
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আগামী ডিসেম্বরে দলের জন্য নতুন আমির নির্বাচন করবে জামায়াতে ইসলামী। সারা দেশের এক লাখের বেশি রুকন সদস্যের প্রত্যক্ষ গোপন ভোটে দলটি নতুন আমির নির্বাচন করবে।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, তিন বছরের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির নির্বাচন করতে হয়। বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান ২০২২ সালের নভেম্বরে ২০২৩-২৫ মেয়াদের জন্য আমির নির্বাচিত হওয়ায় এ বছরের মধ্যেই নতুন আমির নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এ অবস্থায় ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জামায়াতে ইসলামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, ২৫ ডিসেম্বরের আগে দলের নির্বাচন সারবেন তারা। জাতীয় নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ থাকবে নতুন আমিরের কাঁধে।
অবশ্য আমির নির্বাচন হলেও তাতে নেতৃত্বে পরিবর্তন আসবেই, এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায় না। কার জামায়াতের আমির পদে একজন ব্যক্তি কতবার নির্বাচিত হতে পারবেন, তার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে বর্তমানে দ্বিতীয় মেয়াদে জামায়াত আমিরের দায়িত্বে থাকা শফিকুর রহমানের আবারও দলের আমির নির্বাচিত হতে কোনো বাধা নেই।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আমির নির্বাচনের জন্য বিদায়ী কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্যরা তিনজনের একটি প্যানেল নির্বাচন করে থাকেন। সারা দেশ থেকে দলের রুকনরা সাধারণত এই প্যানেল থেকেই কোনো একজনকে গোপন ভোটের মাধ্যমে আমির হিসেবে নির্বাচিত করেন। তবে প্যানেলের বাইরেও যে কাউকে ভোট দিতে কোনো বাধা নেই।
জামায়াতের একটি সূত্র জানিয়েছে, আমির নির্বাচনে দলের মধ্যে দুটি সম্ভাব্য প্যানেল নিয়ে আলোচনা চলছে। এর মধ্যে এক প্যানেলে রয়েছে বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান, নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি এ টি এম আজহারুল ইসলামের নাম। আরেক প্যানেলে এ টি এম আজহারের পরিবর্তে আছেন বর্তমান আরেক নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহেরের নাম। ধারণা করা হচ্ছে, এই দুটি প্যানেল থেকেই কোনো একজন জামায়াতের আমির হিসেবে নির্বাচিত হতে পারেন।
‘আমির’ জামায়াতের সাংগঠনিক কাঠামোর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পদ। দলটির গঠনতন্ত্র বলছে, নির্বাচিত আমিরই পরে কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্যদের পরামর্শে নায়েবে আমির, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারিসহ নির্বাহী দায়িত্বশীল পদগুলোতে দলের নেতাদের দায়িত্ব দিয়ে থাকেন।

আগামী ডিসেম্বরে দলের জন্য নতুন আমির নির্বাচন করবে জামায়াতে ইসলামী। সারা দেশের এক লাখের বেশি রুকন সদস্যের প্রত্যক্ষ গোপন ভোটে দলটি নতুন আমির নির্বাচন করবে।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, তিন বছরের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির নির্বাচন করতে হয়। বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান ২০২২ সালের নভেম্বরে ২০২৩-২৫ মেয়াদের জন্য আমির নির্বাচিত হওয়ায় এ বছরের মধ্যেই নতুন আমির নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এ অবস্থায় ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জামায়াতে ইসলামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, ২৫ ডিসেম্বরের আগে দলের নির্বাচন সারবেন তারা। জাতীয় নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ থাকবে নতুন আমিরের কাঁধে।
অবশ্য আমির নির্বাচন হলেও তাতে নেতৃত্বে পরিবর্তন আসবেই, এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায় না। কার জামায়াতের আমির পদে একজন ব্যক্তি কতবার নির্বাচিত হতে পারবেন, তার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে বর্তমানে দ্বিতীয় মেয়াদে জামায়াত আমিরের দায়িত্বে থাকা শফিকুর রহমানের আবারও দলের আমির নির্বাচিত হতে কোনো বাধা নেই।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আমির নির্বাচনের জন্য বিদায়ী কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্যরা তিনজনের একটি প্যানেল নির্বাচন করে থাকেন। সারা দেশ থেকে দলের রুকনরা সাধারণত এই প্যানেল থেকেই কোনো একজনকে গোপন ভোটের মাধ্যমে আমির হিসেবে নির্বাচিত করেন। তবে প্যানেলের বাইরেও যে কাউকে ভোট দিতে কোনো বাধা নেই।
জামায়াতের একটি সূত্র জানিয়েছে, আমির নির্বাচনে দলের মধ্যে দুটি সম্ভাব্য প্যানেল নিয়ে আলোচনা চলছে। এর মধ্যে এক প্যানেলে রয়েছে বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান, নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি এ টি এম আজহারুল ইসলামের নাম। আরেক প্যানেলে এ টি এম আজহারের পরিবর্তে আছেন বর্তমান আরেক নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহেরের নাম। ধারণা করা হচ্ছে, এই দুটি প্যানেল থেকেই কোনো একজন জামায়াতের আমির হিসেবে নির্বাচিত হতে পারেন।
‘আমির’ জামায়াতের সাংগঠনিক কাঠামোর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পদ। দলটির গঠনতন্ত্র বলছে, নির্বাচিত আমিরই পরে কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্যদের পরামর্শে নায়েবে আমির, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারিসহ নির্বাহী দায়িত্বশীল পদগুলোতে দলের নেতাদের দায়িত্ব দিয়ে থাকেন।

জামায়াত আমির বলেন, অতীতের সরকারগুলো শুধু আশ্বাস দিয়েছে; কিন্তু আমরা কাজে প্রমাণ করতে চাই। তিনি বলেন, আমরা একই ভাষায় কথা বলি, আমরা এক জাতি-সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে যাবে।
১ দিন আগে
হাসপাতাল এলাকায় নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে রিজভী বলেন, নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আবেগ সে কারণে তারা (নেতাকর্মীরা) যাচ্ছেন। কিন্তু ভিড় করতে গিয়ে অন্যান্য রোগীদের চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটানো যাবো না। যারা ভিড় করছেন, অবস্থান করছেন তাদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। আপনাদের
১ দিন আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আলম এ সময় বলেন, "আমরা কারো সঙ্গে বিবাদে জড়াবো না। তবে কেউ যদি উস্কানি দেয় বা সংঘাতের সৃষ্টি করতে আসে, আমরা তাদের ছাড়ও দেবো না।"
১ দিন আগে
অনেকে আবার প্রশ্ন তুলেছেন, রাজনৈতিক দৃশ্যপটের আড়ালে অন্য কোনো খেলা চলছে কি না। নাকি পুরনো কোনো ভয় এখনো তাড়া করে ফিরছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে। রাজনীতিতে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র কথাও এখনো ঘুরেফিরে আসছে। এমনকি বাদ যাচ্ছে না ৫ আগস্ট পরবর্তী সেই আলোচনা, যেখানে প্রধান দুই দলকে ক্ষমতার বাইরে রাখার কথ
২ দিন আগে