দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী সভা করতে আজ ফরিদপুর যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। তার আগমন কেন্দ্র করে জেলার দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। ইতোমধ্যে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠের সভামঞ্চসহ সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এখানে তিনি আজ বেলা ৩টার দিকে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেবেন।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ বোস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নেত্রী (শেখ হাসিনা) তো আমাদের লোক। ফরিদপুর তার জেলা। তিনি তার জেলায় আসবেন এটি আমাদের জন্য বিরাট পাওয়া। তার কাছে আমাদের উন্নয়নের জন্য কিছু চাইতে হয় না। নেত্রী নিজেই ভালো জানেন ফরিদপুরকে কী দিতে হবে। আমরা তার জয়ের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আবারও প্রধানমন্ত্রী হলে এ অঞ্চলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জনসভা উপলক্ষ্যে মাঠে ৫০ হাজার লোকসহ সড়ক এবং আশপাশের এলাকায় মোট এক লাখ লোকের সমাগমের আশা করছে জেলা আওয়ামী লীগ।
জেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, এ সভায় সভাপতিত্ব করবেন ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফরিদপুর -৩ (সদর) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শামীম হক। এ ছাড়া ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী, আলফাডাঙ্গা ও মধুখালি) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুর রহমান, ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা ও সালথা) আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী শাহদাব আকবর ও ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরউল্যাহ উপস্থিত থাকবেন।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আবদুল্লাহ বিন কালাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আগমন নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে শহরে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, টহল পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। শহরে টহল বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পোশাকধারীর পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
ফরিদপুর শহরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বশেষ এসেছিলেন ২০১৭ সালের ২৯ মার্চ। ওইদিন বিকেলে তিনি সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠেই বক্তব্য দিয়েছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী সভা করতে আজ ফরিদপুর যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। তার আগমন কেন্দ্র করে জেলার দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। ইতোমধ্যে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠের সভামঞ্চসহ সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এখানে তিনি আজ বেলা ৩টার দিকে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেবেন।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ বোস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নেত্রী (শেখ হাসিনা) তো আমাদের লোক। ফরিদপুর তার জেলা। তিনি তার জেলায় আসবেন এটি আমাদের জন্য বিরাট পাওয়া। তার কাছে আমাদের উন্নয়নের জন্য কিছু চাইতে হয় না। নেত্রী নিজেই ভালো জানেন ফরিদপুরকে কী দিতে হবে। আমরা তার জয়ের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আবারও প্রধানমন্ত্রী হলে এ অঞ্চলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জনসভা উপলক্ষ্যে মাঠে ৫০ হাজার লোকসহ সড়ক এবং আশপাশের এলাকায় মোট এক লাখ লোকের সমাগমের আশা করছে জেলা আওয়ামী লীগ।
জেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, এ সভায় সভাপতিত্ব করবেন ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফরিদপুর -৩ (সদর) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শামীম হক। এ ছাড়া ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী, আলফাডাঙ্গা ও মধুখালি) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুর রহমান, ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা ও সালথা) আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী শাহদাব আকবর ও ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন) আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরউল্যাহ উপস্থিত থাকবেন।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আবদুল্লাহ বিন কালাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আগমন নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে শহরে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, টহল পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। শহরে টহল বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পোশাকধারীর পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
ফরিদপুর শহরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বশেষ এসেছিলেন ২০১৭ সালের ২৯ মার্চ। ওইদিন বিকেলে তিনি সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠেই বক্তব্য দিয়েছিলেন।
সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
৭ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
৮ ঘণ্টা আগেবুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।
৯ ঘণ্টা আগেজিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
১০ ঘণ্টা আগে