
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

যে দলের হয়েই হোক না কেন, যে আসন থেকেই হোক না কেন— নিশ্চিতভাবেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
রোববার (৯ নম্বর) বিকেলে ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এখন নিশ্চিতভাবেই বলছি, আমি নির্বাচন করব।’ পদত্যাগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কবে নাগাদ পদত্যাগ করব, এটা এখনো ঠিক হয়নি। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করে সেই সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।’
এ দিন নির্বাচনি এলাকা ঢাকা-১০-এর ভোটার হতে ধানমন্ডি নির্বাচন কার্যালয়ে যান আসিফ মাহমুদ। সেখানে গিয়ে ভোটার হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষ করেন। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, ঢাকা-১০ আসন থেকেই সরকারের এ উপদেষ্টা নির্বাচন করবেন কি না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘ঢাকা থেকে নির্বাচন করব, এটা মোটামুটি নিশ্চিত। সে কারণেই নিজের ভোটটা ঢাকায় নিয়ে আসা। কারণ ভোট যেন অপচয় না হয়। তবে কোন আসন থেকে (নির্বাচন) করব, এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে ঢাকা থেকেই করব।’
ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হওয়ার বিশেষ কোনো কারণ আছে কি না— জানতে চাইলে সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকার থেকে পদত্যাগের পর হয়তো ধানমন্ডি এলাকায় থাকব। সে রকম থাকার পরিকল্পনা আছে। যেখানে থাকব, সেখানেই ভোটার হওয়া— এটাই কারণ।’
কোন দল থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন— উপদেষ্টার কাছে এমন প্রশ্নও রাখেন সাংবাদিকরা। জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যতটুকু পরিকল্পনা, স্বতন্ত্র নির্বাচন করার কথা ভাবছি। তারপর দেখা যাক।’
নির্বাচন করার সব সিদ্ধান্ত নিজেই নেবেন জানিয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমার কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি। কে কোন আসন ফাঁকা রাখল না রাখল, সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগতভাবে এককভাবেই নেব।’

যে দলের হয়েই হোক না কেন, যে আসন থেকেই হোক না কেন— নিশ্চিতভাবেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
রোববার (৯ নম্বর) বিকেলে ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এখন নিশ্চিতভাবেই বলছি, আমি নির্বাচন করব।’ পদত্যাগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কবে নাগাদ পদত্যাগ করব, এটা এখনো ঠিক হয়নি। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করে সেই সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।’
এ দিন নির্বাচনি এলাকা ঢাকা-১০-এর ভোটার হতে ধানমন্ডি নির্বাচন কার্যালয়ে যান আসিফ মাহমুদ। সেখানে গিয়ে ভোটার হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষ করেন। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, ঢাকা-১০ আসন থেকেই সরকারের এ উপদেষ্টা নির্বাচন করবেন কি না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘ঢাকা থেকে নির্বাচন করব, এটা মোটামুটি নিশ্চিত। সে কারণেই নিজের ভোটটা ঢাকায় নিয়ে আসা। কারণ ভোট যেন অপচয় না হয়। তবে কোন আসন থেকে (নির্বাচন) করব, এটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে ঢাকা থেকেই করব।’
ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হওয়ার বিশেষ কোনো কারণ আছে কি না— জানতে চাইলে সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকার থেকে পদত্যাগের পর হয়তো ধানমন্ডি এলাকায় থাকব। সে রকম থাকার পরিকল্পনা আছে। যেখানে থাকব, সেখানেই ভোটার হওয়া— এটাই কারণ।’
কোন দল থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন— উপদেষ্টার কাছে এমন প্রশ্নও রাখেন সাংবাদিকরা। জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যতটুকু পরিকল্পনা, স্বতন্ত্র নির্বাচন করার কথা ভাবছি। তারপর দেখা যাক।’
নির্বাচন করার সব সিদ্ধান্ত নিজেই নেবেন জানিয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমার কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি। কে কোন আসন ফাঁকা রাখল না রাখল, সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগতভাবে এককভাবেই নেব।’

হেফাজত আমির তার বক্তৃতায় আরও বলেন, মওদুদির ফেতনা কাদিয়ানিদের ফেতনা থেকেও ভয়ংকর। কারণ, কাদিয়ানিজম হলো- ইসলামের বাইরের ফেতনা। যা সবাই সহজে চিনতে পারে, কিন্তু মওদুদিজম হলো- ইসলামের ঘরের ফেতনা। যে ফেতনার ভয়াবহতা সবাই ধরতে পারে না।
১ দিন আগে
নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
১ দিন আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১ দিন আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১ দিন আগে