প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, নতুন সরকার গঠিত হতে যাচ্ছে। আমাদের সরকার নতুন যাত্রা শুরু করবে। এবং সরকার গঠনের পর আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ হবে দেশ থেকে অগ্নিসন্ত্রাসকে সমূলে উৎপাটন করা এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা।
বুধবার সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে দলীয় নেতাদের সঙ্গে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করলেও স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে, মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে পদার্পণ না করা পর্যন্ত আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি। আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পেয়েছিল ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি যখন জাতির পিতা স্বাধীন দেশের মাটিতে পদার্পণ করেছিলেন। ঐতিহাসিক এই দিনে আমি জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই, গভীর শ্রদ্ধা জানাই ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের কালোরাত্রিতে শহীদ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবসহ সকল শহীদ, জাতীয় চার নেতা এবং যারা জীবন দিয়ে আমাদের এই দেশমাতৃকা রচনা করে গেছেন সেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন যে, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে অত্যন্ত সুন্দর, অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সন্ত্রাসমুক্ত একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিল। কোনো কোনো নির্বাচনী এলাকায় ৭০ শতাংশের ওপরে মানুষ ভোট দিয়েছে। তিন দিন ছুটি পাওয়ায় অনেকেই শহর থেকে গ্রামে চলে গিয়েছিল, সে কারণে কিছু বড় শহরে ভোটের হার কিছুটা কম হয়েছে। কিন্তু এরপরও আমাদের ভোট প্রদানের হার ৪২ শতাংশ।
তিনি বলেন, পাশাপাশি এটিও উৎসাহব্যঞ্জক যে, মার্কিন পর্যবেক্ষক থেকে শুরু করে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো, অন্যান্য দেশ এবং বিভিন্ন জোটভুক্ত দেশের পর্যবেক্ষক যারা এসেছিল তাঁরা সবাই এ নির্বাচনকে অত্যন্ত সুন্দর, অবাধ, নিরপেক্ষ এবং নির্বাচনের সময় নানাবিধ গণ্ডগোলের মাত্রা অন্যবারের চেয়ে অনেক কম হয়েছে মর্মে অভিমত ব্যক্ত করেছে।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য তাঁরা তাঁদের বিবৃতিতে প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থাৎ বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার কথা বলেছে। জাপান থেকে শুরু করে প্রায় ৩১টির বেশি দেশের রাষ্ট্রদূতরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। ভারত, চীন, রাশিয়া অভিনন্দন জানিয়েছে এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টেলিফোন করে আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, নতুন সরকার গঠিত হতে যাচ্ছে। আমাদের সরকার নতুন যাত্রা শুরু করবে। এবং সরকার গঠনের পর আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ হবে দেশ থেকে অগ্নিসন্ত্রাসকে সমূলে উৎপাটন করা এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা।
বুধবার সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে দলীয় নেতাদের সঙ্গে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করলেও স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে, মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে পদার্পণ না করা পর্যন্ত আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি। আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পেয়েছিল ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি যখন জাতির পিতা স্বাধীন দেশের মাটিতে পদার্পণ করেছিলেন। ঐতিহাসিক এই দিনে আমি জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই, গভীর শ্রদ্ধা জানাই ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের কালোরাত্রিতে শহীদ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবসহ সকল শহীদ, জাতীয় চার নেতা এবং যারা জীবন দিয়ে আমাদের এই দেশমাতৃকা রচনা করে গেছেন সেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন যে, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে অত্যন্ত সুন্দর, অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সন্ত্রাসমুক্ত একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিল। কোনো কোনো নির্বাচনী এলাকায় ৭০ শতাংশের ওপরে মানুষ ভোট দিয়েছে। তিন দিন ছুটি পাওয়ায় অনেকেই শহর থেকে গ্রামে চলে গিয়েছিল, সে কারণে কিছু বড় শহরে ভোটের হার কিছুটা কম হয়েছে। কিন্তু এরপরও আমাদের ভোট প্রদানের হার ৪২ শতাংশ।
তিনি বলেন, পাশাপাশি এটিও উৎসাহব্যঞ্জক যে, মার্কিন পর্যবেক্ষক থেকে শুরু করে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো, অন্যান্য দেশ এবং বিভিন্ন জোটভুক্ত দেশের পর্যবেক্ষক যারা এসেছিল তাঁরা সবাই এ নির্বাচনকে অত্যন্ত সুন্দর, অবাধ, নিরপেক্ষ এবং নির্বাচনের সময় নানাবিধ গণ্ডগোলের মাত্রা অন্যবারের চেয়ে অনেক কম হয়েছে মর্মে অভিমত ব্যক্ত করেছে।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য তাঁরা তাঁদের বিবৃতিতে প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থাৎ বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার কথা বলেছে। জাপান থেকে শুরু করে প্রায় ৩১টির বেশি দেশের রাষ্ট্রদূতরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। ভারত, চীন, রাশিয়া অভিনন্দন জানিয়েছে এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টেলিফোন করে আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
জিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
৫ ঘণ্টা আগে'জুলাই সনদে' উল্লিখিত গণভোট প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, "এখন অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়, নির্বাচন ও গণভোটের তো একটা প্রস্তুতি আছে। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হয়, বহুবিধ কাজ থাকে।" তিনি রোজার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সীমা বিবেচনা করে বলেন, গণভোট আগে করে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এতে সংকট তৈরি হব
৭ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড.ইউনূসের বিদেশ ভ্রমণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে বিশ্বের কাছে অপ্রাসঙ্গিক ও ফ্যাসিস্ট শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা গেছে। রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয় হলেও এই কাজ করার জন্য আমি প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানাই।
৮ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল বলেন, ‘পিআর নিয়ে তর্ক-বিতর্ক পার্লামেন্টে গিয়ে হবে। যেসব মতে দলগুলো একমত সেগুলো জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে। বাকি মতের জন্য গণভোট হবে। দয়া করে নির্বাচনটা দিয়ে এসব অস্থিরতা কাটান। আর হিংসার রাজনীতি চাই না। হিন্দু-মুসলিমের বিভেদ চাই না। সবাই মিলে শান্তিতে থাকতে চাই।’
১০ ঘণ্টা আগে