
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নভেম্বর নয়, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরছেন বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহী আকবর।
একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসের বাসভবনের পাশেই আরেকটি বাড়িতে থাকবেন তারেক রহমান।
ফজলে এলাহী আকবর বলেন, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার এক থেকে দুদিনের মধ্যে ঢাকায় আসছেন তিনি।
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে দেরি হওয়ার পেছনে ভূ-রাজনৈতিক কারণ ও দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে নিরাপত্তাহীনতার প্রশ্ন আছে বলে জানিয়েছেন ফজলে এলাহী আকবর। তিনি বলেন, তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সরকারের বিশেষ সিকিউরিটি ফোর্স আশা করছেন তারা।
এদিকে দেশে ফেরার আগে এ মাসেই ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে যাওয়ার কথা ছিল তারেক রহমানের। ফজলে এলাহী আকবর জানিয়েছেন, সার্বিক পরস্থিতি বিবেচনায় সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তারেক রহমান। নির্বাচনের পরে তিনি ওমরাহ করতে যাবেন।
বিএনপি সূত্র বলছে, দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে ঢাকায় ফিরে তারেক রহমান থাকবেন গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজার পাশেই ১৯৬ নম্বর বাড়িতে। সেই বাড়ির ভেতরে-বাইরে সংস্কারের কাজ চলছে। নতুন করে রং করা হয়েছে। বাড়ির নিরাপত্তায় কাঁটাতারের বেষ্টনী দেওয়া হয়েছে সীমানা প্রাচীরে।
তারেক রহমানের রাজনৈতিক কার্যালয়েও এখন চলছে সংস্কার কার্যক্রম। গুলশান ২ নম্বরের ৮৬ নম্বর রোডে অবস্থিত বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়েই বসবেন তিনি। সেখানে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
দলীয় সূত্র বলছে, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে বিএনপি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। গত মাসেই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তার জন্য দুটি বুলটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমোদন নেওয়া হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা উপদেষ্টা ফজলে এলাহী জানিয়েছে, অস্ত্রের লাইসেন্সও শিগগিরই হয়ে যাবে বলে আশা করছেন।

নভেম্বর নয়, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরছেন বলে জানিয়েছেন দলটির চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহী আকবর।
একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসের বাসভবনের পাশেই আরেকটি বাড়িতে থাকবেন তারেক রহমান।
ফজলে এলাহী আকবর বলেন, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার এক থেকে দুদিনের মধ্যে ঢাকায় আসছেন তিনি।
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে দেরি হওয়ার পেছনে ভূ-রাজনৈতিক কারণ ও দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে নিরাপত্তাহীনতার প্রশ্ন আছে বলে জানিয়েছেন ফজলে এলাহী আকবর। তিনি বলেন, তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সরকারের বিশেষ সিকিউরিটি ফোর্স আশা করছেন তারা।
এদিকে দেশে ফেরার আগে এ মাসেই ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে যাওয়ার কথা ছিল তারেক রহমানের। ফজলে এলাহী আকবর জানিয়েছেন, সার্বিক পরস্থিতি বিবেচনায় সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তারেক রহমান। নির্বাচনের পরে তিনি ওমরাহ করতে যাবেন।
বিএনপি সূত্র বলছে, দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে ঢাকায় ফিরে তারেক রহমান থাকবেন গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজার পাশেই ১৯৬ নম্বর বাড়িতে। সেই বাড়ির ভেতরে-বাইরে সংস্কারের কাজ চলছে। নতুন করে রং করা হয়েছে। বাড়ির নিরাপত্তায় কাঁটাতারের বেষ্টনী দেওয়া হয়েছে সীমানা প্রাচীরে।
তারেক রহমানের রাজনৈতিক কার্যালয়েও এখন চলছে সংস্কার কার্যক্রম। গুলশান ২ নম্বরের ৮৬ নম্বর রোডে অবস্থিত বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়েই বসবেন তিনি। সেখানে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
দলীয় সূত্র বলছে, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে বিএনপি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। গত মাসেই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তার জন্য দুটি বুলটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমোদন নেওয়া হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা উপদেষ্টা ফজলে এলাহী জানিয়েছে, অস্ত্রের লাইসেন্সও শিগগিরই হয়ে যাবে বলে আশা করছেন।

হেফাজত আমির তার বক্তৃতায় আরও বলেন, মওদুদির ফেতনা কাদিয়ানিদের ফেতনা থেকেও ভয়ংকর। কারণ, কাদিয়ানিজম হলো- ইসলামের বাইরের ফেতনা। যা সবাই সহজে চিনতে পারে, কিন্তু মওদুদিজম হলো- ইসলামের ঘরের ফেতনা। যে ফেতনার ভয়াবহতা সবাই ধরতে পারে না।
২০ ঘণ্টা আগে
নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
২১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
২১ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১ দিন আগে