
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপি সবসময় গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার পক্ষে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা আশা করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এর বাইরে কোনো সুযোগ নেই। ”
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাব অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ জনঅধিকার পার্টির আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
শেখ হাসিনার শাসন প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আমীর খসরু বলেন, “হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার মানসিকতার কিছু লোক দেশে রয়ে গেছে। তারা সামান্য ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না। কিছু হলেই মব তৈরি করে অন্যকে মানতে বাধ্য করছে। এটা গণতান্ত্রিক আচরণ নয়। ”
তিনি বলেন, “যারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না তারা শেখ হাসিনার সুরেই কথা বলছেন। শেখ হাসিনা চলে গেলেও দেশে স্বৈরাচারী মানসিকতা এখনও রয়ে গেছে, যা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির পথে বড় অন্তরায়। ”
গণতন্ত্রে বিশ্বাসীদের মধ্যে বিভেদ নেই জানিয়ে তিনি বলেন, “সবাই সবার মতামত দেবে, এটাই গণতন্ত্র। নতুন বাংলাদেশের জন্য রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলাতে হবে, সহনশীল হতে হবে এবং মন-মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। ”
সংস্কারের প্রসঙ্গ তুলে বিএনপির এই নেতা বলেন, “প্রস্তাব আসবে, তাতে সবার একমত হওয়া জরুরি নয়। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। আর যেগুলোতে মতবিরোধ থাকবে, সেগুলো জনগণের কাছে নিতে হবে। জনগণের রায় পাওয়া প্রস্তাবই কার্যকর হবে। ”

বিএনপি সবসময় গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার পক্ষে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা আশা করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এর বাইরে কোনো সুযোগ নেই। ”
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাব অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ জনঅধিকার পার্টির আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
শেখ হাসিনার শাসন প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আমীর খসরু বলেন, “হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার মানসিকতার কিছু লোক দেশে রয়ে গেছে। তারা সামান্য ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না। কিছু হলেই মব তৈরি করে অন্যকে মানতে বাধ্য করছে। এটা গণতান্ত্রিক আচরণ নয়। ”
তিনি বলেন, “যারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না তারা শেখ হাসিনার সুরেই কথা বলছেন। শেখ হাসিনা চলে গেলেও দেশে স্বৈরাচারী মানসিকতা এখনও রয়ে গেছে, যা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির পথে বড় অন্তরায়। ”
গণতন্ত্রে বিশ্বাসীদের মধ্যে বিভেদ নেই জানিয়ে তিনি বলেন, “সবাই সবার মতামত দেবে, এটাই গণতন্ত্র। নতুন বাংলাদেশের জন্য রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলাতে হবে, সহনশীল হতে হবে এবং মন-মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। ”
সংস্কারের প্রসঙ্গ তুলে বিএনপির এই নেতা বলেন, “প্রস্তাব আসবে, তাতে সবার একমত হওয়া জরুরি নয়। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। আর যেগুলোতে মতবিরোধ থাকবে, সেগুলো জনগণের কাছে নিতে হবে। জনগণের রায় পাওয়া প্রস্তাবই কার্যকর হবে। ”

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৬ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৭ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে