প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, কিছু ছোট ছোট রাজনৈতিক দল আছে, তাদের দেখি আওয়াজ খুব বড়। বিএনপির সঙ্গেও এ ধরনের কিছু রাজনীতির ব্যাঙ আছে। ব্যাঙ খুব ছোট, কিন্তু তাদের আওয়াজ খুব বড়। রাজনীতির মধ্যেও কিছু ব্যাঙ আছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী আংশিক) আসনের সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যান-সদস্য, মেয়র ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিএনপির নির্বাচন বর্জনের হাঁকডাক এখন নির্বাচনী প্রচারণার মধ্যেই ঢাকা পড়ে গেছে। তাদের এই নির্বাচন বর্জনের ডাকে এখন কেউ আর সাড়া দেয় না, এমনকি বিএনপির নেতাকর্মীরাও সাড়া দেয়নি। বিএনপির অনেক নেতা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, বিএনপির নেতারা বের হয়ে তৃণমূল বিএনপি গঠন করেছে। আমাদের এখানেও তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী আছে।
নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বজন কুমার তালুকদারের সভাপতিত্বে পৌরসভার অ্যাডভোকেট নুরুচ্ছফা তালুকদার অডিটোরিয়ামে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মন্ত্রী বলেন, দেশে একটি সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হযেছে। গ্রামে-গঞ্জে হাটে-মাঠে-ঘাটে সব জায়গায় আজ নির্বাচনের আলোচনা। নির্বাচনের ঝড় এখন সমগ্র বাংলাদেশে শুরু হয়ে গেছে। সমগ্র বাংলাদেশে বিএনপির শত শত নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন, নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। তাদের নির্বাচন বর্জনের যে ডাক সেটি ভণ্ডুল হয়ে গেছে। এখন তারা দেশে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, ঢাকায় একটি ট্রেনের মধ্যে ঘুমন্ত অবস্থায় আগুন জ্বালিয়ে চারজনকে হত্যা করেছে। একজন মা মৃত্যুর মধ্যেও সন্তানকে বুকে আগলে রেখেছে, বুক থেকে অঙ্গার হয়ে যাওয়া সন্তানকে সরানো যাচ্ছে না। এই ধরনের বীভৎসতা কোনো রাজনৈতিক দল করতে পারে না, যেটি বিএনপি করছে। পৃথিবীর কোথাও এগুলো ঘটছে না। সুতারাং, এই বিএনপি আর জনগণের কাছে আসার কোনো সুযোগ নেই। আমরা আগুন সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর। এখন বিএনপি নেতাদেরও দেখা যাচ্ছে না। তারা ঢাকা শহরে নাকি লিফলেট বিলি করছে। আজকে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ, এদের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাচ্ছে। আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে জনগণের শত্রুতে রূপান্তরিত হয়েছে। এদের নির্মূল করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি যাদের ওপর ভরসা করেছিল, তারাও বলছে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। কদিন আগে জাতিসংঘ বিবৃতি দিয়েছে, নির্বাচনে যাতে সবাই ভোট দিতে পারে। তার মানে বিএনপি যে নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে, তার বিরুদ্ধেই তারা সেটি বলেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বলেছে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন হওয়া দরকার, আমরা সেটাই করতে চাই, সেটিতে বাধা দিচ্ছে বিএনপি। আমরা আশা করবো ভিসা নীতি যেটি ঘোষণা করা হয়েছে, বিএনপিসহ যারা এই নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে, তাদের ওপরই এই ভিসা নীতি যেন প্রয়োগ করা হবে।
নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদারের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম চিশতি, মো. শাহজাহান সিকদার, মুহাম্মদ আলী শাহ, ইফতেখার হোসেন বাবুল, জহির আহমদ চৌধুরী, সাবেক চেয়ারম্যান নুর কুতুবুল আলম, ইকবাল হোসেন চৌধুরী মিল্টন, এমএ মান্নান চৌধুরী, ফজলুল কবির গিয়াসু, বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান আহমদ সৈয়দ তালুকদার, দানু মিয়া ও আবু জাফর প্রমুখ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, কিছু ছোট ছোট রাজনৈতিক দল আছে, তাদের দেখি আওয়াজ খুব বড়। বিএনপির সঙ্গেও এ ধরনের কিছু রাজনীতির ব্যাঙ আছে। ব্যাঙ খুব ছোট, কিন্তু তাদের আওয়াজ খুব বড়। রাজনীতির মধ্যেও কিছু ব্যাঙ আছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী আংশিক) আসনের সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যান-সদস্য, মেয়র ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিএনপির নির্বাচন বর্জনের হাঁকডাক এখন নির্বাচনী প্রচারণার মধ্যেই ঢাকা পড়ে গেছে। তাদের এই নির্বাচন বর্জনের ডাকে এখন কেউ আর সাড়া দেয় না, এমনকি বিএনপির নেতাকর্মীরাও সাড়া দেয়নি। বিএনপির অনেক নেতা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, বিএনপির নেতারা বের হয়ে তৃণমূল বিএনপি গঠন করেছে। আমাদের এখানেও তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী আছে।
নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বজন কুমার তালুকদারের সভাপতিত্বে পৌরসভার অ্যাডভোকেট নুরুচ্ছফা তালুকদার অডিটোরিয়ামে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মন্ত্রী বলেন, দেশে একটি সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হযেছে। গ্রামে-গঞ্জে হাটে-মাঠে-ঘাটে সব জায়গায় আজ নির্বাচনের আলোচনা। নির্বাচনের ঝড় এখন সমগ্র বাংলাদেশে শুরু হয়ে গেছে। সমগ্র বাংলাদেশে বিএনপির শত শত নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন, নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। তাদের নির্বাচন বর্জনের যে ডাক সেটি ভণ্ডুল হয়ে গেছে। এখন তারা দেশে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করার অপচেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, ঢাকায় একটি ট্রেনের মধ্যে ঘুমন্ত অবস্থায় আগুন জ্বালিয়ে চারজনকে হত্যা করেছে। একজন মা মৃত্যুর মধ্যেও সন্তানকে বুকে আগলে রেখেছে, বুক থেকে অঙ্গার হয়ে যাওয়া সন্তানকে সরানো যাচ্ছে না। এই ধরনের বীভৎসতা কোনো রাজনৈতিক দল করতে পারে না, যেটি বিএনপি করছে। পৃথিবীর কোথাও এগুলো ঘটছে না। সুতারাং, এই বিএনপি আর জনগণের কাছে আসার কোনো সুযোগ নেই। আমরা আগুন সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর। এখন বিএনপি নেতাদেরও দেখা যাচ্ছে না। তারা ঢাকা শহরে নাকি লিফলেট বিলি করছে। আজকে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ, এদের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাচ্ছে। আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে জনগণের শত্রুতে রূপান্তরিত হয়েছে। এদের নির্মূল করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি যাদের ওপর ভরসা করেছিল, তারাও বলছে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। কদিন আগে জাতিসংঘ বিবৃতি দিয়েছে, নির্বাচনে যাতে সবাই ভোট দিতে পারে। তার মানে বিএনপি যে নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে, তার বিরুদ্ধেই তারা সেটি বলেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বলেছে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন হওয়া দরকার, আমরা সেটাই করতে চাই, সেটিতে বাধা দিচ্ছে বিএনপি। আমরা আশা করবো ভিসা নীতি যেটি ঘোষণা করা হয়েছে, বিএনপিসহ যারা এই নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে, তাদের ওপরই এই ভিসা নীতি যেন প্রয়োগ করা হবে।
নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদারের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম চিশতি, মো. শাহজাহান সিকদার, মুহাম্মদ আলী শাহ, ইফতেখার হোসেন বাবুল, জহির আহমদ চৌধুরী, সাবেক চেয়ারম্যান নুর কুতুবুল আলম, ইকবাল হোসেন চৌধুরী মিল্টন, এমএ মান্নান চৌধুরী, ফজলুল কবির গিয়াসু, বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান আহমদ সৈয়দ তালুকদার, দানু মিয়া ও আবু জাফর প্রমুখ।
সোহরাওয়ার্দী হল সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত ফলে দেখা যায়, ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী নেয়ামত উল্লাহ এক হাজার ২০৬ ভোট পেয়ে ভিপি পদে জয়ী হয়েছেন। তার চেয়ে মাত্র ৩ ভোট কম পেয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী জমাদিউল আওয়াল, তার ভোট এক হাজার ২০৩টি।
১৪ ঘণ্টা আগেতিনটি হলেই সহসভাপতি (ভিপি) পদে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থীরা। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে একটি হলে ছাত্রদল, একটি হলে বামপন্থি বিভিন্ন সংগঠনের জোট এবং আরেকটি হলে শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। তিন হলের ফল মিলিয়ে ভিপি পদে ছাত্রদল ও জিএস পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’ থেকে হাসপাতালের পথে রওয়ানা দেন খালেদা জিয়া। দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনি সেখানে পৌঁছান।
১৫ ঘণ্টা আগেআগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের কথা থাকলেও এতদিন ধরে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে আসা সব রাজনৈতিক দল এতে আসলেই সই করবে কি না, বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত পর্যন্ত তা নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
১৭ ঘণ্টা আগে