কারো সঙ্গে দেখা করতে নয়, জাস্ট ঘুরতে আসছিলাম: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

পদযাত্রাতে টায়ার্ড হয়ে গেছিলাম। কারো সঙ্গে দেখা করতে নয়, জাস্ট একটু সাগর পাড়ে ঘুরতে আসছি বলে দাবি করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুরে গণমাধ্যমকে এ কথা বলেন তিনি।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, বলেন, ‘এখানে আইসা শুনছি যে পিটার হাসের সাথে নাকি আমরা দেখা করতে আসছি। এরকম হলে তো আমরা ঢাকায়ই দেখা করতে পারতাম, যদি দেখা করার ইচ্ছা থাকতো।’

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বাট এখানে আইসা দেখি, হোটেলে চেক ইন করে মাত্র বসছি এর মধ্যেই এই নিউজ দেখতেছি। এটা টোটালি একটা গুজব, মিস ইনফরমেশন, এ ধরনের কোনো কিছুই না, মিডিয়া প্রোপাগন্ডা।’

এছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের বছর পূর্তিতে যখন রাষ্ট্রীয় নানা কর্মসূচি চলছে তখন এনসিপি নেতাদের এই সফর নিয়েও নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে।

জুলাই অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে তারা অংশ নেবেন কিনা এই প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমাদের প্রেসিডেন্ট, সেক্রেটারির দাওয়াত কার্ড এসেছে, অ্যাজ ফার আই নো, দলের পক্ষ থেকে আমাদের একটা প্রতিনিধি দল সেখানে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘যাদেরকে বলা হইছে প্রত্যেকটি দল থেকে একটা ছোট ছোট প্রতিনিধি দল যাচ্ছে, আমাদেরও তাই।’

এর আগে, এনসিপি নেতাদের সঙ্গে পিটার হাসের বৈঠক নিয়ে নানা মাধ্যমে গুঞ্জন ওঠে।

এতে বলা হয়, কক্সবাজারে হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলম, নাসিরুউদ্দীন পাটোয়ারীসহ এনসিপির বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা একটি হোটেলে বৈঠক করছেন। সেখানে আছেন সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

জিএম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১ দিন আগে

এবার ডাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে আরেক প্রার্থীর রিট

২ দিন আগে

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

তিনি বলেন, দেশে নতুন কোনো বিনিয়োগ হচ্ছে না, কারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থার অভাবে ভুগছেন। সম্প্রতি একটি বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও তাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ আসেনি; বরং বর্তমান বিনিয়োগকারীরাই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তবে, নির্বাচনের ঘোষণা আসার পর থেকে জাপানিজ ডেলিগেশনসহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা নড়াচড়া শুরু

২ দিন আগে

তিয়াত্তরের মতো ডাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে: ভিপি প্রার্থী কাদের

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, ৫৭টি বিভাগে পরীক্ষা চলমান থাকার পরও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করছে। দূরবর্তী স্থানে ভোটকেন্দ্র স্থাপন, সেনা মোতায়নের গুজব, একটানা ৬-৭ দিনের ছুটি তৈরি করা এসবই শিক্ষার্থীদের নিরুৎসাহিত করার প্রয়াস। কমিশন শিক্ষার্থীদের প্রস্তাবনা উপেক্ষা করে

২ দিন আগে