প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জীবনে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ২০০৮ সালে। সে সময়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে কিছু দিন কাজ করেছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। পরে দায়িত্ব পান পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ে। ওই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকাকালে পদোন্নতি পেয়ে হন পূর্ণমন্ত্রী। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর ফেরেন মন্ত্রিসভায়। দায়িত্ব পান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের। এবার দায়িত্ব পেয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।
বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে শপথ গ্রহণ শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে ড. মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ দায়িত্ব পেয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হন তিনি। জীবনের প্রথম নির্বাচনে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মতো প্রভাবশালী নেতাকে পরাজিত করেন তিনি।
২০০৯ সালের ৮ জানুয়ারি থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত প্রথমে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই বছরের ১ আগস্ট থেকে ২০১১ সালের ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। পরে পদোন্নতি পেয়ে পূর্ণমন্ত্রী হন তিনি।
২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গঠিত মন্ত্রিসভায় দায়িত্ব পান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের।
ড. হাছান মাহমুদ ১৯৬৩ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন বিষয়ে স্নাতক এবং ১৯৮৯ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেন। ২০০১ সালে বেলজিয়ামের লিম্বুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিবেশ রসায়ন বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।
১৯৭৭ সালে চট্টগ্রাম ওয়ার্ড শাখা ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে ছাত্ররাজনীতি শুরু করেন তিনি। ১৯৭৮ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত তৎকালীন সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (বর্তমান সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
১৯৯২ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে তিনি বেলজিয়ামে অবস্থানকালে সেখানকার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সালের মার্চ পর্যন্ত বেলজিয়াম শাখা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বর্তমানে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া এই নেতা।
জীবনে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ২০০৮ সালে। সে সময়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে কিছু দিন কাজ করেছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। পরে দায়িত্ব পান পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ে। ওই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকাকালে পদোন্নতি পেয়ে হন পূর্ণমন্ত্রী। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর ফেরেন মন্ত্রিসভায়। দায়িত্ব পান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের। এবার দায়িত্ব পেয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।
বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে শপথ গ্রহণ শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে ড. মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ দায়িত্ব পেয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হন তিনি। জীবনের প্রথম নির্বাচনে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মতো প্রভাবশালী নেতাকে পরাজিত করেন তিনি।
২০০৯ সালের ৮ জানুয়ারি থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত প্রথমে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই বছরের ১ আগস্ট থেকে ২০১১ সালের ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। পরে পদোন্নতি পেয়ে পূর্ণমন্ত্রী হন তিনি।
২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গঠিত মন্ত্রিসভায় দায়িত্ব পান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের।
ড. হাছান মাহমুদ ১৯৬৩ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন বিষয়ে স্নাতক এবং ১৯৮৯ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেন। ২০০১ সালে বেলজিয়ামের লিম্বুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিবেশ রসায়ন বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।
১৯৭৭ সালে চট্টগ্রাম ওয়ার্ড শাখা ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে ছাত্ররাজনীতি শুরু করেন তিনি। ১৯৭৮ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত তৎকালীন সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (বর্তমান সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
১৯৯২ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে তিনি বেলজিয়ামে অবস্থানকালে সেখানকার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সালের মার্চ পর্যন্ত বেলজিয়াম শাখা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বর্তমানে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া এই নেতা।
জিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক
৫ ঘণ্টা আগে'জুলাই সনদে' উল্লিখিত গণভোট প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, "এখন অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়, নির্বাচন ও গণভোটের তো একটা প্রস্তুতি আছে। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হয়, বহুবিধ কাজ থাকে।" তিনি রোজার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সীমা বিবেচনা করে বলেন, গণভোট আগে করে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব নয়, এতে সংকট তৈরি হব
৭ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড.ইউনূসের বিদেশ ভ্রমণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে বিশ্বের কাছে অপ্রাসঙ্গিক ও ফ্যাসিস্ট শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা গেছে। রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয় হলেও এই কাজ করার জন্য আমি প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানাই।
৮ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল বলেন, ‘পিআর নিয়ে তর্ক-বিতর্ক পার্লামেন্টে গিয়ে হবে। যেসব মতে দলগুলো একমত সেগুলো জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে। বাকি মতের জন্য গণভোট হবে। দয়া করে নির্বাচনটা দিয়ে এসব অস্থিরতা কাটান। আর হিংসার রাজনীতি চাই না। হিন্দু-মুসলিমের বিভেদ চাই না। সবাই মিলে শান্তিতে থাকতে চাই।’
১০ ঘণ্টা আগে