প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যে দল আন্দোলনের আসর থেকে পালিয়ে গেল, এখন সেই দল অসহযোগ আন্দোলন করবে। তাদের ডাকে জনগণ অসহযোগ করবে, জনগণ ইতোমধ্যে তাদের বিরুদ্ধেই অসহযোগ শুরু করেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন বিরোধীদের বিরুদ্ধে অসহযোগ শুরু হয়ে গেছে। তার প্রমাণ বাংলাদেশের হাটবাজারে যান, রাস্তাঘাটে যান, দোকানপাটে যান, জীবনযাত্রা স্বাভাবিক। এর অর্থ কী? বিএনপির ডাকে জনগণ সাড়া দেয়নি। বিএনপি যতই নির্বাচন বিরোধী গুপ্ত সন্ত্রাস করছে, অগ্নি সন্ত্রাস করছে ট্রেনে আগুন দিচ্ছে, বাস পোড়াচ্ছে, ফিসপ্লেট তুলে ফেলছে, ততই জনগণের বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যার যার কর্মক্ষেত্রে উপস্থিতি স্বাভাবিক।
মানুষ আজকে নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, আমরা তো দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাই, গতকালও সিলেটে যে অবস্থা দেখেছি, বিএনপিকে মানুষ অসহযোগ করবে। একজন তারেক রহমান টেম্পস নদীর ওপার থেকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। সাহস থাকে তো আসুন। নেতা তো নেই, নেতা তো আসতে হবে! রিমোট কন্ট্রোলে পলাতক নেতা কীভাবে নেতৃত্ব দেবে? তাকে আসতে হবে। মানুষকে মোকাবিলা করুন, রাজপথে আসুন, জেলে যাওয়ার সাহস অর্জন করুন। তা না হলে জীবনেও নেতা হতে পারবেন না। রিমোট কন্ট্রোল নেতাকে মানুষ কখনো মানে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ট্যাক্স যার বাকি, ট্যাক্স আদায় করব। কর্তৃপক্ষকে বলবো, ট্যাক্স আদায় করুন; যাদের ট্যাক্স বাকি। যাদের বিল বাকি, তাদের বিল আদায় করুন। ব্যাংকে যারা লোন নিয়ে পাচার করেছে, এদের তালিকা প্রস্তুত করুন। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাড়ি ভাড়া বাকি, কার কার বাড়ি; বাড়ি ভাড়া আদায় করতে বলেছি। এদেরকে আর কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। ট্যাক্স ফাঁকি দিয়েছে যারা তাদের ট্যাক্স আদায় করতে হবে এবং সাজাও দিতে হবে। আমরাও ওর মধ্যে আছি,’ যোগ করেন তিনি।
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এসব গুপ্ত হামলা বন্ধ করুন। তা না হলে জনগণ আপনাদের ধরে ধরে বিচার করবে। আপনাদের প্রতিহত করবে। আপনারা গণশাস্তির জন্য অপেক্ষা করুন। জনগণ নির্বাচন চায়, আপনারা নির্বাচন পণ্ড করতে চান। সে খায়েশ আপনাদের পূর্ণ হবে না।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যে দল আন্দোলনের আসর থেকে পালিয়ে গেল, এখন সেই দল অসহযোগ আন্দোলন করবে। তাদের ডাকে জনগণ অসহযোগ করবে, জনগণ ইতোমধ্যে তাদের বিরুদ্ধেই অসহযোগ শুরু করেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন বিরোধীদের বিরুদ্ধে অসহযোগ শুরু হয়ে গেছে। তার প্রমাণ বাংলাদেশের হাটবাজারে যান, রাস্তাঘাটে যান, দোকানপাটে যান, জীবনযাত্রা স্বাভাবিক। এর অর্থ কী? বিএনপির ডাকে জনগণ সাড়া দেয়নি। বিএনপি যতই নির্বাচন বিরোধী গুপ্ত সন্ত্রাস করছে, অগ্নি সন্ত্রাস করছে ট্রেনে আগুন দিচ্ছে, বাস পোড়াচ্ছে, ফিসপ্লেট তুলে ফেলছে, ততই জনগণের বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যার যার কর্মক্ষেত্রে উপস্থিতি স্বাভাবিক।
মানুষ আজকে নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, আমরা তো দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাই, গতকালও সিলেটে যে অবস্থা দেখেছি, বিএনপিকে মানুষ অসহযোগ করবে। একজন তারেক রহমান টেম্পস নদীর ওপার থেকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। সাহস থাকে তো আসুন। নেতা তো নেই, নেতা তো আসতে হবে! রিমোট কন্ট্রোলে পলাতক নেতা কীভাবে নেতৃত্ব দেবে? তাকে আসতে হবে। মানুষকে মোকাবিলা করুন, রাজপথে আসুন, জেলে যাওয়ার সাহস অর্জন করুন। তা না হলে জীবনেও নেতা হতে পারবেন না। রিমোট কন্ট্রোল নেতাকে মানুষ কখনো মানে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ট্যাক্স যার বাকি, ট্যাক্স আদায় করব। কর্তৃপক্ষকে বলবো, ট্যাক্স আদায় করুন; যাদের ট্যাক্স বাকি। যাদের বিল বাকি, তাদের বিল আদায় করুন। ব্যাংকে যারা লোন নিয়ে পাচার করেছে, এদের তালিকা প্রস্তুত করুন। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাড়ি ভাড়া বাকি, কার কার বাড়ি; বাড়ি ভাড়া আদায় করতে বলেছি। এদেরকে আর কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। ট্যাক্স ফাঁকি দিয়েছে যারা তাদের ট্যাক্স আদায় করতে হবে এবং সাজাও দিতে হবে। আমরাও ওর মধ্যে আছি,’ যোগ করেন তিনি।
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এসব গুপ্ত হামলা বন্ধ করুন। তা না হলে জনগণ আপনাদের ধরে ধরে বিচার করবে। আপনাদের প্রতিহত করবে। আপনারা গণশাস্তির জন্য অপেক্ষা করুন। জনগণ নির্বাচন চায়, আপনারা নির্বাচন পণ্ড করতে চান। সে খায়েশ আপনাদের পূর্ণ হবে না।
তিনি বলেন, 'আমরা চাই আগামী নির্বাচনটা হোক, জনগণের ভোটে হোক। সবাই মিলে নির্বাচন করি, যারাই জিতবে তারা সরকার গঠন করুক। এরপর আলোচনা হোক দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমরা আর মারামারি চাই না, আর প্রাণ দিতে চাই না। বাচ্চাদেরও যেন প্রাণ দিতে না হয়।'
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে আইনি ভিত্তি ও এ সনদ বাস্তবায়নে আদেশ জারি— জুলাই জাতীয় সনদে সইয়ের জন্য এ দুই শর্ত দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, এ দুই শর্ত না মানলে তারা জুলাই সনদে সই করবেন না।
১৫ ঘণ্টা আগেভোটগ্রহণ হবে ৯টি একাডেমিক ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে। ভোট পরিচালনায় থাকবেন ২১২ জন শিক্ষক। এর মধ্যে ১৭ জন প্রিসাইডিং অফিসার এবং বাকিরা সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া ৯১ জন পোলিং অফিসার দায়িত্বে আছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেএ নির্বাচনে ভিপি ভিপি নির্বাচিত হয়েছেন শিবির সমর্থিত ‘সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের ইব্রাহিম হোসেন রনি, জিএস হয়েছেন একই প্যানেলের সাঈদ বিন হাবিব৷ শীর্ষ তিন পদের তৃতীয়টি গেছে ছাত্রদলের ঘরে, জয় পেয়েছেন আইয়ুবুর রহমান তৌফিক।
১৯ ঘণ্টা আগে