প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মিয়ানমারের রাখাইনকে কক্সবাজার সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছানোর জন্য ‘মানবিক করিডোর’ ভবিষ্যতে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।
দলটি বলছে, মানবিক করিডোর স্থাপানের এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশকে নানামুখী বিপদের মুখে ফেলতে পারে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ গৃহযুদ্ধকে এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সীমান্তে নিয়ে আসা হবে।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলের পলিটব্যুরোর এ অবস্থান জানানো হয়। দলটি মানবিক করিডোর নিয়ে গভীর উদ্বেগও জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ড. ইউনুসের অন্তবর্তী সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের বাইরে মার্কিন যুদ্ধবাদী নীতির অংশীদার হয়ে আরাকানে মানবিক করিডোর দেওয়ার নামে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, তা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হয়ে দেখা দেবে এবং মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধকে বাংলাদেশের সীমান্তে আহ্বান করা হবে।
রোহিঙ্গা সংকটকে মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধের অভিঘাত অভিহিত করে পার্টির পলিটব্যুরো বলছে, সেই সংকট সমাধানের সুনির্দিষ্ট কোনো চুক্তি বা ফর্মুলা বের করতে বাংলাদেশসহ আর্ন্তজাতিক মহল ব্যর্থ। আরসা, আরাকান আর্মিসহ বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপ অন্তঃবিরোধ ধামাচাপা দিয়ে বিদ্রোহীদের ঐক্যবদ্ধতার নামে মিয়ানমারের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক পরশক্তির খেলার অংশীদার হলে বাংলাদেশ নিজেই ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি বহু আগে থেকেই বলে আসছে— মার্কিন যুদ্ধবাদী নীতি দক্ষিণপূর্ব এশিয়াতে ন্যাটো সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বাংলাদেশে ঘন ঘন মার্কিন সামরিক জেনারেলসহ নীতিনির্ধারকদের বাংলাদেশে আগমন, সরকারের সঙ্গে বৈঠক ইত্যাদি প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার মার্কিন নীতির অনুগামী হচ্ছে।
বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগর ঘিরে পরাশক্তির ভুরাজনীতির খবরদারি প্রদর্শনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। দলটি বলছে, এরই মধ্যে পুনরায় এক লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। টেকনাফ-সেন্টমার্টিনসহ গোটা উপকূল অঞ্চলে বাংলাদেশিরা এখন নিজভূমে পরবাসী হয়ে উঠেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের ভবিষ্যত চিন্তা করে ‘মানবিক করিডোরে’র আর্ন্তজাতিক খেলার অংশী না হয়ে দেশের জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা করবেন, সেটাই আশা প্রকাশ করে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।
মিয়ানমারের রাখাইনকে কক্সবাজার সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছানোর জন্য ‘মানবিক করিডোর’ ভবিষ্যতে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।
দলটি বলছে, মানবিক করিডোর স্থাপানের এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশকে নানামুখী বিপদের মুখে ফেলতে পারে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ গৃহযুদ্ধকে এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সীমান্তে নিয়ে আসা হবে।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলের পলিটব্যুরোর এ অবস্থান জানানো হয়। দলটি মানবিক করিডোর নিয়ে গভীর উদ্বেগও জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ড. ইউনুসের অন্তবর্তী সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের বাইরে মার্কিন যুদ্ধবাদী নীতির অংশীদার হয়ে আরাকানে মানবিক করিডোর দেওয়ার নামে যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, তা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হয়ে দেখা দেবে এবং মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধকে বাংলাদেশের সীমান্তে আহ্বান করা হবে।
রোহিঙ্গা সংকটকে মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধের অভিঘাত অভিহিত করে পার্টির পলিটব্যুরো বলছে, সেই সংকট সমাধানের সুনির্দিষ্ট কোনো চুক্তি বা ফর্মুলা বের করতে বাংলাদেশসহ আর্ন্তজাতিক মহল ব্যর্থ। আরসা, আরাকান আর্মিসহ বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপ অন্তঃবিরোধ ধামাচাপা দিয়ে বিদ্রোহীদের ঐক্যবদ্ধতার নামে মিয়ানমারের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক পরশক্তির খেলার অংশীদার হলে বাংলাদেশ নিজেই ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি বহু আগে থেকেই বলে আসছে— মার্কিন যুদ্ধবাদী নীতি দক্ষিণপূর্ব এশিয়াতে ন্যাটো সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বাংলাদেশে ঘন ঘন মার্কিন সামরিক জেনারেলসহ নীতিনির্ধারকদের বাংলাদেশে আগমন, সরকারের সঙ্গে বৈঠক ইত্যাদি প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার মার্কিন নীতির অনুগামী হচ্ছে।
বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগর ঘিরে পরাশক্তির ভুরাজনীতির খবরদারি প্রদর্শনের ক্ষেত্র প্রস্তুত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। দলটি বলছে, এরই মধ্যে পুনরায় এক লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। টেকনাফ-সেন্টমার্টিনসহ গোটা উপকূল অঞ্চলে বাংলাদেশিরা এখন নিজভূমে পরবাসী হয়ে উঠেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের ভবিষ্যত চিন্তা করে ‘মানবিক করিডোরে’র আর্ন্তজাতিক খেলার অংশী না হয়ে দেশের জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা করবেন, সেটাই আশা প্রকাশ করে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।
এদিকে দীর্ঘ ১৯ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এসেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় তিনি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। রোববার ৪টা ২২ মিনিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রবেশ করেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি।
২০ ঘণ্টা আগেশামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, আগামী নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলে আওয়ামী লীগ এবং তাদের ঘনিষ্ঠজনরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা পাবে এবং শেখ হাসিনার বিচার ত্বরান্বিত হবে। একইসঙ্গে বিদেশে পাচার করা টাকা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। এসব ভূমিকা কেবলমাত্র নির্বাচিত সরকারই
১ দিন আগেযারা অভ্যুত্থানে ছিলেন, তাদের অনেকে এখন সাংস্কৃতিক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন অভিযোগ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি বরাবরই দেশের মাটি ও মানুষের সঙ্গে মিশ্রিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক চর্চার ধারক। ’
১ দিন আগেরাশেদ খান বলেন, যারা নুরের ওপর হামলা করেছে, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের আইনের আওতায় না আনলে আমরা যমুনা ও সচিবালয় ঘেয়াও করব। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ব্যর্থতার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত।
১ দিন আগে