
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন এ নির্বাচনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক ভালো রয়েছে। আমরা নির্বাচন সামনে রেখে কোনো ধরনের শঙ্কা দেখছি না। এই নির্বাচন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ডাকসু নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
অধ্যাপক জসীম বলেন, আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে ভোটগ্রহণ। যদি বিকেল ৪টার সময়ও কেউ ভোটকেন্দ্রের সামনে অবস্থান করে, তাকেও ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে।
ডাকসু নির্বাচন একটি মডেল নির্বাচন হবে বলে আশাবাদ জানান প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন হবে একটি মডেল নির্বাচন। বাংলাদেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনুসরণ করতে পারে— এমন দৃষ্টান্ত ঢাবি শিক্ষার্থীরা তৈরি করবে।
অধ্যাপক জসীম আরও বলেন, যেভাবে আপনাদের কথা দিয়েছিলাম, প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করে আজ এ পর্যায়ে এসেছি। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে শিক্ষার্থীরা ডাকসুতে অংশগ্রহণ করছে, প্রার্থীদের সংখ্যা দেখেই তা বুঝতে পারছেন।
শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, আবাসিক ও অনাবাসিক শিক্ষার্থী— সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে, সবাই যেন ভোট দিতে আসে। আমরা আটটি কেন্দ্রে ৮১০টি বুথ স্থাপন করেছি। আমরা সব অংশীজনের সহযোগিতা চাই, যেন সুষ্ঠুভাবে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারি।
এবারের ডাকসু নির্বাচনে ২৮টি পদে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। পূর্ণাঙ্গ ও আংশিক মিলিয়ে এই নির্বাচনে ১০টি প্যানেল লড়াই করছে। এর বাইরে রয়েছেন বিপুল পরিমাণ স্বতন্ত্র প্রার্থী। প্রায় ৪০ হাজার ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নির্বাচিত করবেন তাদের ছাত্র সংসদ প্রতিনিধি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন এ নির্বাচনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক ভালো রয়েছে। আমরা নির্বাচন সামনে রেখে কোনো ধরনের শঙ্কা দেখছি না। এই নির্বাচন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ডাকসু নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
অধ্যাপক জসীম বলেন, আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে ভোটগ্রহণ। যদি বিকেল ৪টার সময়ও কেউ ভোটকেন্দ্রের সামনে অবস্থান করে, তাকেও ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে।
ডাকসু নির্বাচন একটি মডেল নির্বাচন হবে বলে আশাবাদ জানান প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন হবে একটি মডেল নির্বাচন। বাংলাদেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনুসরণ করতে পারে— এমন দৃষ্টান্ত ঢাবি শিক্ষার্থীরা তৈরি করবে।
অধ্যাপক জসীম আরও বলেন, যেভাবে আপনাদের কথা দিয়েছিলাম, প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করে আজ এ পর্যায়ে এসেছি। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে শিক্ষার্থীরা ডাকসুতে অংশগ্রহণ করছে, প্রার্থীদের সংখ্যা দেখেই তা বুঝতে পারছেন।
শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, আবাসিক ও অনাবাসিক শিক্ষার্থী— সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে, সবাই যেন ভোট দিতে আসে। আমরা আটটি কেন্দ্রে ৮১০টি বুথ স্থাপন করেছি। আমরা সব অংশীজনের সহযোগিতা চাই, যেন সুষ্ঠুভাবে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারি।
এবারের ডাকসু নির্বাচনে ২৮টি পদে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। পূর্ণাঙ্গ ও আংশিক মিলিয়ে এই নির্বাচনে ১০টি প্যানেল লড়াই করছে। এর বাইরে রয়েছেন বিপুল পরিমাণ স্বতন্ত্র প্রার্থী। প্রায় ৪০ হাজার ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নির্বাচিত করবেন তাদের ছাত্র সংসদ প্রতিনিধি।

রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে মনিরা ও দিবাগত মধ্যরাতে মনজিলা নিজেদের ফেসবুক প্রোফাইলে পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন। এর মধ্যে মনিরা সরাসরি জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির জোটকে তার সিদ্ধান্তের নেপথ্যের কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। মনজিলা এ বিষয়ে কোনো কারণ উল্লেখ করেননি।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসন থেকে খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছিল বিএনপি। তবে তার শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন বিবেচনায় এসব আসনে বিকল্প প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএনপি সূত্র।
৪ ঘণ্টা আগে
এ জোটের বিরোধিতাকারী ও দল থেকে পদত্যাগকারীদের বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘যারা বিরোধিতা করছে, তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলব। তাদের আরও বোঝানোর চেষ্টা করব। আশা করি, তারা এনসিপির এই সিদ্ধান্তের সাঙ্গেই থাকবে।’
১৩ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনি জোট করার মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ নেতৃত্ব ও নীতিনির্ধারকরা তাদের মূল বক্তব্য থেকে চ্যুত হয়ে গেছেন বলে মনে করছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। তৃণমূল থেকে দলটির মনোনয়ন যারা নিয়েছেন, এর মাধ্যমে তাদের সঙ্গে প্রবঞ্চনা করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তি
১৫ ঘণ্টা আগে