারণ নেই উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানো যাবে না। বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন আয়োজিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আজকে আমরা যে যায়গায় দাঁড়িয়ে আছি, সেখান থেকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছি। আর সেই বার্তা হলো গণতন্ত্র, আর এই গণতন্ত্র হলো নির্বাচন। এখানে সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচন পেছানোর কোন কারণ নেই।
তিনি বলেন, বিএনপির আগে কেউ সংস্কারের কথা বলেনি। বেগম জিয়া অনেক আগেই ভিশন ২০৩০ দিয়েছিলেন। আর গত দুই বছর আগে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে তারেক রহমান প্রথমে ২৮ দফার সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, পরে যা ৩১ দফায় রূপ নেয়। তাই বলতে চাই এই সংস্কারের বাহানা করে নির্বাচন পেছানো যাবে না।
তিনি বলেন, বিএনপির চেয়ে বেশি ত্যাগ এ দেশে কেউ করেনি। তাই এদেশে যদি সংস্কার ও বিচার করতে হয় তাহলে সেটা বিএনপি করবে ক্ষমতায় এসে।
তিনি আরও বলেন, আজ তারুণ্যের এই সমাবেশে তরুণরা উপস্থিত হয়েছে তাদের ভোটের অধিকার চাইতে। তাই যত দ্রুত সম্ভব তাদের এই আশা পূরণের জন্য কার্যকারী ভূমিকা পালন করুন।
সকাল থেকেই নয়াপল্টনে নেতাকর্মীদের ঢল নামে। সকাল ১০টার পর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। সিলেট, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ থেকেও নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে জড়ো হন।
বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কোনো কারণ নেই উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানো যাবে না। বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির তিন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন আয়োজিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আজকে আমরা যে যায়গায় দাঁড়িয়ে আছি, সেখান থেকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছি। আর সেই বার্তা হলো গণতন্ত্র, আর এই গণতন্ত্র হলো নির্বাচন। এখানে সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচন পেছানোর কোন কারণ নেই।
তিনি বলেন, বিএনপির আগে কেউ সংস্কারের কথা বলেনি। বেগম জিয়া অনেক আগেই ভিশন ২০৩০ দিয়েছিলেন। আর গত দুই বছর আগে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে তারেক রহমান প্রথমে ২৮ দফার সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিলেন, পরে যা ৩১ দফায় রূপ নেয়। তাই বলতে চাই এই সংস্কারের বাহানা করে নির্বাচন পেছানো যাবে না।
তিনি বলেন, বিএনপির চেয়ে বেশি ত্যাগ এ দেশে কেউ করেনি। তাই এদেশে যদি সংস্কার ও বিচার করতে হয় তাহলে সেটা বিএনপি করবে ক্ষমতায় এসে।
তিনি আরও বলেন, আজ তারুণ্যের এই সমাবেশে তরুণরা উপস্থিত হয়েছে তাদের ভোটের অধিকার চাইতে। তাই যত দ্রুত সম্ভব তাদের এই আশা পূরণের জন্য কার্যকারী ভূমিকা পালন করুন।
সকাল থেকেই নয়াপল্টনে নেতাকর্মীদের ঢল নামে। সকাল ১০টার পর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। সিলেট, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহ থেকেও নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে জড়ো হন।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে